আমরা অনেকেই ত্বকের যত্ন নিতে গিয়ে একগাদা বিউটি প্রোডাক্ট ব্যবহার করে ফেলি। কোনটা আমাদের ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয়, কোনটা নয় তা ঠিকমতো না জেনেই বিজ্ঞাপনের ফাঁদে পা দিয়ে একগাদা বিউটি প্রোডাক্ট ব্যবহার করে ত্বকের উলটে ক্ষতি করি আমরা।
বর্তমানে আমাদের চারিদিকে যেভাবে পলিউশন বাড়ছে তার সাথে সাথে আমাদের ত্বকের ও নানান রকম ক্ষতি হচ্ছে। কাজেই ভুলভাল একগাদা বিউটি প্রোডাক্ট ব্যবহার না করে বরং বাড়িতেই যদি আমরা কিছু মৌলিক বিষয় গুলো
ত্বকের যত্নে মাথায় রাখি তাহলেই কিন্তু একটি উজ্জ্বল প্রাণবন্ত ত্বক পেতে পারি।
আসুন জেনে নেই এই গরম কালে কিভাবে আমরা ত্বকের যত্ন নিবো –
বর্তমান কালে ধুলো-দূষণ আর স্ট্রেসের ফলে আমাদের ত্বক সবদিক দিয়েই ক্ষতিগ্রস্ত , তার সঙ্গে রয়েছে অপরিমিত ঘুম এবং জাংক ফুড খাওয়ার অভ্যেস। এই সবের ছাপই আমাদের ত্বকে ফুটে ওঠে। ত্বক হয়ে ওঠে ম্যাড়ম্যাড়ে রুক্ষ।
তাই বেশি কিছু নয়, ত্বক ভালো রাখতে ব্যবহার করুন মাত্র পাঁচটি জিনিস। কী কী? সেই নিয়েই আলোচনা করা হল এখানে।
ক্লিনজার
ত্বকচর্চার প্রথম ধাপ ত্বক পরিষ্কার রাখা। আপনি আপনার ত্বক কে যত বেশি পরিষ্কার পরিছন্ন রাখবেন ততবেশী ত্বক উজ্জ্বল দেখাবে । তবে যেকোনো স্কিন ক্লিনজার নয়, ব্যবহার করুন ত্বকের পক্ষে হালকা পিএইচ ব্যালান্স সমৃদ্ধ ক্লিনজার। অবশ্যই কেনার আগে দেখে নেবেন আপনার ক্লিনজার যেন সালফেট ফ্রি এবং সোপ ফ্রি থাকে । দিন দু-বার নিয়ম করে ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করুন। রাতে ঘুমানোর আগে করলে ফলাফল ভালো পাবেন। তবে ত্বক কে পরিষ্কার কিন্তু আপনাকে নিয়মিত রোজ দিন ই করতে হবে এটা মাথায় রাখবেন।
ময়শ্চারাইজার
ময়শ্চারাইজার আপনার ত্বকের ধরণ বুঝে ব্যবহার করবেন । আমাদের সবার স্কিন টোন এক রকম হয় না যেমন ধরুন রুক্ষ ত্বক প্রয়োজন ঘন ময়শ্চারাইজার এবং তেলতেলে ত্বক এর জন্য প্রয়োজন হালকা, অয়েল ফ্রি ময়শ্চারাইজার। সেনসিটিভ স্কিনের জন্য বেছে নিতে পারেন অ্যালকোহল ফ্রি ময়শ্চারাইজার। তবে ত্বক পরিষ্কারের পর দিনে দু-বার ময়শ্চারাইজার অবশ্যই ব্যবহার করবেন।
সানস্ক্রিন
গরম কালে সবচেয়ে বেশি ত্বকের ক্ষতি করে রোদ। কাজের ক্ষেত্রে আমাদের কে প্রতিনিয়তই বাইরে বেরুতে হচ্ছে যার ফলে ত্বকে সানবার্ন , ট্যাং , এসব বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। যার ফলে আমাদের ত্বকের উজ্জলতা কেমন যেন হারিয়ে যাচ্ছে। সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি আমাদের ত্বকের সবচেয়ে ক্ষতি করে। সেই কারণে আমাদের প্রতিদিনের ত্বকচর্চার রুটিন এ সানস্ক্রিন সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ও গুরুত্বপূর্ণ । তবে সানস্ক্রিন কেনার আগে দেখে নেবেন আপনার সানস্ক্রিন যেন এসপিএফ ৩০ থেকে এসপিএফ ৫০-এর মধ্যে হয়। প্রতিদিন বেড়োবার কম করে হলেও আধ ঘন্টা আগে পুরো শরীরে অবশ্যই সানস্ক্রিন লাগাবেন। এতে আপনার ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষা পাবে।
