আসলে অনলাইন থেকে কত ভাবে ইনকাম করা যায় আমাদের দেশের মেক্সিমাম লোকেই জানে না। আজকে এ পোষ্টের মধ্যে অনলাইনে ইনকাম করার কিছু প্রসেস এবং অনলাইনে নতুন ট্রাস্টেড টাকা ইনকাম ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করব। এমন একটি ওয়েবসাইটের কথা বলবো যেটা দিয়ে আপনি কোন কাজ না করে মাসে ৫০ হাজার বা তার চেয়েও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
যে কোন পেশার মানুষ হয়ে ঘরে বসে ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এছাড়াও এই পোস্টটিতে অনলাইন ইনকাম করার সহজ কিছু পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হলো। তাহলে জেনে নেওয়া যাক নতুন ট্রাস্টেড টাকা ইনকাম ওয়েবসাইট সম্পর্কে।
নতুন ট্রাস্টেড টাকা ইনকাম ওয়েবসাইট ২০২৪
মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় :
অনলাইন থেকে প্রতি মাসে ৫০০০০ টাকা বা তার চেয়ে বেশি ইনকাম করার একটি অভিনব ও ইউনিক কৌশল নিয়ে বলবো। যে কৌশলটি অবলম্বন করে কোন রকম কাজ করা ছাড়ায় প্রতিমাসে ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে দুই থেকে চার লাখ পর্যন্ত টাকা পর্যন্ত কোন কাজ না করে ইনকাম করতে পারবেন। প্রথমে একটি নতুন ট্রাস্টেড টাকা ইনকাম ওয়েবসাইট এর একটি ওয়েবসাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব আপনাদেরকে। ওয়েবসাইটটি হলো (অথোর আর্নিং ডটকম)।
যারা এই ওয়েবসাইটটির ইতিমধ্য দেখেছেন তারা হয়তো ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানেন। আর যারা ওয়েবসাইটটি সম্পর্কে না জানেন তাহলে এই ওয়েবসাইটটি সম্পর্কে বলছি। ওয়েবসাইটটি হতে একটি প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইট। আত্মা তে ওয়েবসাইটটি একজন এডমিন তৈরি করে রেখেছেন সেখানে এই ওয়েবসাইটের ফিউচার হলো: যখন কারো কোন বিষয় জানার ইচ্ছা হবে তখন তারা এই ওয়েবসাইটে আসবে এবং এখানে একটি প্রশ্ন করে যাবে। যেমন এই ওয়েবসাইটটিতে ঢুকলে দেখতে পাবেন এখানে অনেক প্রশ্ন রয়েছে।
আর আপনার যদি প্রয়োজন হয় কোন কিছু জিজ্ঞেস করবেন, তাহলে আপনারা এখান থেকে লগইন করে যে কোন প্রশ্ন করতে পারবেন। এমনকি ওয়েবসাইটে লগইন না করেও প্রশ্ন করা যায়। এখান থেকে প্রশ্ন করুন বাটনে ক্লিক করে আপনার প্রশ্নটি এখানে লিখবেন তারপর এখানে বিস্তারিত লিখে সাবমিট করে দিলে আপনার প্রশ্নটি হয়ে যাবে।
এখন কথা হচ্ছে আপনার লাভ কি? আপনার লাভ হচ্ছে এইখানে এই ওয়েবসাইট একটি প্রশ্ন করবেন যারা এই প্রশ্নের উত্তরটি জানে তারা আপনাকে উত্তর দিয়ে যাবে। আর যদি আপনার কোন বিষয় সম্পর্কে জানার প্রয়োজন হয় তখন আপনারা google এ সার্চ করবেন। সে বিষয়ে যদি এই ওয়েবসাইটে প্রশ্ন উত্তর থাকে তাহলে তো আপনারা সরাসরি সে উত্তরটি পেয়ে যাবেন।
অর্থাৎ এই ওয়েবসাইটটির একটি বিশেষণ হলো এই ওয়েবসাইটের এডমিন যখন এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করে রেখেছেন তখন ইউজাররা এই ওয়েবসাইটে প্রশ্ন করে যাচ্ছেন এবং অনেকে এখানে থেকেও প্রশ্ন উত্তর গুলো পড়ে উপকৃত হচ্ছে।
ওয়েবসাইট বানিয়ে কিভাবে ইনকাম করব:
দেখেন এই ওয়েবসাইটটি কিন্তু গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন রয়েছে। যারা ইতিমধ্য গুগল এক্সেস এর বিজ্ঞাপন সম্পর্কে না জানেন তাদের বলছি google এ অ্যাক্সেস হচ্ছে google এর একটি বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক। এখানে প্রতি মাসে মোটামুটি ভালো টাকা ইনকাম করা যায়। এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করার পর আমরা কিভাবে বা কত টাকা ইনকাম হয় তার জন্য চলুন আমরা নিচের ছবিটি দেখি এখানে দেখতে পাচ্ছেন প্রায় ১৬ হাজার প্রশ্ন রয়েছে এবং ২৬ হাজার উত্তর রয়েছে।
এছাড়াও এখানে প্রায় ১ হাজার রেজিস্টার মেম্বার রয়েছে এবং রেজিস্টার মেম্বার ছাড়াও আরো অনেক মেম্বার রয়েছে যারা প্রশ্ন করেন এবং উত্তর দেন। এই ওয়েবসাইটটি তে বর্তমানে ৩৬ জন ইউজার রয়েছে যদি আপনি আগে এগুলো দেখেন সেখানে হয়তো এর থেকে বেশী বা কম্পিউটারও রয়েছে। অর্থাৎ যখন একটি ওয়েবসাইটে প্রতিদিন অনেক বেশি পেজ ভিউ হয়।
আর সেই ওয়েবসাইটটিতে গুগল এডসেন্স একটিভ থাকে তাহলে সে ওয়েবসাইটটি থেকে কত টাকা ইনকাম হতে পারে তার একটি ক্যালকুলেশন আমি আপনাদের দেখিয়ে দিচ্ছি। যেমন: একটি ওয়েবসাইটে যদি প্রতিদিন ধরুন ১৫ হাজার প্লাস মাইনাস পেজ ভিউ হয় তাহলে এই ওয়েবসাইট থেকে কত টাকা ইনকাম হতে পারে তার একটি নমুনা আপনাদের দেখাচ্ছি।
যদি আপনার ওয়েবসাইটে প্রতিদিন ১৫ হাজার পেজ ভিউ হয় এবং যদি প্রতি ১০০ পেজ ভিউতে তিনটি ক্লিক পরে তাহলে গুগল এক্সেস এর বিজ্ঞাপনের ৪৫০ টি ক্লিক পড়বে। আমি যদি এটাকে এভারেজ হিসাব করি তাহলে এটা হবে তা কিন্তু না এটা থেকেও বেশিও হতে পারে অনেক সময় কম হতে পারে।
যদি এই ওয়েবসাইটটিতে সিপিসি 0.05 অর্থাৎ প্রতীক্লিকের মূল্য যদি 0.05 হয় তাহলে দৈনিক আয় হবে ২২.৫০ ডলার। আর ৩০ দিনে ইনকাম হবে ৬৭৫ ডলার। তাহলে মাসের ৬৭৫ ডলার ইনকাম হবে। আর বর্তমানে গুগল এক্সেস এর আমরা যে টাকাটা পাই সেটি হচ্ছে প্রায় ৯৪ টাকা করে রেট দিয়ে থাকে যদি ৬৭৫ ডলা 94 টাকা করে রেট হয় তাহলে দেখুন প্রায় ৬৫,৪৫০.০০ টাকা হয়।
এভাবে আপনার সিপিসি যত কম হবে টাকা ও তত কম এবং সিপিসির যদি বেশি হয় তাহলে আপনার টাকাও বেশি হবে। এরকম একটি ওয়েবসাইট প্রতি মাসে ১৫ হাজার, দশ হাজার বা ১৪ হাজার ইত্যাদি এরকম পেজ ভিউ হয়ে থাকে। তাহলে কোন কাজ না করে পঞ্চাশ হাজার টাকা বা তার চেয়েও বেশি ইনকাম করা সম্ভব।
তাহলে এই কাজটি কিভাবে করবেন :
আপনি যদি এই কাজটি করতে চান তাহলে আপনার এই রকম একটি ওয়েবসাইট বানাতে হবে। এরকম একটি ওয়েবসাইট বানাতে হলে কত টাকা খরচ হতে পারে। এই ওয়েবসাইটে যে cms রয়েছে অর্থাৎ প্রশ্ন উত্তর সিএমএস হচ্ছে সম্পূর্ণ একটি ওপেন সোর্স সিএমএস। অর্থাৎ আপনি চাইলে এরকম একটি ওয়েবসাইট বানাতে পারেন।
এর জন্য আপনাকে একটি পোস্টিং কিনতে হবে এবং একটি ডোমেণ্ট কিনতে হবে। যারা হোস্টিং এবং ডোমেইন সম্পর্কে না জানেন তাহলে আপনারা ইউটিউবে বা google এ সার্চ করে জেনে নিবেন। ডোমেইন হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের নাম আর হোস্টিং হচ্ছে ওয়েবসাইটটি যেখানে হোস্টিং করবেন অর্থাৎ রাখবেন সে জায়গাটির নাম হচ্ছে হোস্টিং। আপনার ডোমেন বা হোস্টিং হলেই কিন্তু আপনি এরকম একটা ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন।
