বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় করার ৬টি উপায় 2024

পার্ট টাইম বা ফুল টাইম আপনি চাইলে একটি বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারেন। একটি বাংলা ওয়েবসাইট থেকে মোটামুটি আর্নিং করা ৬টি উপায়।  এই যে আমি ছয়টি বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় কথা বলব এগুলো ছাড়া কি ওয়েবসাইট থেকে আর্নিং করা যায় না? যায়। একটা ওয়েবসাইট একটি সম্পদের মতো আপনি চাইলে এইদিকে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করতে পারেন।

আপনি যদি আপনার কাজের জায়গা থেকে সৎ থাকেন তাহলে আপনি যেকোনো ভাবে প্রিমিয়াম জিনিসপত্র সেল করতে পারবেন। তবে আপনাদের সাথে আজকে বিশেষ ৬টি উপায়  শেয়ার করব এবং আর্টিকেল এর মাধ্যমে বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় করার ব্যাপারটা মোটামুটি পরিষ্কার হয়ে যাবে বলে আশা করছি। তাহলে চলুন আর্টিকেলটি শুরু করা যাক। 

বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় করার ৬টি উপায়

বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয়

গুগল অ্যাডসেন্স (ব্লগিং)

বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় করিার কথা বলতে গেলে সর্ব প্রথমে আমাদের মাথায় যেটা আসে সেটি হচ্ছে গুগল এডসেন্স। আপনি আপনার ওয়েবসাইটে কোন আর্টিকেল শেয়ার করলেন কোন ভিজিটর এসে আপনার সে আর্টিকেলটা পড়তেছে 

এবং ওই আর্টিকেলটার মাঝে মাঝে বিভিন্ন ধরনের এড গুগল অটোমেটিক্যালি দেখিয়ে দিবে। এডগুলো যে সে ভিজিটরকে দেখালো আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে দেখালো সে কারণে গুগল আপনাকে একটা পার্সেন্টেজ শেয়ার করবে এবং আপনার আর্টিকেল যত বেশি হবে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর যত বেশি হবে তার ওপর নির্ভর করে আপনার আর্নিং ও কত বেশি হতে থাকবে। 

তো আপনি যদি প্রচুর পরিমাণে ভালো পরিমানে কনটেন্ট আপলোড করতে পারেন এবং আপনার যদি ওয়েবসাইটটিতে প্রচুর পরিমাণ ভিজিটর এসে রেগুলারলি কনটেন্ট গুলো পড়েন তাহলে মাস শেষে গুগল এডসেন্স থেকে ভালো একটি উপার্জন করা যায় এবং  আপনার ওয়েবসাইটের যে কনটেন্ট গুলো আছে সেগুলোর ক্যাটাগরির উপর বেশ করেও এ অ্যামাউন্টের কম্বিনেশন হতে পারে। 

স্পনসর (Sponsor) 

আপনারা ইউটিউবে যখন ভিডিও তখন ভিডিওর মাঝে শুনে থাকবেন চেয়ে এই ভিডিওটি স্পন্সর করেছে এই কোম্পানি বা ওই কোম্পানি এবং তাদের এই প্রোডাক্টটি রয়েছে বা উল্টো ডাকটি রয়েছে এমন বা ডেসক্রিপশন বক্সে বলা হয় যে আপনার এই লিংকে নিয়ে নিন এবং তাদের এই সার্ভিসটা নিতে পারেন। এটি শুধু ইউটিউবে ক্ষেত্রে হয় ব্যাপারটা কিন্তু এমন নয়। ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে এই একই ব্যাপারটা হয়ে থাকে।

আপনার ওয়েবসাইটে যখন একটা ভালো ভিজিটর আসবে এবং আপনার ওয়েবসাইট আর্টিকেল গুলো পড়বে তখন দেখবেন  অনেক কোম্পানি চাইবে আপনার মাধ্যমে তাদের কোম্পানি গুলোকে সহজে প্রমোট করার জন্য। এইতো আপনাদের মাধ্যমে আরেকটা কোম্পানির সম্পর্কের মানুষজন জানতে পারবে ।

