Close Menu
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Banglayinfo.com
    • Home
    • News
    • Business
    • Technology
    • Entertrainment
    • Fashion
    • Life Style
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Banglayinfo.com
    Home»বিজনেস আইডিয়া»ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন? 2024 এ ই-কমার্স ব্যবসা সম্পূর্ণ গাইডলাইন।
    বিজনেস আইডিয়া

    ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন? 2024 এ ই-কমার্স ব্যবসা সম্পূর্ণ গাইডলাইন।

    JacobBy Jacob2023-11-25Updated:2024-01-26No Comments9 Mins Read
    Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    ই কমার্স ব্যবসার সম্পূর্ণ গাইড লাইন
    Share
    Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

    ই-কমার্স ব্যবসার সম্পূর্ণ গাইডলাইন টাইটেলটি দেখে ভাবলেন ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করবেন তাহলে কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা আপনার। ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার আগে জানতে হবে ই-কমার্স ব্যবসা কি এর প্রকারভেদের সুবিধা বা অসুবিধা কি ইত্যাদি এবং ভাবতে হবে আপনি ই-কমার্স ব্যবসা কোথা থেকে শুরু করবেন এবং কোন প্রোডাক্ট নিয়ে ব্যবসা করবেন।

    ঝুঁকি নিতে ভয় পান? রিসার্চ করতে অলস লাগে? কাজের প্রেসার বেশি নিতে পারবেন না? তাহলে আমি বলবো ব্যবসা আপনার জন্য না। কারণ একটি ব্যবসা শুরু করতে একটি মানুষের সর্বপ্রথম ধৈর্যশীল ও মনোবল সম্পন্ন মানুষ হতে হয় কারণ একটি ব্যবসা করার সময় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে।এবার আসি ই-কমার্স ব্যবসার সম্পূর্ণ গাইডলাইন।

     ই-কমার্স ব্যবসা কাকে বলে? 

    ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন তা জানার আগে বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসা কেমন তা জেনে নিন। 

    ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবসায় লেনদেন সুবিধা ব্যবহার করাকে ই-কমার্স ব্যবসা বলে। এটা ইন্টারনেট কমার্সকে সংক্ষেপে ই-কমার্স বলা হয়। অনলাইনে পণ্য বেচা-কেনা এর সহজ মাধ্যমে পরিচালনা করা হয়। ইন্টারনেট প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিশ্বের  সব দেশের পণ্য সব ধরনের বাজারকে একটি বাজারের পরিণত করেছে। 

    ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন প্রকারভেদ?

    নতুন শতাব্দীতে শিল্পের চালিকাশক্তি হয়েছে ই-কমার্স ব্যবসা। ইন্টারনেট ব্যবহার করে ইন্টারনেট চালিত হয় বলে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যাপক ব্যবহার হয়ে থাকে। ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন এবং এর লেনদেনের বিভিন্ন প্রকৃতিতে ভিত্তিতেই নির্মক্ত ভাগে ভাগ করা হয়েছে  –

    ১. ব্যবসা থেকে ভোক্তা:

    এই পদ্ধতির মাধ্যমে কোন ভোক্তা সরাসরি কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা উৎপাদনকারী নিকট থেকে যেকোনো পণ্য ক্রয় করে থাকে তাই এটা ব্যবসা থেকে বক্তা বা (B2C- business to consumer)  নামে পরিচিত যেমন – Walmart.com । 

    ২. ব্যবসা থেকে ব্যবসা :

    এখানে একাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্য ব্যবসার সংঘটিত হয় দুটি ব্যবসার প্রতিষ্ঠান তাদের মধ্যে পাইকারি বেচা-কেনা করা অর্থাৎ ভোক্তাদের নিকট পণ্য বিক্রয় পূর্ব যে ব্যবসা সম্পাদিত হয়ে থাকে তাকে (B2B -business to business) বলা হয়ে থাকে।

    ৩. ভোক্তা থেকে ভোক্তা :