এক্সফোলিয়েটিং
এক্সফোলিয়েটিং হল একটি রাসায়নিক, দানাদার পদার্থ বা এক্সফোলিয়েশন টুল ব্যবহার করে আপনার ত্বকের পৃষ্ঠ থেকে মৃত ত্বকের কোষগুলিকে অপসারণ করার প্রক্রিয়া।
আমাদের ত্বকের উপর কিছু মরা কোষ- স্তরের সৃষ্টি হয় যা ক্লিনজারের দ্বারা সব সময় পরিষ্কার হয় না। এইসমস্ত মরা কোষ ত্বকে জমে যাওয়ার ফলে ত্বকে দাগছোপ এর সৃষ্টি হয়। তখন ত্বক প্রাণহীন দেখতে লাগে। এই কারণে আপনার ত্বকের উপযোগী কোনও ভালো এক্সফোলিয়েটর ব্যবহার করা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ত্বক ভালো করে এক্সফোলিয়েট করুন।আসা করছি এর একটা ভালো ফল ই পাবেন।
অ্যান্টি-এজিং প্রোডাক্ট
প্রতিদিনের সূর্যের চড়া আলো, ধুলো এবং দূষণে আমাদের ত্বক অত্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে ত্বকে বলিরেখা এবং কালো ছোপ দেখা দেয়। তাই গরম কালে আমাদের স্কিন এর যত্ন ঠিক ভাবে না করলে ত্বক বুড়োটে দেখতে লাগবে। আমরা কেউ ই নিশ্চয় চাইবো না আমাদের ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ুক। তাই এই সব থেকে ত্বককে মুক্তি দিতে আপনার স্কিনের ধরণ বুঝে কোনও এক ভালো সেরাম বেছে নিন। যার মধ্যে ভিটামিন সি এবং রেটিনল রয়েছে কারণ এমন সেরাম ত্বকের পক্ষে খুবই উপযোগী। আমাদের সবার ই বয়স বাড়ার সাথে সাথে যেকোনও ভালো অ্যান্টি-এজিং প্রোডাক্ট ব্যবহার করা উচিত এতে ত্বকের যৌবন ও লাবণ্য ধরে রাখতে আপনাকে সাহায্য করবে।
এখন আর সেই দিনগুলি নেই যেখানে উজ্জ্বল ত্বক শুধুমাত্র একজন মহিলার শীর্ষ অগ্রাধিকার ছিল! আজকাল সকলেই একটি নরম, মসৃণ এবং অবশ্যই, দাগমুক্ত উজ্জ্বল ত্বকের জন্য আকাঙ্ক্ষা করে। এবং আমাদের প্রত্যেকের ব্যস্ত সময়সূচী, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, অপর্যাপ্ত ঘুম এবং দূষণের কারণে নিখুঁত এবং নিখুঁত, উজ্জ্বল ত্বক অর্জন করা অসম্ভব কাজ না হলেও কঠিন হয়ে পড়েছে।
যদিও বাজারে প্রচুর পরিমাণে ত্বক এবং সৌন্দর্যের যত্নের পণ্য পাওয়া যায়, তবে কিছুই প্রাকৃতিক পণ্যের ভালতা এবং সুস্থতাকে হারাতে পারে না। তাই, আজই আপনার রান্নাঘরে যান এবং তৈরি করুন কিছু সহজ এবং কার্যকরী ঘরোয়া প্রতিকার যা আপনাকে উজ্জ্বল ত্বক দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয়! আমরা বাংলায় ইনফো এর পক্ষ থেকে এমন কিছু ত্বকের যত্নে ঘরোয়া টিপস নিয়ে এখন আলোচনা করবো।
হলুদ (ত্বকের ধরন- শুষ্ক ও তেল)
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ, হলুদ হল এক ঐশ্বরিক মশলা যা আপনাকে কখনই হতাশ করবে না। হলুদ একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের যত্নে বিস্ময়কর ও উজ্জ্বল আভা অর্জনে সাহায্য করে। এতে রয়েছে কারকিউমিন যা একটি প্রদাহ বিরোধী এজেন্ট এবং ফোলাভাব দূর করতে সাহায্য করে। এটি কেবল আপনার ত্বককে উজ্জ্বল করে না, তবে হলুদ ত্বককে পুনরুজ্জীবিত করে এবং নিস্তেজ ত্বককে উপশম করতে সাহায্য করে।
আপনার ত্বকের যত্নে হলুদ কীভাবে ব্যবহার করবেন?
