কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায়। নতুন টিপস ও ট্রিকস

আজকে আমরা জানবো কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায় আমাদের জীবনে স্কুল লাইফ একটা বড় ভূমিকা রয়েছে আর এই স্কুল লাইফ আমাদের ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যখনই আপনি উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে যান তখন একটি অর্জন অনুভূতি তো হয় কিন্তু তার সাথে ভবিষ্যৎ এর চিন্তা চলে আসে যে ভবিষ্যতে এরপরে কি করবেন। ক্যারিয়ার কি হতে পারে, কোন কোর্স করলে কোন সুযোগ বেশি রয়েছে, আর কোন কোর্স করার পরে কোন জব পেতে পারেন ইত্যাদি এরকম অনেক প্রশ্নের মুখোমুখি আমাদের প্রতিদিন হতে হয়।

কিন্তু এ প্রশ্ন থেকে বেরিয়ে প্রতিটি শিক্ষার্থীদের পারফর্ম করতে হয়। সে সমস্ত শিক্ষার্থীরাই ভবিষ্যতে ভালো কিছু অর্জন করতে পারে যারা কারো ধারা প্রভাবিত না হয়ে নিজেই আগ্রহ হয়ে রিসার্চ করে বেস্ট কোর্স সিলেক্ট করে আপনার লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাবেন। যাতে আপনার একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ হয়। এবার আমরা জানবো কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায়কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায় তা ধাপে ধাপে বিস্তারিত আলোচনা করব।

মানববিক /আর্টস নিয়ে পড়লে কি কি হওয়া যায়?

কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায় এর মধ্যে মানবিক বিভাগে পাঁচটি উল্লেখযোগ্য কোর্স তুলে ধরা হলো যেগুলো আমাদের ক্যারিয়ার গড়তে সাহায্য করবে। তাহলে জেনে নেওয়া যাক কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায়

১. Bachelor of arts (BA):

উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর সবচেয়ে সাধারণ কোর্স (BA Degree Course) যেটা তিন বছরের অস্নাতক কোর্স হয়ে থাকে। এই কোর্সটি কে ফুল টাইম পার্ট টাইম এবং ডিসটেন্স মুড ও আপনি মানবিক বিভাগে শিক্ষার্থীদের মধ্য (BA) একটি জনপ্রিয় কোর্স। এর মধ্য অনেক বিশেষ সাবজেক্ট থাকে। যেমন :

  • ইতিহাস,
  • রাষ্ট্রবিজ্ঞান,
  • অর্থনীতি
  • মনোবিজ্ঞান
  • দর্শন
  • সমাজবিজ্ঞান
  • প্রত্নতত্ত্ব
  • যোগাযোগ অধ্যয়ন,

বিভিন্ন ভাষা যেমন :

  • ইংরেজি
  • ফ্রান্স
  • জার্মান
  • হিন্দি
  • স্প্যানিশ সংস্কৃতি

এ কোর্সটি করার পর আপনি (M.A বা B.E.D) এর মত ডিগ্রী নিতে পারেন।আর গ্রেজুয়েট হওয়ার জন্য আপনি বিভিন্ন ধরনের সরকারি পরীক্ষায় বসতে পারবেন। একজন বড় গ্রাজুয়েট গড় বেতন ৪ লাখ পর্যন্ত হতে পারে যেটা বিভিন্ন সাবজেক্টের উপর নির্ভর করে।

২. Bachelor of Fine Arts (BFA):

এই কোর্সগুলো করার আগে আপনাকে আগে জানতে হবে কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায়। যদি আপনি আর্টিস্ট হতে চান তবে আপনি (BFA) কোর্স আপনার জন্য উপযুক্ত হতে পারে। কারণ যদি আপনি শিল্পকলা, ভাস্কর্য, ফটোগ্রাফি তে ভালো হয়ে থাকেন তো আপনি তিন বছরের কোর্সটি করতে পারেন। আর যদি আপনি চান শিল্পকলা প্রদর্শন করা এর বিশেষীকরণ (Specialization) ও করতে পারেন এই কোর্সটি করার পর।

অ্যানিমেশন,অঙ্কনচলচ্চিত্র,উত্পাদনএমন অনেক ফিল্ডে চাকুরীর সুযোগ পেতে পারেন। এর সাথে