    এখানে ব্যবসায় সম্পাদিত হয় শুধুমাত্র ভোক্তাদের নিজেদের মধ্যে যা (C2C-consumer to consumer) নামে পরিচিত এখানে কোন ভোক্তা পণ্য সরাসরি অন্য কোন ভোক্তা ক্রয় করে থাকে। যেমন: bikroy.com এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে ক্রেতা অন্য কোন ক্রেতার কাছে তার পণ্যটি বিক্রয় করে থাকেন। 

    ৪. ভোক্তা থেকে ব্যবসা :

    ভোক্তার নিকট থেকে পণ্য ক্রয় করে ব্যবসা পরিচালনাকে ভোক্তা থেকে ব্যবসা বলা হয়ে থাকে এই সংক্রান্ত ব্যবসাকেই (C2B -consumer to business) ই-কমার্স নামে পরিচিত উদাহরণ হিসেব বলতে গেলে Priceline.com এমন একটি ওয়েবসাইট। 

    ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন? 

    ই কমার্স ব্যবসা সম্পূর্ণ গাইড লাইন। আমরা সবাই জানি এই কমার্স মানে হল অনলাইনে সেলিং এর বিজনেস। এই অনলাইনে সেইলিং এর বিজনেস ৩ ধরনের হয়ে থাকে। 

    ১. নিজেই মেনুফ্যাকচারার:

    অর্থাৎ আপনার নিজের একটা কোম্পানি আছে আপনি আপনার কোম্পানিতে তৈরি হওয়া প্রোডাক্ট ডিরেক্ট সেল করবেন। আপনি আপনার একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন। 

    ২. হোল সেল কিনে রিসেলিং:

    হোলসেলিং দুই ধরনের 

    • গুদামজাত করে। 

    • অর্ডারের পর কিনে।

    আপনি নিজে একজন ম্যানুফ্যাকচারার নন এবং আপনার কোন প্রোডাকশন কোম্পানি নেই আপনি অন্য কোম্পানির প্রোডাক্ট হোল সেল এর রেটে এ সে সমস্ত কোম্পানি থেকে কিনে নিয়ে এসে অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি করবেন। এটা হল সবথেকে জনপ্রিয় ই-কমার্স ব্যবসা। এটা খুব সহজে শুরু করা যায় এবং খুব বেশি প্রচলিত এই মুহূর্তে।

    এবং নতুন ব্যবসায়ী মানুষ আছে এবং নতুন যারা ই-কমার্স সাইট তৈরি করেছে তাদের জন্য এটি খুব বেস্ট কারণ এ ক্ষেত্রে আপনার নিজের কোন প্রোডাকশন ও নেই আপনি অলরেডি মার্কেটে যে প্রোডাকশন হাউজ গুলো আছে তাদের থেকে শুধুমাত্র পাইকারি দামে প্রোডাক্ট কিনে আনবেন এবং অনলাইনে বিক্রি করবেন। আপনার দোকানদারের মত মুনাফা নিবেন মধ্যখানে থেকে। তবে এই ব্যবসা আপনার দুই রকম ভাবে করতে পারবেন। 

    ১. যে সমস্ত হোল সেলারদের থেকে আপনি আপনার প্রোডাক্ট কিনে নিয়ে এসে আপনি আপনার গুদাম ঘরে কিংবা ওয়ার হাউসে স্টক করবেন। যখন কোন অর্ডার আসবে আপনি আপনার হাউস থেকে নিয়ে এসে প্রোডাক্টটি ডেলিভারি দিবেন এবং আপনি টাকা রোজগার করবেন। 