এরকম একটি ওয়েবসাইট যদি নিজে বানাতে না পারেন তাহলে আপনি যেকোনো একটি ডেভেলপার দিয়ে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা খরচ করে বানিয়ে নিবেন। অর্থাৎ আপনার ডোমেন এবং পোস্টিং যদি ৩ হাজার টাকা দাম হয় আর যদি আপনি ৫ হাজার টাকা দিয়ে এরকম একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে নেন তাহলে আপনার খরচ হচ্ছে মোট ৮ হাজার টাকা। অর্থাৎ ৮হাজার টাকা খরচ করে আপনি এই ওয়েবসাইটটি বানিয়ে রেখে দিবেন। আপনার আর কোন কাজ করতে হবে না।
যত সময় যাবে আপনার এখানে ইউজার আসবে এখানে প্রশ্ন করবে উত্তর দেবে এরকম করতে করতে কিন্তু দেখা যায় ৮ – ৯ মাস অথবা এক বছরের মধ্যে আপনার ওয়েবসাইটে চালু হয়ে যাবে। আর এরকম একটি ওয়েবসাইট যদি একবার চালু করা যায় আর কোন কাজ নেই প্রতি মাসে অথবা প্রতিবছরে ডোমিং এবং হোস্টিং দিয়ে আর্নিং করতে পারবেন কোন কাজ না করেই। এটি ছিল টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট ২০২৩ এর সেরা একটি ওয়েবসাইট।
অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ পদ্ধতি:
অনেক মানুষ আছেন যারা স্টুডেন্ট থাকা অবস্থায় বিভিন্ন অনলাইন ওয়েবসাইট থেকে আয় করে নিজের খরচ নিজেই চালাতে চান। অথবা কিভাবে কোন ও অর্থ প্রধান না করে অনলাইনে অর্থ ইনকাম করতে চান। আপনি যদি স্টুডেন্ট অবস্থায় বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ ইনকাম করতে আগ্রহী হন এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন ইনকাম ওয়েবসাইটগুলো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটিতে দেওয়া নির্দেশিকা অনুসরণ করে আপনি সহজে ঘরে বসে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। অনলাইনে অর্থ উপার্জনের সেরা ১০টি উপায় হলো:
১. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে অর্থ উপার্জন।
২. ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে অনলাইনে অর্থ উপার্জন।
৩. আপনার ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে অর্থ উপার্জন।
৪. ফ্রিল্যান্সিং কনটেন্ট রাইটিং দিয়ে অর্থ উপার্জন।
৫. ফটোগ্রাফি করে অর্থ উপার্জন।
৬. ই কমার্স থেকে অনলাইনে অর্থ উপার্জন।
৭. অন-ডিমান্ড রাইট পরিষেবা থেকে অর্থ উপার্জন।
৮. পেইড সার্ভে করে অনলাইনে অর্থ উপার্জন।
৯. অনলাইন অ্যাট-হোম প্রাইভেট টিউটর হিসাবে অর্থ উপার্জন।
১০. পেইড রিভিউ লিখে অনলাইনে অর্থ উপার্জন।
এই ওয়েবসাইটে যে কাজগুলো করতে পারেন সেগুলো খুব সহজ এবং একটু টেকনিক্যাল জ্ঞান থাকলে খুব দ্রুত এ কাজগুলো করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন আপনিও। তবে এই টাকা ইনকাম করার এই ওয়েবসাইট এ সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে এই ওয়েবসাইটে যে সময় ইচ্ছা ওই সময় কাজ করতে পারবে।
অর্থাৎ আপনার নিজের ইচ্ছামত কাজ করতে পারবেন। কোন নির্দিষ্ট সময় ধরে কাজ করতে হবে না। কিন্তু আপনি যত বেশি সময় নিয়ে কাজ করতে পারবেন তত বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কেননা টাকা ইনকাম করা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার কাজের উপর। আপনি যত বেশি কাজ করবেন তা আপনার টাকা ইনকাম তত বেশি হবে।
বাংলাদেশে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় আরও যেসব পদ্ধতি রয়েছে :
