৫টি ছোট ব্যবসার আইডিয়া, নতুন বছরে কি কি ব্যবসা শুরু করা যায়?

ছোট ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে ব্যবসা করার সুবিধা হল এতে ঝুঁকি কম এবং একাই এই ব্যবসাটি করা যায়। যার ফলে ব্যবসার সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে পরবর্তী পরিকল্পনা করা যায়। এখানে কোন আইনি জটিলতা থাকে না। খুব সহজে অল্প পুঁজি দিয়ে এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। অনেকেই চাই নিজের একটি ব্যবসা দাঁড় করাতে। তবে সঠিক পরিকল্পনা থাকার কারণে ব্যবসায়ী সাফল্য পাই না।

বর্তমানে অনেকে নতুন ব্যবসা শুরু করার কথা ভাবছেন। কিন্তু কম পুঝি থাকার কারণে কোন ব্যবসা করা যায় তা নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য আজকের পোস্ট এমন কয়েকটি ব্যবসার কথা বলবো যা চাহিদা অনেক বেশি এবং ঘরে বসে কিংবা গ্রামে বা শহরে এই ব্যবসাগুলো করতে পারবেন। এই ছোট ব্যবসার আইডিয়া গুলো পেতে চাইলে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

ছোট ব্যবসার আইডিয়া

গ্রামে ছোট ব্যবসার আইডিয়া

গ্রামে করা যায় এবং খুব লাভজনক এমন তিনটি ব্যবসা আপনাদের সামনে আলোচনা করা হলো :

১. সরিষার তেলর ব্যবসা

আপনি গ্রামে বসে ব্যবসা খুব সহজে করতে পারবেন। দৈনন্দিন জীবনের তেল লাগে না এমন ডিম খুঁজে পাবেন না। এ আশাইটি ভালো মতো করতে হলে আপনাকে একটি সরিষার তেল ভাঙ্গার মেশিন কিনতে হবে। এই মেশিনগুলো ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ৯০ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। আর এই তেলগুলো তৈরি করে আপনি অনলাইনে অথবা অফলাইনে প্রচার করে বিক্রি করতে পারেন। বর্তমানে খাঁটি সরিষার তেলের কদর আকাশ সমান। তাই একটু চিন্তা-ভাবনা করে ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে।

বর্তমানে যে চাহিদা এর সাথে তাল মিলিয়ে আপনাদের বলব আপনি যে ব্যবসা করেন না কেন আপনার অনলাইনে এক্টিভিটি অর্থাৎ প্রযুক্তিগত কলা কৌশল এগুলো কিন্তু রক্ত করা দরকার। আপনি যে ব্যবসায়ী করেন আর ব্র্যান্ডিং এবং BSTI, এর অনুমোদন নিয়ে এই ব্যবসাটাকে আপনি আপনার স্বপ্নের থেকেও বড় করতে পারেন। একজন সেলসম্যান রাখতে পারেন আশেপাশের উপজেলায় জেলায় বিভিন্ন দোকানে আপনার এই প্রোডাক্টগুলো নিয়ে যাবে এবং সেল করবে। আস্তে আস্তে এটার আপনার চাহিদা অনেক বেশি বাড়বে এবং আপনি যে স্বপ্ন দেখবেন সেটাই সফল হবে। ছোট ব্যবসার আইডিয়া এর একটি অন্যতম ব্যবসা আইডিয়া বলা যেতে পারে।

২. রাইস মিলের ব্যবসা

এ ব্যবসাটি করতে হলে আপনার খরচ পড়বে ৫০ হাজার টাকা, আর আপনার যদি একটা জায়গা থাকে সেখানে আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। এটির জন্য আপনাকে একটি রাইস মিল হেমা মিল এই মেশিনটি কিনতে হবে। নাম শুনে নিশ্চয়ই বুঝতে পাচ্ছেন এই মেশিনটি দিয়ে কি করা লাগবে। আমাদের দেশে যে জিনিসের চাহিদা বেশি সে ব্যবসার লাভ ও তত বেশি।

আমাদের দেশের প্রধান খাদ্য হচ্ছে ভাত, এরপর আটা। আমাদের কাছে মনে হতে পারে এই তো অনেক টাকার ব্যবসা তা কিন্তু না। কারণ রাইসমিল ব্যবসা করতে আপনি এখন শুরু করতে পারবেন মাত্র ৫০ হাজার টাকার মধ্যে। এ অল্প টাকা পুজি বিনিয়োগ করে আপনি গ্রামে বসে দিনে ১ থেকে ২ হাজার টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