তাই ওই কোম্পানি  আপনাকে একটা অ্যামাউন্ট শেয়ার করবে এবং স্পন্সারশীপের  এমাউন্টটা মোটামুটি বেশ ভালই হয় এবং এই স্পন্সারশিপ থেকেও প্রত্যেকটা ওয়েবসাইট মোটামুটি খুব ভালোই ইনকাম করতে পারে। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট করার ব্যাপারটা কিন্তু বেশ জনপ্রিয় এবং অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট  কথা মোটামুটি অনলাইনে সবাই জানে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংটা কি আমি যদি খুব সহজেই বলি ধরেন আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কিত একটি ওয়েবসাইট আছে এবং আপনার ওয়েবসাইটে আপনি ৭ দিনে ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট নামে একটা আর্টিকেল পাবলিশ করেছেন। 

তো ডায়েট চাট এরকম একটি আর্টিকেল যখন আপনি পাবলিশ করলেন তখন আপনি সেখানে ডায়েট চার্ট এর কথা উল্লেখ করলেন আপনি বললেন যে ডায়েট চার্ট এর মাধ্যমে বাইরে না গিয়েও ঘরে বসে ডায়েট চার্ট এর কাজ করে নিতে পারি। তো এখন আপনি আর্টিকেল এর নিচে সুন্দর করে বলে দিলেন আপনি যদি এখন মিল্কশেখ কিনতে চান তাহলে এই লিংকটিতে ক্লিক করুন।

আপনি কিন্তু মিল্কশেক বিক্রি করেন না মিল্কশেক বিক্রি করে amazon। আপনি কি করলেন ওই অ্যামাজনের একটি লিংক এখানে বসিয়ে দিলেন। আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যখন কেউ ক্লিক করে amazon থেকে ওই প্রোডাক্টটি ক্রয় করছে তখন ওই প্রোডাক্টের একটি পারসেন্টেন্স পাবেন এবং এটাই মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অর্থাৎ আপনার মাধ্যমে যদি কোন প্রোডাক্ট সেল হয় তখন আপনি প্রোডাক্টিভ একটি কমিশন পাবেন। 

ই–কমার্স (পণ্য বিক্রি করা)

এটার মাধ্যমে আপনি অন্য কোম্পানির প্রোডাক্ট সেল করছেন ভালো কথা আপনি চাইলে অন্য কোম্পানি প্রোডাক্ট সেল না করে আপনার নিজের কোম্পানি প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন। ইলেকট্রনিক অ্যাক্সেসর বিক্রি করতে পারেন, আপনি মেডিসিন বিক্রি করতে পারেন, আপনি যেকোনো ধরনের গেজেট বিক্রি করতে পারেন শুধু মাত্র আপনার ওয়েবসাইটে যখন ভিজিটর আসতেছে তখন আপনি চাইলে কোন প্রডাক্ট তাদেরকে সেল করতে পারেন। 

যেমন ধরুন কোন ইউটিউবার যখন মোটামুটি বেশ পপুলার হয়ে যায় তখন কিন্তু তারা নিজেদের বিভিন্ন প্রোডাক্ট সেল করে সেটা হতে পারে টি-শার্ট কিংবা অন্যান্য যে কোন কিছু। 

তো আপনি যদি অন্যের প্রোডাক্ট বিক্রি না করে আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিজের  প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন এবং এই নিজের প্রোডাক্ট বিক্রি করার মাধ্যমে আপনি কিন্তু বেশ ভালো অংকের টাকা কিন্তু উপার্জন করতে পারবেন। 

নিজের কাজ বিক্রি করা (Service selling)