    ২. অথবা একদম প্রথমে যদি এই ব্যবসা শুরু করেন তাহলে আপনার কোন ওয়ার হাউজ বা গুদাম ঘরের স্টক করা লাগবে না। আপনি আপনার ই-কমার্স সাইটে যদি কোন অর্ডার আসে সে অর্ডারটি আপনি মার্কেট থেকে পাইকারি রেটে কিনে নিয়ে এসে প্যাকেজিং করে ডেলিভারি করবেন এবং এ তারপর আপনি মুনাফা লাভ করবেন তাহলে আপনি যদি চান বেসিক পয়েন্ট থেকে শুরু করতে আপনাকে কোন কিছু স্টক করে রাখতে হবে না। আপনি প্রোডাক্ট যেমন অর্ডার আসবে তেমনি রকম ভাবে আপনি মার্কেটে গিয়ে কিনবেন আপনি সাপ্লাই করবেন। এটি হলো দুই ধরনের ই-কমার্স ব্যবসা। 

    ই-কমার্স ব্যবসা সম্পূর্ণ গাইড লাইন।

    এবার আসি তৃতীয় ধরনের ই-কমার্স ব্যবসায়-

    এটি বুঝার জন্য আপনাকে amazon বা flipkart বোঝা থাকলে যথেষ্ট অর্থাৎ আপনি শুধুমাত্র একটি ই-কমার্স সাইট বানাবেন। সেলার হোক হোল সেলার হোক বা মেনুফ্যাকচারার হোক আপনার কোম্পানিতে বা আপনার ই-কমার্স সাইটে রেজিস্ট্রেশন করবে। সেলেররা  তাদের প্রোডাক্ট বিক্রির উদ্দেশ্যে বিজ্ঞাপনের জন্য আপনার সাইটে আসবে। এবং সে কোম্পানির প্রোডাক্ট তারা কিনবে আর সেলাররাই সেগুলো ডেলিভারি করবে। মধ্যখান থেকে আপনার ই-কমার্স শুধু সাইটটা থাকার জন্য আপনি কমিশন ইনকাম করবেন।

    যেমনটা amazon বলুন  flipcard বলুন এরা করে থাকে।এদের নিজস্ব কোন প্রোডাক্ট নেই। সেলাররা এদের বিজ্ঞাপন দেয় নিজেই নিজের প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন দেয় কাস্টমাররা কিনে এবং মধ্যখান থেকে কমিশন ইনকাম করে দেয়। এই সমস্ত ই-কমার্স সাইটগুলো। এটা হল তিন ধরনের টোটাল ই-কমার্স এর ধারণা। 

    অর্থাৎ ই-কমার্স ব্যবসা সম্পূর্ণ গাইড লাইন। খুব সহজ কথায় যদি বলি আপনি মেনুফ্যাকচারার হলে আপনি আপনার কোম্পানির জন্য ই-কমার্স সাইট খুলতে পারবেন। আপনি নিজে একজন হোল সেলার হয়ে বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট বানানোর জন্য আপনি ই-কমার্স সাইট খুলতে পারবেন। আবার আপনি শুধুমাত্র ই-কমার্স সাইট খুলে অন্যান্য সেলাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করে কমিশন ইনকামের জন্যই ই-কমার্স সাইট খুলতে পারবে।

    তাই আপনি যদি একবারে নতুন ব্যবসায়ী হন নতুন ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আপনার জন্য বেস্ট হচ্ছে তৃতীয় ধরনের ই-কমার্স ব্যবসা। অর্থাৎ আপনি হোলসেল মার্কেট থেকে প্রোডাক্ট নিয়ে এসে সেল করবেন আপনার রেট দিয়ে এটি আপনার জন্য বেস্ট হবে। 

    কিভাবে ই-কমার্স সাইট খুলবেন?

