মোবাইলে ইনকাম সাইট গুলোর মাধ্যমে ঘরে বসে মোবাইলের মাধ্যমে আয় করার সহজ ১০ টি উপায়, প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম এর সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হবে এই আর্টিকেলটির মধ্যে। আপনারা যারা Income site on mobileগুলার মাধ্যমে ইনকাম করতে চান তারা এই পোস্টটি অবশ্যই শেষ পর্যন্ত পড়ুন। মোবাইল দিয়ে টাকা আয় করার সকল উপায় আমরা এই পোস্টটা তুলে ধরেছি।
সেরা ১০টি মোবাইলে ইনকাম সাইট:
১. ইউটিউবে শর্টস ভিডিও তৈরি করে মোবাইলে আয় :
অনেকে কিন্তু মোবাইলের শর্টস ভিডিও বানিয়ে মোটা অংকের টাকা আয় করছেন অর্থাৎ ১ মিনিটে ভিডিও বানিয়ে টাকা আয় করছেন। আপনিও মোবাইল দিয়ে ভিডিও বানিয়ে ঘরে বসে আয় করতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে একটা ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। চ্যানেল খোলার পর আপনাকে ভিডিও আপলোড করতে হবে এখন কথা হল ভিডিও আপলোড করবেন কিভাবে, ভিডিও আপলোড করার ক্ষেত্রে অবশ্য মনে রাখতে হবে যে ভিডিওর দৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১ মিনিটের হতে হবে। কারণ ১ মিনিটের বেশি হলে এটা আর শর্টস ভিডিও থাকবে না। আরেকটা বিষয় হচ্ছে ভিডিওর রেশিও সর্টস ভিডিওর জন্য আপনাকে ভিডিও রেশিও 9:16-1:1 রাখতে হবে। এখন আরেকটা প্রশ্ন আসতে পারে যে কোন বিষয়ে আমি ভিডিও আপলোড করলে বেশি ভিউজ পাওয়া যাবে।
আপনার যদি বর্তমানে একটা ইউটিউব চ্যানেল থাকে অথবা ফেসবুক পেইজে আপনি যদি ভিডিও আপলোড করে থাকেন তাহলে সেইখান থেকে প্রধান প্রধান যে কি পয়েন্টগুলো আছে সেই ভিডিওর সে কি পয়েন্ট গুলো দিয়ে এক মিনিটের একটি ভিডিও আপলোড করতে পারেন। আর যদি আপনি একদমই নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আপনি আপনার যে বিষয়ে ভালো লাগে সে বিষয়ে আপনি ভিডিও আপলোড করতে পারবেন। শুধু আপনার মাথায় রাখতে হবে যে ১মিনিটে আপনি পুরো বিষয়টা যেন উপস্থাপন করতে পারেন এবং বুঝাতে পারেন, তবে অসমাপ্ত রাখা যাবে না। এখন একটি ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ করতে গেলে প্রয়োজন হয়:বিগত 365 দিনে মোট 1000 সাবস্ক্রাইবার লাগবে। ১০ মিলিয়ন ভিউজ লাগবে। এই উল্লেখিত সত্য পূরণ হয়ে গেলে ইউটিউব থেকে আয় শুরু হবে।
২. অনলাইনে টিউশন করে মোবাইল দিয়ে টাকা আয় :
বর্তমান যুগ ইন্টারনেটের যুগ। বর্তমানে ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার কারণে অনলাইনে শেখার গুরুত্ব বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে কবিত নাইন্টিন এর কারণে প্রত্যেক শিক্ষার্থী ইন্টারনেট মুখে হয়ে গিয়েছে প্রত্যেক শিক্ষক এবং শিক্ষাকে অনলাইনের উপর নির্ভর হয়ে পড়েছে। তাই আপনি যদি কোন বিষয়ে ভালো পারদর্শী হন তাহলে সে বিষয়ে মোবাইলে অনলাইন সাইট গুলোর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। এছাড়াও অনলাইনে টিউশনের পাশাপাশি বিভিন্ন কোর্স তৈরি করতে পারেন যা বিক্রি করে আয় করতে পারবেন। এবং আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সে বিষয় নিয়েও ভিডিও বানিয়ে অর্থ আয় করতে পারবেন।
৩. ফ্রিল্যান্সিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়:
ফ্রিল্যান্সিং মানে এই না যে আপনি কি নির্দিষ্ট কাজ করবেন। কোন প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ না করে স্বাধীনভাবে নিজের দক্ষতা ও জ্ঞান ব্যবহার করে কাজ করে অর্থহয় করাই হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইডে ফ্রিল্যান্সার রাম মোবাইলের মাধ্যমে অনেক অর্থ উপার্জন করে থাকেন। আপনিও যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অর্থ আয় করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার যে কোন একটা প্রতিজ্ঞান বা দক্ষতা থাকতে হবে। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি একবার একাধিক কাজ করতে পারবেন মোবাইলে ইনকাম সাইট গুলোর মাধ্যমে। সুতরাং আপনার জ্ঞান বা দক্ষতা দিয়ে যেসব জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো করতে পারবেন সেগুলো হলো:
- কনটেন্ট রাইটিং
- ব্লগ কমেন্টিং
- ট্রান্সলেশন
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
- প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন রাইটিং ইত্যাদি।
৪. ফটো ভিডিও বিক্রি করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম:
ছবি বা ভিডিও বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে আপনার দামি ক্যামেরা বা দামি ফোনের কিন্তু প্রয়োজন নেই, শুধুমাত্র একটা স্মার্ট ফোন থাকলে হবে সেটাতে আপনি ভালো মানের ছবি বা ভিডিও করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ধরুন ফটোগ্রাফি আপনার শখ এইসব শখকে কাজে লাগিয়ে আপনিও মোবাইলে ইনকাম সাইট গুলোতে ছবি বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারবেন। ছবি বা ভিডিও বিক্রি করার জন্য অসংখ্য ওয়েবসাইট রয়েছে এর কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলো হলো :
৫. ফেসবুক ই- কমার্স দ্বারা মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম:
আগে যে কোন ব্যবসা শুরু করার আগে একটি লম্বা প্রক্রিয়া ছিলো। তবে ফেসবুক ব্যবহার করেই বর্তমানে যেকোনো ধরনের অনলাইন ব্যবসা বা ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমানে ফেসবুকের অসংখ্য ব্যবহারকারী বেড়েছে। তো এই ক্ষেত্রে ই-কমার্স ব্যবসার প্রত্যেক ব্যবহারকারী হয়ে উঠতে পারে আপনার কাস্টমার। ফেসবুক ব্যবহার করে এই কমার্স ব্যবসা করতে আপনার বিনিয়োগ করতে হবে কিছু পণ্য কেনার জন্য, তারপর এ পণ্য আপনার ফেসবুক ই-কমার্স পেইজে ক্যাটালগে অ্যাড করে দিয়ে যেসব জায়গা থেকে অর্ডার আসা সম্ভব সেসব জায়গায় শেয়ার করুন।
ব্যবহারকারীগণ যদি আপনার প্রোডাক্ট কিনতে ইচ্ছুক হয় তাহলে আপনার পণ্য বিক্রি করতে বেশি সময় লাগবে না। বর্তমানে অনলাইন শপিং খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে শুধু শপিং এই নয় নিত্য নতুন অনেক আমাদের অনেক প্রয়োজনীয় জিনিস দরকার হয় তা অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে অর্ডার করা যায়,এবং এর চাহিদা অনেক বেশি। এগুলোর কথা মাথায় রেখে মোবাইল দিয়ে অনলাইন ব্যবসা শুরু করে টাকা আয় করতে পারেন আপনিও।
৬. রিসেলিং করে মোবাইলে ইনকাম সাইট এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম:
বর্তমান সময়ে অনলাইন ব্যবহার করে সবথেকে জনপ্রিয় বিজনেস আইডি এবং অনলাইন ইনকামের সোর্স হচ্ছে রিসেলিং এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা। রিসেলিং এর মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে কোন প্রকারের স্টক না করে কোন প্রকার বিজনেস এর ব্যায় না করে, মাল মজুদ না করে গুগল এক্সেস বা ফেসবুকের মাধ্যমে পর্নোগ্রা বিক্রয় করা যায়। শুধুমাত্র রিসেলিং এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। রিসাইলিং বর্তমান সময়ে amazon এবং alibaba.com এর মত যে প্লাটফর্ম গুলো আছে সেখানে সেলারদের কাছে অনেক বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আপনিও রিসেলিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোন সাইটে টাকা ইনকাম করা শুরু করে দিতে পারবেন।
আরো পড়ুন : টাকা ইনকাম করা সহজ উপায় বাংলাদেশ