  • চমৎকার শিল্পী
  • কারুশিল্প
  • শিল্প শিক্ষক

এর মতো জব গুলো ও পেতে পারেন। একজন (BFA) গ্র্যাজুয়েট এর প্রাপ্ত স্যালারির গড় ২ লাখ থেকে ৩ লাখ প্রতি বছর হতে পারে।

৩.Bachelor of Business Administration (BBA):

যদি আপনি বিজনেস ম্যানেজমেন্ট শিখতে চান আর আপনার আগ্রহ ব্যব৭স্থাপনা পেশা এর উপর থাকে তো আপনি (BBA) কোর্স করতে পারেন। এই তিন বছরের ডিগ্রী কোর্সে আপনি বিসনেস ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে পড়াশোনা করবেন। যার মধ্যে রয়েছে – অর্থায়নঅ্যাকাউন্টিংমানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা অপারেশনমার্কেটিং এবং এর জ্ঞান ও নিতে পারেন। (BBA) এরপরে আপনি (MBA) করতে পারেন। ব্যাংকিংশহুরে অবকাঠামো, আবাসন ব্যাবস্তাপনাব্যবসায়িক পরামর্শ, উত্পাদন এবং সরকারী খাত – এ জব করতে পারবেন। একজন (BBA) গ্রাজুয়েট প্রতিবছর গড় তিন থেকে পাঁচ লাখ বেতন পেতে পারে।

৪. Bachelor of Arts and Bachelor of law ( B.A L.L.B.):

এমন সব শিক্ষার্থীদের জন্য যারা পরবর্তীতে লয়ার হতে চাও। তাদের জন্য উচ্চমাধ্যমিক আর্টস এর পরে (B.A LLB) এই কোর্সটিকে করতে হবে। পাঁচ বছরের লিগ্রেটেড আইন কোর্স হয়ে থাকে। যেখানে আপনি

  • অর্থনৈতিক
  • ইতিহাস
  • রাজনৈতিক
  • বিজ্ঞান
  • সমাজবিজ্ঞান

এ সাবজেক্ট গুলোর সাথে আপনি

  • নাগরিক আইন ( Civil law)
  • ফৌজদারি আইন (Criminal law)
  • ট্যাক্স আইন (Text law)
  • সত্ব আইন (Patent law)
  • কর্পোরেট আইন (Corporate Law)

এরকম অনেক বিষয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। একজন (B.A. LLB) এর বেতন প্রতিবছরের গড় তিন থেকে ছয় লাখ হয়ে থাকে।

৫. Bachelor of Computer Application (BCA):

যদি আপনি সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন ডেভলপ এ আগ্রহ হয়ে থাকেন তো এটা আপনার জন্য বেস্ট চয়েজ হতে পারে। কারণ তিন বছরে এ কোর্স আপনাকে (IT Industry) তে উচ্চতর কর্মজীবন দিতে পারে। এই কোর্স করার পরে আপনি

  • Software developer
  • Application developer
  • Data scientist
  • Blockchain developer

এর মত ক্যারিয়ার গুলোর জন্য যোগ্য হয়ে যাবেন। আর (BCA) করার পর (MCA) করে আপনি আপনার ক্যারিয়ারকে অধিক উচ্চতায় পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারেন। একজন (BCA) গ্র্যাজুয়েট এর প্রাপ্ত বেতন ৩ থেকে ৬ লাখ হয়ে থাকে

কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায় এর মধ্য এখন কমার্স /ব্যবসা বিভাগ নিয়ে জানব।

কমার্সে /ব্যবসায় বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায়?

১. চার্টার্ড হিসাবরক্ষক ( Chartered Accountant) অর্থাৎ (CA):

তো (CA) হচ্ছে একটা প্রফেশনাল কোর্স। (CA) করার পরে আমরা কি ধরনের জব পেতে পারি সে ক্ষেত্রে আপনি (CA) করার পরে বা একজন (CA) একাউন্ট পরিচালনা করতে পারেন। বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানি বা কর্পারেটর একাউন্ট পরিচালনা করার কাজ পাবে বিভিন্ন যে ট্যাক্স এর কাজগুলো হয় সেটা ইনকাম ট্যাক্স হতে পারে বা (GSD) সংক্রান্ত ট্যাক্স হতে পারে। এছাড়া ও অডিট করা অত্যাচার চেকিং করা যে একাউন্টটি ঠিকঠাক আছে কিনা বা একাউন্ট কোন সমস্যা আছে কিনা একাউন্ট তৈরি করার তো এই সমস্ত কাজগুলো একজন (CA) করে। একজন (CA) এর মাসে ঘর ইনকাম ৫০ হাজার থেকে ১.৫ লাখ পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।