৩. কৃষি কাজ

কৃষি প্রতি যদি আপনার খুব ভালো লাগা থাকে তাহলে এই ব্যবসাটি আপনার জন্য। এখানে কিন্তু টাকাও লাগবে বেশি, তবে প্রথম দিকে ছোট আকারে শুরু করতে পারেন একটি সমন্বিত কৃষি ফার্ম যেখানে আপনি কৃষিকে ভালবাসেন কৃষির একটি সাম্রাজ্য গড়ে তুলবেন। এইজন্য আপনার যদি নিজের জায়গায় থাকে ভালো না হলে আপনার এলাকায় চাহিদা অনুযায়ী আপনি বছর হিসেবে অথবা কয়েক বছরের জন্য জমির লিস্ট নিতে পারেন এবং আপনার পছন্দসই যে কৃষি কার্যক্রম সেগুলো শুরু করতে পারেন। আর আপনার এই সমন্বিত ফার্মে থাকতে পারে মাছ হাঁস গরু ছাগল যেকোনো ধরনের কৃষিভিত্তিক আইডিয়া সেখানে আপনার স্বপ্নের ফার্মে বুনন করতে পারেন।

এর পাশাপাশি এখানে একটি আধুনিক পলি হাউস করে সবজি চাষ এবং চারার ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে ট্রেনিং এবং লাভজনক ব্যবসা হচ্ছে নার্সারি ব্যবসা বা চারার ব্যবসা। আপনি যেকোন চারা দিয়ে শুরু করতে পারেন বা সিজনাল যেকোনো চারা হতে পারে। আর হতে পারে এমন কিছু সবজি বা ফলের গাছের আইডিয়া যেটি আপনাকে কোটিপতি করে দিতে পারে। দুই থেকে পাঁচ বিঘা যদি জায়গা থাকে সেখানে আপনি ম্যাচিং পদ্ধতিতে শুরু করতে পারেন পেঁপে অথবা শসা অথবা শীতকালীন যে কোন রবি শস্য।

ম্যাচিং পদ্ধতিতে যেসব কৃষি উদ্যোক্তা সবজি চাষ করছেন তারা একই সিজনে কয়েক লক্ষ টাকা আয় করছেন এক বিঘাতেই। এমন একটি উদাহরণ রামবুটাম। রামবুটাম একজন ব্যক্তি মাত্র একটি গাছ লাগিয়ে সেখান থেকে প্রচারের মাধ্যমে তার কতটুকু লাভ হচ্ছে এটা কি আপনি আইডিয়া করতে পারেন। এক একটি গাছ কত টাকায় বিক্রি হচ্ছে আপনি কি জানেন। এক একটি গাছ প্রায় ১ থেকে ২ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এটার কারণ কি? আরো কিছুদিন পরে বছর বা ১০ বছর পর হয়তো এই গাছের চারা ১০০ টাকায় বা ১৫০ টাকায় বিক্রি হবে কিন্তু তার ইউনিক আইডিয়ার জন্য তিনি আজকের এই ব্যবসায়ের সফল। একটি ছোট ব্যবসার আইডিয়া হলেও সঠিক পরিকল্পনা করতে পারলে এটি একদিন বড় ব্যবসায়ী রূপান্তর হবে।

শহরে ব্যবসার আইডিয়া

শহরে অল্প পুজিতে দিয়ে ৩টি ছোট ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে আপনাদের বলব

১. ফুচকার ব্যবসা

ফুচকানো চটপটির ব্যবসা করতে কিন্তু তেমন একটা বেশি পুঁজির দরকার হয় না। খুবই অল্প পুঁজি দিয়ে এ ব্যবসা আপনি সহজে করতে পারবেন। বর্তমানে এই ব্যবসাটি চাহিদা অনেক বেশি। বিভিন্ন পার্ক বা স্কুল-কলেজের সামনে এ দোকান নিয়ে বসলে খুব ভালো একটা ইনকাম পাবেন এবং এটি খুব লাভজনক একটি ব্যবসা।

২. মুদির দোকান

আপনি যদি অল্প পুঁজি দিয়ে ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আপনি মুদির দোকান বেছে নিতে পারেন। আপনি যে এলাকায় থাকেন অথবা তিন রাস্তার মোড়ে একটি ছোট মুদির দোকান দিতে পারেন। প্রথমদিকে ছোট থেকে শুরু করে পরবর্তীতে বড় করতে পারেন। দেখবেন আপনি এটা থেকে ভালো মানের লাভ করতে পারবেন। কারণ শহরের মানুষরা প্রতিদিন এর জিনিস প্রতিদিনই নিতে পছন্দ করে তো আপনি শহরে বসে এ ব্যবসাটি খুব ভালো করে করতে পারবেন।

