বাংলায় ইনফো: বাংলা ভাষায় সবচেয়ে জনপ্রিয় বাংলা ব্লগ সাইট

২০২৪ এ অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা সেরা ১০টি আইডিয়া

বর্তমানে ব্যবসায়ীর চাহিদা অনেক বেশি। আপনি যদি অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে পাইকারি ব্যবসার উপরে নজর দিতে হবে। এই পোস্টটিতে অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

পাইকারি ব্যবসা কি?

প্রথমত : পাইকারি ব্যবসা হল একটি কোম্পানির নির্দিষ্ট এলাকার প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করা। আরো সহজ ভাবে বললে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের পণ্য খুচরা ব্যবসায়ী দোকানদারের কাছে হোলসেলে সাপ্লাই করা। খুচরা ব্যবসায়ীরা আপনার কাছ থেকে মাল নিয়ে কাস্টমারের কাছে বিক্রি করবে। আপনি যত বেশি প্রোডাক্ট সেল করতে পারবেন তত বেশি লাভবান হবেন।

দ্বিতীয়তঃ আপনি ইচ্ছে করলে কোম্পানির যে ডিলার হয়েছে তাদের কাছ থেকে উপন্যাস সংগ্রহ করে পাইকারি বিক্রি করতে পারবেন। আপনার এলাকা যে কোম্পানির ডিলার এই যে তাদের কাছ থেকে আপনার পছন্দমত মাল ক্রয় করবে কি করবেন।

অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা:

বর্তমান পরিস্থিতিতে অল্প পুজিতে লাভজনক পাইকারি ব্যবসা গুলো হলো: কসমেটিক্স মালামালের ব্যবসা, স্টেশনে পণ্য পাইকারি বিক্রয়, মুদি মালামাল পাইকারি বিক্রয়, বাচ্চাদের খেলনার ব্যবসা, সাধারণত পাইকারি ব্যবসা বলতে বুঝায় উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে পাইকারিতে অল্প দামে পন্য ক্রয় করে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে বিক্রি করা। আপনার যারা পন উৎপাদন করে তাদের কাছ থেকে অল্প দামে কিনে এনে খুচরা বিক্রেতা বা দোকানদারদের কাছে বিক্রয় করা। অল্প পুঁজিতে বিজনেস আইডিয়া আপনাকে সহায়তা করবে।

এই ব্যবসা থেকে আপনি অনেক বেশি লাভ করতে পারবেন। কারণে ব্যবসায় অল্প সময় বিনিয়োগ করে আপনি অনেক মালামাল বা পণ্য বিক্রয় করতে পারবেন। কিন্তু পাইকারি ব্যবসা এর সম্পূর্ণ বিপরীত এখানে স্বল্প সময় পরিশ্রম করে অনেক মানামার বা পূর্ণ বিক্রি করতে পারবেন। এবং অনেক বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন তাই বর্তমান সময় লাভজনক ব্যবসা গুলোর মধ্যে অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা অন্যতম।

অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা

সেরা ১০ টি অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা :

১. কাগজের প্যাকেট তৈরি:

কাগজের ঠোঙ্গা বা প্যাকেটের সাথে কম বেশি সবাই পরিচিত। সাধারণত মুদির দোকান, রেস্টুরেন্ট খাবার প্যাকেজিং সহ বিভিন্ন ধরনের দোকানের ক্ষেত্রে কাগজের প্যাকেট ব্যবহার করা হয়। এছাড়া ও কাগজের প্রাইভেট দিয়ে ঔষধের দোকানে আমরা যে ওষুধ কিনে ওই ক্ষেত্রেও কাগজের প্যাকেট ব্যবহার করা হয়। কাগজের প্যাকেট ব্যবহার করার ফলে আমাদের পরিবেশের ক্ষতি সাধন হয়।

এ ব্যবসায়টি মাত্র ৫০ হাজার টাকা মূলধন বিনিয়োগ করে ব্যবসায়টি শুরু করতে পারবে। সরাসরি নিজেদের কারখানার প্যাকেটগুলি তৈরি করে অথবা কারখানা থেকে ক্রয় করে পাইকারি বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করতে পারেন।

২. মুদি মালামালের পাইকারি ব্যবসা

মুদির মালামাল ডিলারশিপ নিয়ে ব্যবসা করা খুব সহজ। আপনি যেকোন স্থানে একটি দোকানে স্থাপন করে বা উৎপাদনকারীর কাছ থেকে পণ্য বা মালামাল ক্রয় করে এনে পাইকারি দামে বিক্রি করতে পারবেন। সাধারণত খুচরা দোকানদাররা এই সকল পাইকারি দোকান থেকে পণ্য বা মালামাল ক্রয় করে থাকেন।