২. পাবলিক সার্টিফাইড একাউন্টেন্ট ( Certified public Accountant অর্থাৎ (CPA):

এটাও একটা প্রফেশনাল কোর্স এটি যদি আপনি করেন তাহলে বাংলাদেশ বা বাংলাদেশের বাইরেও কিন্তু জব করতে পারেন। আর (CA) বা (CPA) এর মধ্যে খুব বেশি একটা পার্থক্য নেই সামান্য কিছু পার্থক্য রয়েছে যেমন : মাল্টিন্যাশনাল কিছু কোম্পানি রয়েছে যেগুলোর মধ্যেও কিছু কিছু পথ এমন হয় যেখানে শুধুমাত্র (CPA) এরাই কিন্তু কাজ করতে পারে বা জব পেতে পারে। তো (CPA) এরপর ইনকামে আসি এটা কিন্তু (CA) এর মত অনেকটা অনুরূপ এতেও কিন্তু মাসে ৫০হাজার থেকে ১.৫ লাখ বেতন পাবে।

৩. ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকিং ক্যারিয়ার (Investment Banking Career) :

দারুন একটা ক্যারিয়ার বিকল্প হতে পারে আপনাদের জন্য। এটা একটা প্রফেশনাল কোর্স। এই কোর্সটি যদি আপনারা করে নেন বিশেষ করে বলি ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে ব্যাংকের কাছে লোন পাস করা, অ্যাকাউন্ট খোলা, ব্যাংকের ভেতরের ডিলিং গুলো হয় সে ডিলিং গুলোর ক্ষেত্রে বা আপনাদের ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকিং এ যে জব গুলো হয় সেই জবগুলো করতে পারেন।

এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ফাইন্যান্স কোম্পানি গুলো হয় সেখানে আপনারা জব পেতে পারেন, ইন্সুরেন্স কোম্পানি গুলোতেও জব পেতে পারেন, ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কে প্রচুর প্লাটফর্ম রয়েছে। আর ইনকামের কথা যদি বলি এর মাসে ঘরে ইনকাম ৫০ হাজার থেকে শুরু করে আপনি যদি চেষ্টা করেন তাহলে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারে এটা কিন্তু আপনাদের জন্য হাই সেক্টর বেতনের একটা জব।

৪. কিভাবে একজন ব্যক্তিগত আর্থিক উপদেষ্টা হবেন ( How to become a personal financial advisor) :

এই চাহিদা কিন্তু দিন দিন বাড়বে কারণ বরুণ কোন একটা বিজনেসম্যান তার প্রচুর বিজনেস আছে, বা প্রচুর পরিমাণ টাকা আছে। তার কিন্তু এত কিছুর ভাবার টাইম থাকে না যে তার টাকাটা সে কোথায় বিনিয়োগ করবেন বা কোথায় কত টাকা লাগবে। তো সেই ক্ষেত্রে প্রত্যেকটা বড় বড় যারা ব্যবসায়ী হয় তাদের কিন্তু ব্যক্তিগত একজন ফাইনান্সিয়াল থাকে।

সে কিন্তু ঠিক করে দেয় যে টাকা কোথায় রাখবে, কখন রাখবে, কিভাবে রাখবে, কোন কাজে বিনিয়োগ করবে ইত্যাদি এই সমস্ত পুরো বিস্তারিত কিন্তু তাদের কাছে থাকে এবং তারা কিন্তু বলে দেয়। তো এর কিন্তু খুব ভালো একটা চাহিদা দেখা দিচ্ছে আর ইনকাম যদি বলি মাসে ৪০ হাজার থেকে ঘর ১ লাখ অব্দি ইনকাম করতে পারেন।

৫. ব্যবস্থাপনা পরামর্শ ( Management Consulting) :