    ই কমার্স সাইট আপনি দুই রকম ভাবে  খুলতে পারবেন। 

    ১. নিজেই ওয়েবসাইট তৈরি করবেন:

    এর জন্য কিছু টেকনিক্যাল জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। 

    ২. কোম্পানির মাধ্যমে :

    আপনার যদি কোন টেকনিক্যাল জ্ঞান না থাকে বা ওয়েবসাইট ক্রিয়েশন সম্পর্কে জানা না থাকে। তাহলে আপনি টেকনিক্যাল কোম্পানিগুলো সাহায্য নিতে পারবেন। অর্থাৎ যে সমস্ত কোম্পানি ই-কমার্স সাইট তৈরি করে তাদের সাথে কথা বলে তাদের সাহায্য নিয়ে আপনি আপনার এই ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে পারবেন। এই মুহূর্তে বাংলাদেশ ও কলকাতা বিভিন্ন স্থানে ই-কমার্স সাইট তৈরি করার বেসিক প্রাইস হচ্ছে মোটামুটি ভাবে 15 হাজার থেকে শুরু করে এটি ২০ হাজার, ২৫ হাজার, ৩০ হাজার পর্যন্ত রেটে আছে এবং এর রেটটি যে অ্যাড এ টাইম প্রথমে দিতে হবে তা কিন্তু নয়। ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য যে টোটাল ১৫  হাজার হোক, ২০ হাজার হোক, ২৫ হাজার হোক আপনি কিভাবে ওয়েবসাইট তৈরি করছেন তার যে খরচ এটিকে আপনি ডাউন পেমেন্ট এবং ইনস্টলমেন্ট দেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে এ সমস্ত কোম্পানিতে।

    কি কি প্রোডাক্ট সেল করবেন?

    যেসব জিনিস মানুষের নিত্যদিনের ব্যবহার করে থাকে যেমন -মুদিখানা থেকে শুরু করে দ্রব্য, ওষুধ, শাকসবজি, পোশাক, বই, ক্লিনিক প্রোডাক্ট যেকোনো আইটেমের আপনি যেটা মনে করবেন প্রত্যহিক জীবনের মানুষের প্রয়োজন অবশ্যই আছে এমন প্রোডাক্ট আপনার কোম্পানিতে সেল করুন। সেটি থেকে  আপনি একটার পর একটা প্রোডাক্ট বাড়াতে থাকবেন আপনার কোম্পানি বা ই-কমার্স সাইটে। আপনার কোম্পানি বা ই-কমার্স সাইটে কাস্টমার বেস্ট যখন বড় হতে থাকবে তখন আপনার কখনো পেতে পেছন ফিরে তাকাতে হবে না।

     

    বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসার  ভবিষ্যৎ? 

    অনলাইন কেনাকাটার ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তার সাথে ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতি ভবিষ্যৎ গঠন করবে তা জানা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বাংলাদেশের অনলাইন শপিং সম্পর্কে আপনার যা যা জানা দরকার তা নিয়ে আলোচনা করব। বাংলাদেশ ই-কমার্স ব্যবসা সম্পূর্ণ গাইড লাইন।

    বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ই-কমার্স এর ব্যাপক প্রবৃদ্ধ হয়েছে। অনলাইনে ক্রেতা সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আরো বেশি সংখ্যক মানুষ তাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনে অনলাইন কেনাকাটার দিকে ঝুঁকছে। দারাজ চাল ডাল আজকের ডিল ই কমার্স উদ্যানের দিকে পরিচালিত করেছে। বাংলাদেশের অনলাইন শপিং একটি অপেক্ষকৃত নতুন ধারণা তবে এটি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ই কমার্স এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশের (ই-ক্যাপ) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

    ২০২৩ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ই-কমার্স বাজার ৩ বিলিয়ন ডলারের পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই বৃদ্ধির পেছনে ইন্টারনেট ব্যবহারের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং স্মার্টফোনের ব্যবহার বৃদ্ধি। বাংলাদেশে ই-কমার্স এর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল বলে মনে হচ্ছে। কারণ আরো বেশি সংখ্যক ব্যবসা অনলাইন প্লাটফর্মকে আলিঙ্গন করতে শুরু করেছে। ই কমার্স শিল্পের বৃদ্ধির সাথে চাকরির সুযোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে বিশেষ করে লজিস্টিক গ্রাহক পরিষেবা এবং বিপণনের ক্ষেত্রে। অনলাইন শপিং বাংলাদেশের মানুষের কেনাকাটা পদ্ধতিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। অতীতে কেনাকাটা মানে শারীরিক ভাবে একটি দোকানে যাওয়া এবং পণ্যগুলি দেখার জন্য সময় ব্যয় করা। ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুলির উত্থানের  সাথে কেনাকাটা আরো সুবিধাজনক এবং ক্রয়যোগ্য হয়ে উঠেছে।