মুদি মালামাল বলতে চাল, ডাল, গম, আটা, হলুদ, মরিচ, লবণ ও বিভিন্ন মসলা ইত্যাদি সহ আরো অনেক মালামালকে বুঝায়। এই ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে কমপক্ষে ১ লাখ টাকা মূলধন বিনিয়োগ করতে হবে। এই ব্যবসা করার জন্য অবশ্যই একই দোকান ভাড়া নিতে হবে।

৩.স্টেশনারি পণ্য বিক্রয়

অন্যান্য সকল ব্যবসার তুলনায় এটি একটি নতুন ব্যবসায় আইডিয়া। বাংলাদেশ অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোচিং রয়েছে। এই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিনিয়ত অনেক খাতা-কলম, রুলার, পেন্সিল, রাবার, পিন মেশিন ইত্যাদি প্রয়োজন হয়।

তাই আপনি যদি একটি নতুন পাইকারি ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সবচেয়ে ভালো এবং অল্প পুজিব বিনিয়োগ করে এই স্টেশনে পণ্য বিক্রি করতে পারেন। বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে পাইকারি দামের স্টেশনের পণ্যগুলো এনে ছোট বিক্রেতাদের কাছে পাইকারি দামে বিক্রয় করতে পারবেন।

৪. কসমেটিক্স পাইকারি ব্যবসা:

বর্তমান সময়ে সবথেকে লাভজনক ব্যবসা হলো কসমেটিক্স মালামালের ব্যবসা। এই ব্যবসা করার জন্য আপনাকে কমপক্ষে ১ থেকে ৩ লাখ টাকা মূলধন বিনিয়োগ করতে হবে। বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে কসমেটিক্স মালামাল গুলো অল্প দামে ক্রয় করে এনে, মার্কেটে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে পাইকারি দামে বিক্রয় করতে পারবেন।

কসমেটিক্স মালামালে চাহিদা বর্তমান সময়ে বিপুল হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজে একটি পাইকারি লাভজনক ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

৫. ব্যাগের পাইকারি ব্যবসা

এই পাইকারি ব্যবসাটি আপনি কিভাবে করতে পারেন। ১. ব্র্যান্ডেড লাক্সারি ২. নন-ব্র্যান্ডেড করে বাইকের ব্যবসা। তবে দুইটি ব্র্যান্ডের মতো পার্থক্য রয়েছে যেমন:আপনি যদি ব্র্যান্ডেড এন্ড লাক্সারি ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা করতে চান তাহলে বেশি পরিমাণে মূলধনও প্রয়োজন হবে। এছাড়াও ব্র্যান্ডেড ঘড়ি প্রস্তুতকারীদের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার জন্য একটি রেজিস্টার্ড কোম্পানি থাকা প্রয়োজন এবং একটি সুলেখিত বিজনেস আইডিয়া।

৬. ঘড়ির পাইকারি ব্যবসা

এরপর নন-ব্র্যান্ডেড করি প্রাইমারি ব্যবসা করতে গেলে কম পরিমাণে পুঁজি দিয়ে শুরু করতে পারেন। এক্ষেত্রে ঘড়ির পাইকারি বাজার সম্পর্কে ভালো করে জেনে নিতে হবে এবং কোন কোম্পানির গরীবে কি ভালো সবকিছু জেনে এ ব্যবসায়ীটি শুরু করতে পারেন।

এই পাইকারি ব্যবসায়টি খুবই লাভজনক। কিন্তু এটা অনেক বেশি পরিমাণে পুঁজি দিতে হয়। তবে একবারে ব্যবসায়ীটি দাঁড় করাতে পারলে অনেক লাভবান হবেন। তবে এই সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য রাখতে হবে যে ব্যাগের মানের দিক ঠিক আছে কিনা। কেননা ব্যাগ এর মানে দিক যত ভালো হবে ততই বাজারে ভালো চলবে।

৭. চালের পাইকারি ব্যবসা

বর্তমান সময়ে যদি কোন লাভজনক ব্যবসা থেকে থাকে সেটি হচ্ছে চালের পাইকারি ব্যবসা। আপনি যদি যেখানে চাল তৈরি হয় সে রাইস মিল থেকে সরাসরি চালিয়ে ব্যবসা করতে পারেন তাহলে ব্যবসায় লাভের কোন অবাক হবে না।