এক কাপ বেসন (ছোলার আটা) সাথে প্রায় আধা চা চামচ হলুদের গুঁড়া মেশান। পর্যাপ্ত দুধ/জল যোগ করুন এবং একটি মসৃণ পেস্ট তৈরি করতে ভালভাবে মেশান। এবার কয়েক ফোঁটা গোলাপ জল মিশিয়ে আবার মিশিয়ে নিন। এই পেস্টটি আপনার মুখে এবং ঘাড়ে লাগান এবং এটি শুকানো পর্যন্ত রেখে দিন। তারপর, ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
মধু (ত্বকের ধরন – তৈলাক্ত, ব্রণ-প্রবণ এবং সংমিশ্রণ)
মধু একটি চমৎকার ময়েশ্চারাইজার যা আপনার ত্বককে ভালোভাবে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। মধুর অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং ত্বকের ব্রণ কমাতেও সাহায্য করে। মধু দাগহীন ত্বক নিশ্চিত করে। এটি ব্লিচিং বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ এবং পিগমেন্টেশন এবং দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
আপনার রোদে পোড়া ত্বকের যত্নে মধু কিভাবে ব্যবহার করবেন?
আপনি সরাসরি আপনার মুখ এবং ঘাড় এলাকায় মধু লাগাতে পারেন তবে নিশ্চিত করুন যে আপনার ত্বক পরিষ্কার এবং স্যাঁতসেঁতে। কয়েক মিনিটের জন্য ম্যাসাজ করুন, এটি ত্বকে শোষিত হতে দেয়। এবার হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
অলিভ অয়েল (ত্বকের ধরন- শুষ্ক)
অলিভ অয়েল ত্বকের জন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি ত্বকের তাড়াতাড়ি বার্ধক্য রোধ করতে ও আপনাকে সাহায্য করবে । সূর্যের সংস্পর্শে আসার পরে ত্বকে জলপাই তেল লাগালে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কোষগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করা যায়। অলিভ অয়েল ত্বকের ক্ষতি সারাতে পরিচিত। এটি শুধুমাত্র ত্বকের জন্যই দুর্দান্ত নয় এটি একটি সুন্দর চকচকে আভাও এনে দেবে।
কীভাবে আপনার ত্বকের যত্নে অলিভ অয়েল ব্যবহার করবেন?
প্রতি রাতে বিছানায় যাওয়ার আগে কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল নিয়ে সারা মুখে ও ঘাড়ে লাগান। প্রায় দুই থেকে তিন মিনিটের জন্য উপরের দিকে ম্যাসাজ করুন। এবার একটি তোয়ালে গরম পানিতে ডুবিয়ে অতিরিক্ত পানি ছেঁকে নিন এবং মুখে ও ঘাড়ে প্রায় এক মিনিট রাখুন। তোয়ালে আবার গরম পানিতে ডুবিয়ে মুখে ও ঘাড়ের অতিরিক্ত তেল আস্তে আস্তে মুছে ফেলতে ব্যবহার করুন। এবার আরেকটি পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে মুখ ও ঘাড়ের অংশ শুকিয়ে নিন। আপনার বর্ষার ত্বকের যত্নের রুটিনে এই পদক্ষেপটিও অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
দুধ (ত্বকের ধরন- তৈলাক্ত, ব্রণ প্রবণ এবং শুষ্ক)
টাইরোসিন, মেলানিন নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন ত্বককে কালো করে দেয়। দুধ ত্বকে টাইরোসিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। সুন্দর ত্বক পাওয়ার জন্য কাঁচা দুধ একটি সহজলভ্য উপাদান। ত্বকের যত্নে দুধের ব্যবহার আমাদের দিদিমা -ঠাকুমাদের আমল থেকেই চলে আসছে।
আপনার ত্বকের যত্নে দুধ কীভাবে ব্যবহার করবেন?