৪. কফি শপের দোকান

আপনি যদি কোন স্কুল কলেজ বা বিভিন্ন অফিসে সামনে একটি কফিশপের দোকান দিতে পারেন। তাহলে প্রচুর লাভ করতে পারবেন এই ব্যবসাটি করে। এ ব্যবসাটি ও কিন্তু আপনি খুব অল্প পুঁজি দিয়ে শুরু করতে পারেন। সঠিক জায়গা বেচে যদি ব্যবসা শুরু করতে পারেন তাহলে আপনি প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন এই ব্যবসাটি থেকে।

বাড়িতে বসে ছোট ব্যবসার আইডিয়া :

এ ব্যবসাটি আপনি বাড়িতে বসে করতে পারেন। এ ব্যবসাটির জন্য কোন ধরনের টাকা-পয়সার দরকার পড়বে না। এই ব্যবসাটির জন্য আপনি যদি দিনে 10 মিনিটও সময় দেন তাহলেও এই ব্যবসাটি করা সম্ভব। এই ব্যবসাটি বাড়িতে বসে যে কেউ করতে পারবে এবং ব্যবসাটি করা ও খুব সহজ। এ ব্যবসাটির জন্য একমাত্র যেটি দরকার তাহলে একটি স্মার্টফোন। আজকে যে ব্যবসাটির কথা বলব তার একটি অ্যাপস এর মাধ্যমে হয়। এই অ্যাপস এর মাধ্যমে একদম সহজেই ব্যবসা করতে পারবেন। তাহলে জেনে নেওয়া যাক।

আপনারা যদি লক্ষ্য করে থাকবেন নিশ্চয়ই যে সোশ্যাল মিডিয়া বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে দিন দিন ব্যবসা বেড়েই চলছে। আর এটাকে কেউ আটকাতে পারবেনা। কিছুদিন আগে আমি অনলাইনে মোবাইলে ইনকাম সাইট নিয়ে একটি পোস্ট করেছি চাইলে এটাও দেখতে পারেন ওই রকম একটি ব্যবসা, তবে এটা একটু আলাদা। এই অ্যাপসটি প্রায় ১০ লাখের উপরে মানুষ এই অ্যাপটি ব্যবহার করেছে এবং তাদের মধ্যে অনেক মানুষ এই অ্যাপটার মাধ্যমে ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

অ্যাপটির মাধ্যমে কিভাবে ব্যবসা করা যায় তা ধাপে ধাপে আমি আপনাদের বলে দিচ্ছি। অ্যাপটি যখন আপনি করবেন তখন আপনি দেখতে পাবেন এর মধ্যে অনেক অনেক ধরনের প্রোডাক্ট পাইকারি রেটে দেওয়া আছে। আপনার যেটা করতে হবে সেখান থেকে একটি প্রোডাক্ট দেখলেন ধরুন প্রোডাক্টটির দাম ২০০ টাকা কিন্তু আপনার দেখে মনে হচ্ছে এটির মার্কেট রেটে ৫০০ টাকা হতে পারে। তো আপনাকে কি করতে হবে সে ছবিটি নিয়ে বড় বড় যে গ্রুপ যেগুলোর মধ্যে সদস্য সংখ্যা ১ লাখ থেকে ২ লাখ এই গ্রুপগুলোতে আপনার জয়েন হতে হবে ফেসবুকে।

জয়েন হয়ে সে ছবিগুলো সেই গ্রুপে দিয়ে দিতে হবে এবং একইভাবে হোয়াটসঅ্যাপে আপনার যদি গ্রুপ থেকে থাকে অথবা আপনার বন্ধু আছে তাদের মধ্যে সে ছবিগুলো দিয়ে দিতে পারেন। সাথে এ প্রোডাক্টটির টোটাল বিবরণ ওইখানে দেওয়া আছে ওইটা কপি করে পেস্ট করে দিন। এবার ২০০ টাকা দাম দেখলে আপনার মনে হচ্ছে ৪০০ টাকা বিক্রি হতে পারে ওই দামটা সেখানে লিখে দিন।

তারপর গ্রুপে পোস্ট করে দিলেন। তাহলে কি হল আপনার প্রোডাক্টটা ১ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছে গেল। এখন ১ লাখ মানুষের মধ্যে যদি ১০ জনও আপনার প্রোডাক্টটা পছন্দ করে, আর ১০ জন মানুষের কাছে যদি আপনি বিক্রি করতে পারেন তাহলে চিন্তা করেন কতটুকু লাভ হতে পারে। এখানে কিন্তু আপনি একটা টাকাও খরচ না করে ইনকাম করবেন।