    উপরোক্ত সরকার দেশে ই-কমার্স এর বৃদ্ধিকে সমর্থন করার জন্য ও পদক্ষেপ নিচ্ছে। ২০২০ সালে সরকার নগদ নামে একটি ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু করেছে। যা সাধারণ জনগণের কাছে অনলাইনে লেনদেন সহজ এবং আরও ব্যবহারযোগ্য করতে সাহায্য করেছে। বাংলাদেশের ২০২১ সালে ই-কমার্স বাজারের আকার ছিল প্রায় ৫৬,৮৮৭০ কোটি টাকা। তা ২০২২ সালের ৫৬,৯৬৬কোটি টাকা বাজারে পরিণত হয়। অর্থাৎ ২০২২ সালে সরাসরি গ্রাহকের কাছে পণ্য ও সেবা পৌঁছে দেওয়া (বটুসি) ই-কমার্স খাত বাৎসরিক ৬১ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।

    ডাবলিন ভিত্তিক বাণিজ্য গবেষণার প্রতিষ্ঠান রিসার্চ এন্ড মার্কেটস ডট কমের এর মধ্যে ২০২৬ সালের মধ্য তা প্রায় ১ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি টাকার বাজারে পরিণত হবে। পূর্ববর্তী বছরের তথ্য দেখে বলা যায় যে বাংলাদেশে ই-কমার্স প্রতিষ্টান গুলির  দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০২১ সালের তারিখ পর্যন্ত বাংলাদেশে ই-কমার্স বাজারের আয় ১৩ বিলিয়ন ডলার ছিল। এছাড়াও বাংলাদেশের ই-কমার্স প্রতিষ্টান গুলির আয় সম্পর্কে বিভিন্ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এগুলো দেখে বিশ্বাস করা যায় যে বাংলাদেশের ই-কমার্স ব্যবসা আয় প্রতিবছর বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদন বলা হয়েছে যে, ২০২২ সালে বাংলাদেশের ই-কমার্স প্রতিষ্টান গুলির আয় প্রায় 17 বিলিয়ন ডলার হবে।

    এছাড়াও আমরা বিশ্বাস করি যে আগামী কয়েক বছরে বাংলাদেশের ই-কমার্স বাজার আরো বৃদ্ধি পাবে। এবং প্রতিষ্ঠানগুলো আরো বিস্তৃত হবে। বেশিরভাগ মানুষ এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে। একটি বা একাধিক ই-কমার্স সাইট থেকে কিছু কিনতে পছন্দ করেন। এটি বিশ্বাস দেয় যে আসলে ই-কমার্স ব্যবসা বাংলাদেশের এখন খুব সম্ভব। তবে ই কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলিতে সাম্প্রতিক বৃদ্ধির কিছু প্রভাবশালী কারণ আছে যেমন জনগণের ইন্টারনেট ব্যবহারের বৃদ্ধি এসএমই এবং ডিজিটাল পেমেন্ট এর বিস্তার প্রযুক্তি উন্নয়ন এবং বাংলাদেশের বাণিজ্য বৃদ্ধি। 

    আরো পড়ুন :- টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২৩

    পরিশেষে 

    বাংলাদেশ অনলাইন শপিং দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটাই সুবিধা এবং অ্যাক্সেস যোগ্যতার মত অনেক সুবিধা প্রদান করে। ই-কমার্স ওয়েবসাইটগুলির উত্থানের সাথে প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাসকারী বা চলাফেরার সমস্যা রয়েছে এমন লোকদের কাছে কেনাকাটা আরো ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠেছে। জালিয়াতি এবং কেলেঙ্কারি এড়াতে নিরাপত্তা টিপস অনুসরণ করা অপরিহার্য। যথাযথ সতর্কতা সহ অনলাইনে শপিং সময় এবং অর্থ বাঁচানো একটি দুর্দান্ত উপায় হতে পারে। 

    FAQ:

    ১. মোবাইল দিয়ে ই-কমার্স সাইট খোলা যায়? 