৮. কাপড়ের পাইকার ব্যবসা

ব্যবসা করতে চাইলে আপনার ৯ থেকে ১০ লাখ টাকা পুজি নিয়ে শুরু করতে হবে। তবে তা নির্ভর করবে কিন্তু আপনি কি ধরনের কাপড়ের ব্যবসা করতে চান। কেননা আমাদের দেশে অনেক ধরনের কাপড় রয়েছে যেমন: থান কাপড়, জামদানি শাড়ি, তাতে কাপড় ইত্যাদি একেক কাপ পরিমাণ যেমন একেক রকমের মূল্য একেক রকম।

তবে আপনি এই ব্যাকা কাপড় নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন না কেন আপনি অনেক লাভবান হবেন এ ব্যবসাটি করে। গ্রাম থেকে তাঁতিদের থেকে পাইকারি মূল্য কাপড় কিনে স্থানীয় বাকরসা দোকানদারদের কাছে বিক্রি করতে পারেন। এছাড়াও বাইরের দেশেও খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছেও সেল দিতে পারবেন।

৯. হার্ডওয়ার এর পাইকারি ব্যবসা

আর বলতে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার না হার্ডওয়্যার বলতে যেখানে লোহার লঙ্কার সিমেন্ট থেকে শুরু করে রং পেন্সিল সবকিছু পাবেন আপনি। এগুলোর কিছু ক্যাটাগরির প্রোডাক্ট ছোট বিক্রেতার কাছে সেল করতে পারেন। এটিও খুবই লাভজনক একটি পাইকারি ব্যবসা।

১০. টি-শার্ট পাইকারি ব্যবসা

বর্তমানে এটা এ ব্যবসাটি চাহিদা অনেক বেশি এবং ডিমান্ডেড একটি ব্যবসা। ছেলে অথবা মেয়েদের টি-শার্ট আপনি পাইকারি সেল করতে পারেন। এ ব্যবসায়ীটি একটি লাভজনক ব্যবসা। এই ব্যবসায়ীটি কখনোই ডাউন হয় না। অল্প পুঁজির মধ্যে ব্যবসায়ীটি শুরু করতে পারেন।

পাইকারি ব্যবসা শুরু করতে কত টাকা প্রয়োজন :

সাধারণত অল্প পুজি দিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারবে না কারণ এ ব্যবসা শুরু করার জন্য উৎপাদনকারীদের কাজ থেকে অল্প দামে দিয়ে হলেও অনেক বেশি পণ্য ক্রয় করতে হয়। তাই এই ক্ষেত্রে এই পাইকারি ব্যবসায় শুরু করতে কমপক্ষে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা প্রয়োজন হয়।

এছাড়াও যদি কোন উৎপাদনকারী আপনার পরিচিত থাকে তাহলে ব্যবসায়ীটি আপনি অন্যভাবে পরিচালনা করতে পারেন। যেমন: আপনি উৎপাদনকারীর কাছ থেকে মালামাল এনে আগে বিক্রি করে এরপর উৎপাদনকারীকে টাকা পরিশোধ করতে পারবেন।

সহজে পাইকারি ব্যবসায় লাভবান হওয়ার উপায়:

কঠোর পরিশ্রম ছাড়া কোন ব্যবসায় লাভবান হওয়া সম্ভব না। তেমনি পাইকারি ব্যবসায় যদি লাভবান করতে চান বা সফল হতে চান তাহলে আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এছাড়া ব্যবসায়ী সফল হওয়ার অন্যতম একটি শর্ত বা মূলমন্ত্র হলো সততা বজায় রাখা। নিজেদের জন্য সব ব্যবসায়ী হন তাহলে একটু দেরিতে হল এ ব্যবসায় সফল হবেন।

এক্ষেত্রে আপনাকে সবসময় ভালো মালামাল গুদামজাত করতে হবে এবং অন্যান্য পাইকারিদের থেকে কম দামে মালামাল বিক্রি করতে হবে। আর মালামালের অবশ্যই ন্যায্য দাম বজায় রাখতে হবে। ধরুন, একটি পাইকারি মাল আপনি ১৫০ টাকায় ক্রয় করলেন। ওই মালামালের ন্যায্য মূল্য ১৮০ টাকা।