৭. ব্লগিং করে মোবাইলের মাধ্যমে টাকা ইনকাম:
আপনার যদি কোন একটি ব্লক বা সাইট থাকে অথবা এমন কোন কিছু শুরু করার কথা ভেবে থাকেন তাহলে মনে রাখবেন অনলাইনে এখনো আপনার টাকা উপার্জন করার সুযোগ রয়েছে। ব্লগে বিভিন্নভাবে মনিটাইজ কর উপার্জন করা যেতে পারে।
যে মাধ্যমগুলোর মাধ্যমে ব্লগিং করে টাকা আয় করা যায় সেটি হচ্ছে:বিজ্ঞাপন:আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে গুগল এক্সেস এর মাধ্যমে মনিটাইজ করিয়া আয় করতে পারবেন বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে। যখন আপনি কোন বিষয়ে ব্লগিং করবেন তখন আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লক পোস্টে বিভিন্ন আর্টিকেল লিখা বা পোস্ট করা থাকবে তখন কিন্তু আপনি আপনার ওয়েবসাইট টাকে গুগল এডসেন্স এর এডভারটাইজ এর পলিসি মেনে মনিটাইজ করে তারপর সেখানে যখন ভিজিটররা প্রবেশ করবেন তখন তাদের কাছে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে আপনাকে অর্থ প্রদান করা হবে। এটা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম মোবাইলে ইনকাম সাইট ব্যবহার করে টাকা আয় করার।
৮. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম:
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো বিভিন্ন ই-কমার্স সাইটের প্রোডাক্ট গুলোর অ্যাফিলিয়েট লিংক আপনি কপি করে যদি আপনার ব্লগের বা ওয়েবসাইটে যেকোনো আর্টিকেলের মাধ্যমে কোন সাজেশন প্রোডাক্ট হিসেবে দিয়ে দেন এবং সে লিংক ক্লিক করে যদি কোন কোন ক্রেতা ক্রয় করে তাহলে সেক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন আপনি পেয়ে যাবেন। যেমন ধরুন আপনি ট্রাভেল নিয়ে আর্টিকেল লিখেন এখন কোথাও সাঁতার নিয়ে অথবা কোন সুন্দর একটা পরিবেশে বা নদীতে সাঁতার কাটা নিয়ে আর্টিকেল লিখছেন।
তখন কিন্তু আপনি সাঁতার কাটা নিয়ে যে সমস্ত সরঞ্জাম গুলো আছে সেগুলোর একটা এফিলিয়েট প্রোডাক্ট লিংক কিন্তু সেখানে এড করে দিতে পারবেন যে আপনারা চাইলে চশমাটা অথবা সুইমিং জ্যাকেটটা কিনে নিতে পারেন এখানে ক্লিক করে যদি কোন দর্শক বা অডিয়েন্স আপনার এই লিংক টার মাধ্যমে কোন পণ্য ক্রয় করে থাকে তাহলে সেখান থেকে আপনি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন পেয়ে যাবেন।
৯. ডিজিটাল সেলের মাধ্যমে প্রোডাক্ট সেল করে টাকা ইনকাম:
আপনার যদি ব্লগার সাইটে আপনি কোন ধরনের নিজস্ব পণ্য অথবা তৃতীয় পার্টনার থেকে নিয়ে আসা কোন পণ্য বিক্রি করতে চান সেটা ডিজিটাল এর মাধ্যমে হোক অথবা অনলাইনে অর্ডার করে ফিজিক্যালি সেল করা হোক না কেন আপনি কিন্তু এই পদ্ধতি অবলম্বন করেও টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি কিন্তু চাইলে অনলাইন সিস্টেমও সেখানে এড করতে পারবেন। এতে করে আপনি আপনার প্রোডাক্টের মার্কেটিং করে কিন্তু আপনার ব্লগ আর সাইটকে মনিটাইজ করে সেখান থেকে আপনিও তো আয় করতে পারবেন এবং আপনার প্রোডাক্ট সেল করতে পারবেন।
১০. সাবস্ক্রিবশন করে মোবাইলের মাধ্যমে টাকা ইনকাম:
সাবস্ক্রিপশন হচ্ছে যেমন: আমাদের বাংলাদেশে অনেকেই কিন্তু পত্রিকা পড়ে যেমন প্রথম আলো তারপর ডেইলি স্টার ইত্যাদি এরকম আরো অনেক কিছুই। এই পত্রিকা গুলোর কিন্তু বিভিন্ন সাবস্ক্রিপশন পেমেন্ট থাকে যেমন: অনেকেই কিন্তু প্রিমিয়াম যে ব্লগিং আছে প্রিমিয়াম আইডিয়া আছে সে প্রিমিয়াম আইডি ব্যবহার করে তাদের ওয়েবসাইটে বা তাদের যে পত্রিকা গুলো আছে সেগুলোর পরে।