আপনি গেম খেলে টাকা আয় করতে পারেন। টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন গেম রয়েছে যেমন: লুডু, তাস, ডাবা, ফ্রী ফায়ার, পাবজি, কুইজ ইত্যাদি খেলেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আরো ইনকাম করতে চাইলে টাকা ইনকাম করা সহজ উপায় বাংলাদেশ এটাও পড়তে পারেন।
এছাড়া ওর টিকটক ও লাইকি থেকেও টাকা ইনকাম করতে পারেন। অনলাইনে গেম খেলে টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইটে কোথায় পাবেন। আপনি যদি গুগল বা ইউটিউব এ সার্চ করেন যে টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট ২০২৩ বা গেম খেলে টাকা ইনকাম করা ওয়েবসাইট ২০২৩ দিয়ে সার্চ করলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট পেয়ে যাবে।
অনলাইনে উপার্জনের অনেকগুলো উপায় রয়েছে সুতরাং আপনার অনলাইনে কাজ শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই অনলাইন পেজ বা সাইটে সত্যতা যাচাই বা পরীক্ষা করে নিতে হবে। আপনি যদি অনলাইনে বিক্রি করতে চান তবে একটি অনলাইন স্টোর শুরু করার কথা বিবেচনা করতে পারেন। আপনার যদি স্বল্প বাজেট থাকে তাহলে বিকল্পহিসাবে সেকেন্ড হ্যান্ড পণ্য বা নিজের তৈরি পণ্য ড্রপ শিপিং ব্যবসা থেকে তৃতীয় পক্ষের সরবরাহকারীর কাছ থেকে পণ্য সোর্সিং করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
নতুন ট্রাস্টেড টাকা ইনকাম ওয়েবসাইট ২০২৪ সংক্রান্ত শেষ কথা :
এই পোস্টে আমরা অনলাইনে অত ইনকামের বিভিন্ন উপায় এবং অনলাইনে টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট সম্পর্কে অনেক কিছু বলেছি। তাই আপনার দক্ষতা অনুযায়ী সবচেয়ে উপযুক্ত একটি উপায় বেছে নিয়ে আপনি কাজ শুরু করতে পারেন। আশা করি অনলাইন টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন যদিও না বুঝে থাকেন তাহলে আমাদের প্রশ্ন করতে পারেন আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব আপনাদের সহায়তা করা। এমন আরো টিপস পেতে আমাদের বাংলা ইনফোর সাথে থাকুন ধন্যবাদ।
নতুন ট্রাস্টেড টাকা ইনকাম ওয়েবসাইট ২০২৪ এ সম্পর্কে আরো জানতে ভিডিওটি দেখতে পারেন।
নতুন ট্রাস্টেড টাকা ইনকাম ওয়েবসাইট ২০২৪ নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্ন আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো।
FAQ:
১. ২০২৪- এ কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়?
ই-কমার সাইডগুলো বিক্রি করে।
একজন রিসেলার হয়ে।
ফ্রিল্যান্সিং করে।
আপনার স্বল্প ব্যবহৃত পণ্য বিক্রি করে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে।
২. এই বিজনেস আইডিয়া গুলো কি মোবাইল দিয়ে করা যাবে?
অবশ্যই মোবাইল দিয়ে ঘরে বসে ব্যবসা গুলো করা যাবে। তবে কিছু কিছু ব্যবসা আছে যা বাইরে গিয়েও করতে হয়। এখন সেটা আপনার ব্যবসার উপর নির্ভর করবে।
৩. অনলাইনে কি আর করা যায়?
অনলাইনে তো উপার্জন করতে সহায়তা করে তার মধ্যে রয়েছে ট্রান্সক্রিবিং, কায়িকশ্রম, ভার্চুয়াল সহকারী কাজ। এই সাইট গিটগুলো তৈরি করতে Fiverr বা TaxRabbit এর মতো প্লাটফর্ম ব্যবহার করুন। তাহলে আপনি উবারের মতো অ্যাপের মাধ্যমে উপার্জন করতে পারেন।