আপনি আপনার ত্বকে কাঁচা দুধ লাগাতে পারেন বা অন্য কোনো উপাদানের সাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে পারেন। রাতের বেলা ত্বকের যত্নে ঘুমানোর আগে দুধ এর সর মেখে কয়েক মিনিট পর মুখ দুয়ে নিলে খুব উপকার পাবেন।
বেসন (ত্বকের ধরন-সমস্ত)
ত্বকের যত্নে বেসন বছরের পর বছর ধরে বাড়িতে একটি চেষ্টা এবং পরীক্ষিত এজেন্ট হয়ে আসছে। স্বাস্থ্যকর এবং ঝলমলে ত্বকের আকাঙ্ক্ষা যখন ডাক এসেছে তখন বেসন ব্যর্থ হয়নি। বেসন বা বেসন প্রাকৃতিক এক্সফোলিয়েটর হিসেবে কাজ করে এবং ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। আপনাকে তাক থেকে অভিনব প্রসাধনী বা ফেস প্যাক কিনতে হবে না। বেসন স্বাস্থ্যকর এবং নতুন ত্বকের পৃষ্ঠে নিয়ে এসে বিস্ময়কর কাজ করে।
কীভাবে আপনার ত্বকের যত্নে বেসন ব্যবহার করবেন?
বেসন পানি, দুধ বা অন্য কোনো উপাদানের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করা হয়। এটি ত্বকে প্যাকের মতো লাগানো হয়। কখনও কখনও, এক্সফোলিয়েশনে সাহায্য করার জন্য চিনিও যোগ করা হয়। এটি তৈলাক্ত ত্বকের যত্নেও খুব উপকারী ।
শসা (ত্বকের ধরন- ব্রণ-প্রবণ, শুষ্ক ও সংবেদনশীল)
শুষ্ক ত্বক, ফাটা ত্বক, ডার্ক সার্কেল? শুধু আপনার খাদ্যতালিকায় নয়, আপনার সৌন্দর্যের নিয়মেও শসা আজ থেকেই অন্তর্ভুক্ত করুন। শসার পিএইচ লেভেল আমাদের ত্বকের সমান। এটি ত্বকের প্রতিরক্ষামূলক স্তর পূরণ করতে সাহায্য করে, ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে এইভাবে উজ্জ্বল ত্বকের প্রচার করে। শসা খুব সহজেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে ত্বকের যত্নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে থাকে।
কীভাবে আপনার ত্বকের যত্নে শসা ব্যবহার করবেন?
আপনি আপনার চোখে শসার টুকরো রাখতে পারেন যেমনটি সমস্ত পত্রিকা এবং টেলিভিশনে দেখায়। এছাড়াও আপনি একটি মিক্সার গ্রাইন্ডারে শসা রেখে রস লাগাতে পারেন।
কফি (ত্বকের ধরন-সমস্ত)
কফি একটি চমৎকার এক্সফোলিয়েটর এবং রক্ত প্রবাহকে উদ্দীপিত করতে সাহায্য করে, যা ব্রণ এমনকি সেলুলাইট এবং প্রসারিত চিহ্নও কমায়। গুরুত্বপূর্ণ কফি ফেস প্যাকের সুবিধা হল এর সমৃদ্ধ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মৃত কোষগুলিকে মেরে ফেলে এবং অমেধ্য দূর করে, ত্বককে মসৃণ এবং উজ্জ্বল করে তোলে।
আপনার ত্বকের যত্নে কফি কিভাবে ব্যবহার করবেন?
আপনি সরাসরি আপনার মুখ এবং ঘাড় এলাকায় কফি লাগাতে পারেন তবে নিশ্চিত করুন যে আপনার ত্বক পরিষ্কার এবং স্যাঁতসেঁতে। এক চামচ কফি, এক চামচ মধু র মিশ্রণ তৈরী করে মুখে হাতে পায়ে কয়েক মিনিটের জন্য ম্যাসাজ করুন, এটি ত্বকে শোষিত হতে দেয়। এবার হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
আজকে আমরা আপনাদের ত্বকের যত্নের কিছু ঘরোয়া টিপস শেয়ার করলাম। সব বয়সের মানুষদের জন্য এই পোস্ট টি উপকারে আসবে। এইভাবে আরো ভিবিন্ন ধরণের ত্বকের যত্নে র ঘরোয়া পদ্ধতি জানতে বাংলায় ইনফো পেজ এ যোগযোগ করুন।
আপনি যদি আপনার ত্বকের যত্নে ঘরোয়া পদ্ধতি র সাথে সাথে আরো কিছু উপায় এর সাহায্যে নিজেকে সুন্দর করে মেইনটেইন রাখতে চান তাহলে এই লিংক এ ক্লিক করুন।