    হ্যাঁ মোবাইল দিয়ে ই-কমার্স সাইট খোলা যায়। শুধু এর জন্য একটু টেকনিক্যাল জ্ঞান থাকা দরকার।

    ২. ই-কমার্স সাইটের প্রোডাক্ট ছবিগুলো কি মোবাইল দিয়ে বানানো যাবে? 

    হ্যাঁ ক্যানভা অ্যাপস দিয়ে নিজের ইচ্ছামত যেমন ইচ্ছা তেমন ছবি বানানো যাবে।

    ৩. ই-কমার্স ব্যবসা সম্পূর্ণ গাইডলাইট ফলো করে যে কেউ ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে পারবে? 

    পারবে তবে যে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন তার উদ্দম প্রচেষ্টা ও ধৈর্য থাকতে হবে।

    ৪. প্রোডাক্ট পোস্ট পিন কেন করে রাখে? 

    আপনার পেইজের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে পোস্টটা আছে সে পোস্ট টা যেন নতুন যত অডিয়েন্স আপনার পেইজে আসছে তারা যেন সর্বপ্রথম দেখতে পাই। পিন করে রাখলে গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি সবার প্রথমে থাকে। 

     

    Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
    Jacob
    • Website

    এই ওয়েবসাইট টি বাংলা ভাষা কে সম্মান জানানোর জন্য তৈরী করা হয়েছে। পৃথিবীর সব অঞ্চলের মানুষদের কাছে বাংলা ভাষায় সব তথ্য,খবরাখবর বা নতুন কিছুর সন্ধান দেওয়াই হচ্ছে একমাত্র লক্ষ্য। এটি সবার নিজস্ব বাংলা ভাষার ব্লগ।

    Related Posts

    নতুন কোম্পানির নামের তালিকা, দোকানের আরবি প্রতিষ্ঠানের নাম

    2024-02-06

    কীভাবে টাকা ছাড়া ড্রপশিপিং বিজনেস শুরু করবেন? ২০২৪ সালের সম্পূর্ণ গাইডলাইন।

    2024-02-05

    খাবারের দোকানের সুন্দর নাম বাংলা ( ফাস্টফুড, হোটেল, রেস্টুরেন্ট ব্যবসার নাম)

    2024-02-04
    Leave A Reply Cancel Reply

    You must be logged in to post a comment.

    Recent Post

    X-Shaped Cross Necklace That Mixes Meaning with Minimalism

    2025-04-21

    News The Lifeblood of an Informed Society

    2025-01-07

    Lifestyle: Crafting a Life of Balance and Fulfillment

    2025-01-07

    Lifestyle Crafting a Life of Balance and Fulfillment

    2025-01-07
    All Category
    • Automotive
    • Business
    • Digital Marketing
    • Entertainment
    • Fashion
    • Finance
    • Home Improvement
    • Life Style
    • News
    • Others
    • Technology
    • Travel
    • অনলাইনে আয়
    • এন আই ডি
    • ক্যারিয়ার
    • খতিয়ান অনুসন্ধান
    • ছবি কালেকশন
    • জন্ম নিবন্ধন
    • পাসপোর্ট
    • ফ্রিল্যান্সিং
    • বিজনেস আইডিয়া
    • ভিসা
    • রমজান
    • সাস্থ্য ও রূপচর্চা
    Facebook X (Twitter) Instagram Pinterest
    • Contact Us
    • Privacy Policy
    © 2025 Banglayinfo.com. Designed by Master IT Firm.

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.