প্রোডাক্ট কিভাবে বিক্রি করব ধরুন একজন আপনার প্রোডাক্টটি নিবে এখন তার এড্রেসটি নিয়ে অ্যাপটিকে দেওয়া আর এখানে আপনার কোন কাজ নেই। বাকি যে কাজ আছে সব কোম্পানি করে দিবে।

অ্যাপটির একাউন্ট কিভাবে খুলবেন

এতক্ষণ আমি যে অ্যাপটির কথা বললাম সে অ্যাপটির নাম হলো (Meesho) এ অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিয়ে, এই অ্যাপটি যখন খুলবেন ওইখানে দেখবেন নিচে (sign up for free) ওইখানে ক্লিক করলে দেখবেন আপনার নাম্বারটি চলে আসবে। তারপর (Continue) করবেন। এটি ক্লিক করার পর আপনি কোন ভাষাতে লিখবেন তার একটি লিস্ট চলে আসবে। তো এখান থেকে আপনার যে ভাষাটা প্রয়োজন সেটাতে ক্লিক করে দিবেন। এরপর দেখবেন নিচের দিকে অ্যাকাউন্ট একটি অপশন আছে ওটাতে ক্লিক করার পর দেখবেন ( My bank details) অপশন দেওয়া আছে সেখানে ক্লিক করবেন।

এবার এখানে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর নাম্বার দিবেন যে একাউন্টে আপনার টাকাটা ঢুকবে। এরপর দেখবেন একাউন্ট হোল্ডার নাম এখানে আপনার নাম দিবেন। তারপর নিজে দেখুন (IFSC) কোড লেখা এখানে আপনার ব্যাংকে যে (IFSC) কোড আছে সেটা দিবেন। এবার সাবমিট করে দিবেন। সাবমিট করার পর নিচে কালেকশন অপশন আছে সেখানে ক্লিক করুন। সেখানে ক্লিক করার পর দেখতে পাবেন

বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্রোডাক্ট

প্রচুর প্রোডাক্ট বিভিন্ন ক্যাটাগরি রয়েছে। তারমধ্যে যে প্রোডাক্টটি আপনার পছন্দ হবে সেটাই নিতে পারেন।

এই পোস্টের আমার শেষ মন্তব্য :

আজকের পোস্টে আমি আপনাদের সাথে গ্রাম থেকে শহরে এবং বাড়িতে বসে কিছু ছোট ব্যবসার আইডিয়া আপনাদের দিয়েছি। আশা করি ছোট ব্যবসার আইডিয়া গুলো আমি আপনাদের খুব ভালোভাবে বুঝাতে পেরেছি। ব্যবসার সংক্রান্ত আরো জানতে চাইলে, অল্প পুজিতে সেরা ১৩টি বিজনেস আইডিয়া এটা পড়তে পারেন। সাথে অল্প পুজিতে পাইকারি ব্যবসা এটিও দেখবেন। এছাড়া আরও টিপস ও নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট বাংলায় ইনফোর ভিজিটে আমন্ত্রণ জানিয়ে আজকের পোস্ট এখানেই শেষ করলাম। ধন্যবাদ।

ছোট ব্যবসার আইডিয়া সংক্রান্ত আরো কিছু জানতে চাইলে ভিডিওটি দেখতে পারেন

ছোট ব্যবসার আইডিয়া সংক্রান্ত কিছু সাধারণ প্রশ্ন আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো :

FAQ:

১. ঘরে বসে কি ব্যবসা করা যায়?

ঘরে বসে অনেক ব্যবসা করা যায় যেমন :
হোম ডেলিভারি
সেলাই
কনটেন্ট রাইটিং
ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি।

২. কিভাবে একটি ব্যবসা শুরু করা যায়?

একটি ব্যবসা শুরু করার আগে যে পদক্ষেপ গুলো জানা দরকার তা হলো:
পরিকল্পনা
আইনের প্রয়োজনীয়তা
ব্যবসায়ের কৌশল
ব্যবসায়ের নাম নিবন্ধন ইত্যাদি।

৩. ব্যবসা কাকে বলে?

মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে উৎপাদন ও বন্টন সহ সকল প্রকার বৈধ অর্থনৈতিক কর্মকান্ডকে ব্যবসা বলে।

৪. ব্যবসা কত প্রকার ও কি ক

মালিকানার ভিত্তিতে ব্যবসাকে ৫ ভাগে ভাগ করা যায় যেমন :

এক মালিকানা ব্যবসায় অংশীদারি ব্যবসায় যৌথ মূলধনী ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির রাষ্ট্রীয় ব্যবসায়ী

Leave a Comment