কিন্তু অন্যান্য পাইকারি বিক্রেতারা বিক্রি করে ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়। আপনি যদি মালামালটা ১৮০ টাকায় বিক্রি করেন তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের সততার সাথে বজায় রেখে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন। তাহলে খুব সহজে এবং জুতা পাইকের ব্যবসায় লাভবান হবেন।

৫০ হাজার টাকায় ব্যবসা

৫০ হাজার টাকায় শুরু করা যাবে এমন বেশ কিছু লাভজনক ব্যবসা রয়েছে। তার মধ্য ২টি ৫০ হাজার টাকার ব্যবসা আইডিয়া দেওয়া হলো :

অনলাইনে খাবারের ব্যবসা

১. অনলাইনে খাবারের ব্যবসা

আপনি ওয়েবসাইটি ঘরে বসেই পরিচালনা করতে পারবেন। তাই ওয়েবসাইটি খুবই জনপ্রিয় সবার কাছে। আপনি ওয়েবসাইটিকে সোশ্যাল মিডিয়াতে ও আপনার প্রতিষ্ঠানের নামে একটি ব্যবসায়ী পেজ খুলে আপনার কিছু খাবারে আইটেম দিয়ে ওয়েবসাইটি শুরু করতে পারবেন। আপনার যদি ডেলিভারি দিতে ঝামেলা হয় তাহলে আপনি ফুডপান্ডা, সহজ ফুড এ প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে লিস্টেড হতে পারেন।

এসব প্রতিষ্ঠান বিক্রির ওপর আপনাকে নির্দিষ্ট হারে একটি কমিশন প্রদান করবে। এতে আপনার লাভ কম হলেও আপনার ব্যবসার প্রচার বাড়বে। এ ব্যবসা এটা আপনি পঞ্চাশ হাজার টাকায় ও অল্প বিনিয়োগে শুরু করতে পারেন। এটি বর্তমানে অনেক লাভজনক এবং অল্প পুঁজিপাইকারি ব্যবসার মধ্যে অন্যতম

অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা মোবাইল ব্যাংকিং ও রিচার্জ

২. মোবাইল ব্যাংকিং ও রিচার্জ এর দোকান

এটুকু জনপ্রিয় এবং নিরাপদ একটি ৫০ হাজার টাকা শুরু করার মত ব্যবসা। এলাকার মোড়ে অথবা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে একটি মোবাইল ব্যাংকিং ও রিচার্জ এর দোকান শুরু করতে পারেন। এ ব্যবসায়ীটি থেকে দৈনিক আয় করা যায়।

তাই এ ব্যবসায়ীটি থেকে দৈনিক আয় করা হয় বলে একে দৈনিক আয়ে ব্যবসা ও বলা যেতে পারে। সঠিক জায়গায় এরকম দোকান করতে পারলে আপনি মাসিক ২ থেকে ৪ লাখ টাকা অথবা এর থেকেও বেশিও লাভ করতে পারবেন।

অল্প পুঁজিতে পাইকারি ব্যবসা সংক্রান্ত শেষ কথা:

আমি এতক্ষণ যে পাইকারি ব্যবসা সংক্রান্ত যে আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করলাম আশা করি অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এখন এ বিজনেস আইডিয়াগুলো অনুযায়ী আজই আপনি আপনার ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। এমন আরো আইডিয়া পেতে আমাদের বাংলায় ইনফোর সাথে থাকুন। ধন্যবাদ।

অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা নিয়ে আরো জানতে চাইলে ভিডিওটি দেখতে পারেন

অল্প বুঝতে পাইকারি ব্যবসা

অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো :

FAQ

১. কোন ব্যবসা সবচেয়ে লাভজনক?

ফার্নিচার ইলেকট্রনিক্স এবং এফএনসিজি প্রোডাক্ট ট্রেনিং এর মত ব্যবসাগুলো কম মূলধন বিনিয়োগ করে অধিক লাভ করা যায়।

২. পাইকারি ব্যবসা বলতে কি বুঝায়?

যে ব্যাক্তি পাইকারি ব্যবসায়ের মাধ্যমে পুনঃ বিক্রয় করে তাকে পাইকারি বা হোলসেলার বলে।

৩. পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতার মধ্য পার্থক্য কি?

একজন পাইকারি বিক্রেতা ভোক্তার পরিবর্তে খুচরা অন্যান্য দোকানে পণ্য বিক্রি করে। আর খুচরা বিক্রেতা একজন পাইকারি থেকে নিয়ে সরাসরি গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করে।

Leave a Comment