আবার কিছু কিছু সাইট আছে যে সাইটে আপনি কিন্তু যদি আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই প্রিমিয়াম আইডি দিয়ে সেখানে আর্টিকেল পড়তে হবে অথবা সাবস্ক্রিপশন কিনে নিতে হবে। যার বিনিময়ে আপনাকে প্রতিমাসে কিন্তু টাকা প্রদান করতে হবে সেই সাইট গুলোকে। ঠিক একই ভাবে আপনার সাইটে যদি এমন কোন কিছু রাখেন সেগুলো পাওয়ার জন্য অডিয়েন্স বা ভিজিটরদের কে সাবস্ক্রাইব কিনা মাসে মাসে আপনাকে অত্যাচারের মাধ্যমে তাদের ভ্যালু নিতে হবে তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনি সাবস্ক্রিবশন সিস্টেমের মাধ্যমে উপার্জন করতে পারবেন তবে সেজন্য আপনাকে ওয়েবসাইট এমন কোন কিছু থাকতে হবে।
আরো পড়ুন : ই-কমার্স ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন? ২০২৪ এ ই-কমার্স ব্যবসা সম্পূর্ণ গাইডলাইন।
প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম :
প্রতিদিন এক হাজার টাকা ইনকাম করার এমন একটি সাইট পেয়েছে যেটার মধ্যে হাজার হাজার মানুষ কাজ করে এই সাইটটি থেকে ১০০% পেমেন্ট পেয়েছে। এই সাইট থেকে শুধু মাত্র একটি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করলেই এক ডলার বোনাস পেয়ে যাবেন এবং বর্তমান ১ ডলার রেট হচ্ছে ১১৫ টাকা।
এখানে সম্পূর্ণ ফ্রিতে কোন টাকা-পয়সা বিনিয়োগ করা লাগবে না আপনার হাতে মোবাইল ফোনটা নিয়ে ঘরে বসে সম্পন্ন ফ্রিতে ইনকাম করতে পারবেন এবং এখানে সকল ধরনের ব্যাংকিং এর সুবিধা রয়েছে এবং সকল দেশ থেকে কাজ করতে পারবেন। এটা হচ্ছে একটি ইন্টারন্যাশনাল সাইট। ব্যাংক দিও পেমেন্ট নিতে পারবেন এবং বিকাশ নগদেও পেমেন্ট নিতে পারবেন। এতক্ষণ ধরে যে সাইটটির কথা বলছি সে সাইটটির নাম হলো: (GOODEGG- Investment.com) প্রাণের সম্পূর্ণ ফ্রিতে কাজ করতে পারবেন।
কিভাবে সাইটটি খুলবেন:
(GOODEGG- Investment.com) সাইডে ঢুকে প্ল্যান এ ক্লিক করহবে, এই প্লান্টি জিরো টাকায় এ আপনার কিনতে পারবেন। তারপর বাই নাও ক্লিক করবেন এখন আপনার প্ল্যানটা কেনা হয়ে গেছে। তারপর কাজ করার জন্য জব অপশনে ক্লিক করবেন। এর প্রতিটা কাজের জন্য আপনি বাংলাদেশের টাকায় ৫০ টাকা পাবেন এবং কাজগুলো খুবই সহজ। উপরের যে প্রক্রিয়াগুলো বললাম সে প্রক্রিয়া গুলো করার পর প্রশ্ন আসতে পারে আপনি কি কাজ করবেন?
প্রক্রিয়াগুলো করার পর আপনার সামনে একটি পেইজ আসবে তারপর ওইখানে রেটিং-এ ক্লিক করে যেকোনো একটা কমেন্ট করবেন। তারপর সাবমিট করে দিবেন আর সাবমিট করা হলে এখানে আপনার কাজ এখানে শেষ। তারপর আপনি আপনার ব্যালেন্স টাকা চলে আসবে এভাবে করে আপনি মোট 20 টা কাজ করতে পারবেন এবং প্রত্যেক কাজে পাবেন 50 টাকা করে। এই সাইটটি সম্পন্ন সরকারের অনুমোদন সাইট। এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মোবাইলে ইনকাম সাইট।
উপসংহার :
এতগুলো মোবাইলে ইনকাম সাইট পাওয়ার পর এবার কি ভাবছেন এখনো কি বেকার থাকবেন। নাকি আমাদের দেওয়া টিপস গুলো থেকে নিজেদের পছন্দ মত কাজ বেঁচে নিয়ে সে কাজগুলোতে মনোনিবেশ করবেন। এমন আরো ভালো ভালো টিপস পেতে চাইলে আমাদের বাংলা ইনফোর সাথে থাকুন ধন্যবাদ।
মোবাইলে ইনকাম সাইট নিয়ে আরো জানতে চাইলে ভিডিওটি দেখতে পারেন
মোবাইলে ইনকাম সাইট এর কিছু সাধারণ প্রশ্ন আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো।
FAQ:
১. অনলাইনে কাজ শিখবো কিভাবে?
আপনি ইউটিউব টিউটোরিয়াল কোর্স ও প্রাসঙ্গিক ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনে কাজ শিখতে পারেন।
২. আপওয়ার্ক আপনাকে কি প্রশিক্ষণ দেয়?
আপওয়ার্ক আপনাকে ধাপে ধাপে আপওয়ার্ক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এবং কিভাবে একজন স্বাধীন পেশাদার হিসেবে বেড়ে উঠতে হয় তার নির্দেশনা দেয়।
৩. এই বিজনেস আইডিয়াগুলো কি সবগুলো মোবাইল দিয়ে করা যাবে?
অবশ্যই, ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।