একজন ব্যবস্থাপনা পরামর্শ এর প্রধান কি কাজ থাকে। একজন ব্যবস্থাপনার পরামর্শ এর কাজ তাকে যে কোন বিজনেস চ্যালেঞ্জ বা সুযোগ বুঝে তারপর ব্যবস্থা নেওয়া অর্থাৎ এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের প্রজেক্ট থাকে কখন কি হবে, কিভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, কোন কাজটা কখন করা হবে এছাড়াও কি কি লক্ষ টাকে যে এটা আমি অর্জন করব ইত্যাদি এই সমস্ত কাজগুলো কিন্তু একজন ব্যবস্থাপনা পরামর্শ কাজ হয়ে থাকে। এইটার ইনকাম যদি বলি তাহলে মাসে গড় ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ১০ লাখ পর্যন্ত ইনকাম করতে পারেন।

আরো পড়ুন : সেলস এন্ড মার্কেটিং কি? 2024 – এ সেলস এন্ড মার্কেটিং এর পার্থক্য

কোন বিষয়পড়লে কি হওয়া যায় এর শেষ ধাপ

বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পড়লে কি চাকরি পাওয়া যাবে?

বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পড়াশোনা করলে আপনি সব ধরনের চাকরি করার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন। এক কথায় বললে ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার থেকে শুরু করে সব ধরনের চাকরি করতে পারেন আপনি বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পড়ে যে সকল চাকরি নিজেকে ক্যারিয়ার হিসেবে বাছাই করতে পারবেন সেগুলো হলো:

  • সিভিল ইঞ্জিনিয়ার
  • মেরিন ইঞ্জিনিয়ার
  • ডাক্তার
  • নার্স
  • সায়েন্টিস্ট
  • টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার
  • সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
  • বিসিএস ক্যাডার সহ- প্রভৃতি চাকরি করতে পারবেন

বিজ্ঞান বিভাগ এর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সেরা সাবজেক্ট গুলো হলো :রসায়ন, পদার্থ বিজ্ঞান, প্রাণিবিদ্যা , গণিত, উদ্ভিদবিদ্যা, পরিসংখ্যান এর পরের আর্টিকেলে এই চাকরিগুলো নিয়ে আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হবে তার জন্য আমাদের বাংলা ইনফোর সাথে থাকুন।

শেষ কথা : কোন বিষয়ে নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায় এটি একটি সাধারণ প্রশ্ন। কোনো বিষয় ঠিক করার আগে আপনাদের ঠিক করতে হবে আপনি কোন ক্যারিয়ারটা বেছে নিতে চান কারণ প্রত্যেকের জীবনে একটি লক্ষ্য থাকে আর সে লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রতিটি ধাপ পার করে যেতে হয় এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আগে থেকে জানতে হবে কোন বিষয়ে পড়লে কি হওয়া যায়। তবে আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন। আশা করি বুঝাতে পেরেছেন কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায়। এমন আরও তথ্য পেতে আমাদের বাংলা ইনফো এর সাথে থাকুন ধন্যবাদ।

কোন আমরা বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায় আরো জানতে চাইলে ভিডিওটি দেখতে পারেন।

কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায়

কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায় এ প্রশ্নটি সবারই থাকে। কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায় এটি আমাদের জীবনে ক্যারিয়া বা শিক্ষা জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা দিক। আসুন জেনেনি এর কিছু সাধারণ প্রশ্ন –

FAQ:

১. বাংলা বিভাগে কি কি হওয়া যায়?

বাংলা নিয়ে পড়ে স্ক্রিপ্ট রাইটার হওয়া যায় এছাড়াও অনুবাদক, ভাষা শিক্ষক বিজ্ঞাপন দাতা এবং বই প্রকাশক হওয়া যায়।

২.বিজ্ঞান নিয়ে পড়ে কি হওয়া যায়?

বিজ্ঞান নিয়ে পড়ে ডাক্তার ও ইঞ্জিনিয়ার ছাড়াও আরো অনেক কিছু হওয়া যায় যেমন: কৃষি গবেষক , পরিসংখ্যানবিদ, রসায়নবিদ, পদার্থবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, ফার্মাসিস্ট ইত্যাদি আরো অনেক কিছু হওয়া যায়।

৩. কমার্স নিয়ে পড়ে কি কি হওয়া যায়?

কমার্স নিয়ে পরের লোন এক্সিকিউটিভ, ফিনান্সিয়াল প্ল্যানার, একাউন্টেন্ট, ব্যাংকার, প্রোডাক্ট ম্যানেজার, সেলস ম্যানেজার, এগ্রিকালচার ইকোনমিক্স সহ প্রভৃতি আরো অনেক কিছু হওয়া যায়।

Leave a Comment