আপনি ঠিক যেভাবে প্রোডাক্ট সেল করছিলেন আপনি সেই কিভাবে সার্ভিস টাও আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেল করতে পারেন এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সার্ভিসিং এর ব্যাপারটা মোটামুটি আমার খুবই ভালো লাগে কারণটা হচ্ছে সার্ভিসিং এর ক্ষেত্রে আপনাকে প্রোডাক্টের কোন ঝামেলা নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। 

এখন কথা হচ্ছে সার্ভিসিংটা কি? ধরুন আপনি একটি স্বর্ণ কিনেছেন এখন তো শুধু স্বর্ণ কিনলে হবে না সেটাকে একটা স্বর্ণকারের কাছে জীবন তার বদলে একটা গহনা বানিয়ে সেটাকে আপনি ব্যবহার করবেন। এখন আপনাকে ওই স্বর্ণটা কিনে ও স্বর্ণকারকে দিতে হবে তোমার স্বর্ণকারকে আপনি টাকা দিচ্ছেন সে স্বর্ণটি নিয়ে আপনাকে নির্দিষ্ট একটা গহনা বানিয়ে দিচ্ছে এবং তারপর আপনি সেটা পড়ছেন। এখানে স্বর্ণটি হচ্ছে প্রোডাক্ট এবং এই প্রোডাক্টকে যখন স্বর্ণকার গহনাতে রূপান্তর করছেন।

যখন এ গহনাটি তৈরি করা হচ্ছে তখন এটাকে বলা হয় সার্ভিস সেলিং। অর্থাৎ স্বর্ণ হচ্ছে একটি প্রোডাক্ট ওটাকে যখন আমি অন্য কোন অলংকারে রূপান্তর করছি আমি ওই কাজটা করছে এটা হচ্ছে সার্ভিস। 

কিংবা তো আপনি দরুন কোন অনলাইন প্রতিষ্ঠান থেকে একটি কোর্স নিলেন 

সেটাও কিন্তু একটি সার্ভিস  হিসেবে তাদের থেকে আপনি গ্রহণ করলেন। কিংবা ধরুন আপনি যখন একজন ডাক্তারের কাজে যাচ্ছেন কোন রোগ সংক্রান্ত কথাবার্তা জানাতে তখন কিন্তু তিনি আপনাকে ওষুধ কিনে দিচ্ছেন না শুধু শুধু মাত্র আপনাকে পরামর্শ দিচ্ছে আপনাকে কি কি ওষুধ খেতে হবে এবং কিভাবে রেগুলার চলাফেরা করতে হবে খাওয়া-দাওয়া করতে হবে ব্যাপারগুলো আপনাকে তিনি জানাচ্ছেন।

তিনি আপনাকে তত্ত্ব বা একই সার্ভিস দিলেন এই সার্ভিসের কারণে তিনি কিন্তু একটি কমিশন পেয়ে যাচ্ছে। তো আপনার ওয়েবসাইটে আপনি বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস সেলিং করতে পারেন তবে নির্ভর করছে আপনার ওয়েবসাইটে তেমন ধরনের তার উপরে কিন্তু খোঁজাখুঁজি করলে অনেক ধরনের সার্ভিস সেলিং ওয়েবসাইটের উদাহরণ আপনারা পেয়ে যাবেন  এবং চাইলে আপনারা সেই ভাবে সার্ভিস সেলিং করতে পারেন। 

সাবস্ক্রিপশন  (Subscription) 

সাবস্ক্রিপশন মডেল টা কিন্তু বাংলাদেশে ধীরে ধীরে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। যেমন ধরুন আকাশ কিংবা চোর কি এ টাইপের প্ল্যাটফর্ম গুলো কিন্তু বাংলাদেশে মোটামুটি বেশ ভালোই করছে। আপনি কিন্তু চাইলে এই টাইপের সাবস্ক্রিপশন কোন মডেলের মাধ্যমে অনেক কিছু সেল করতে পারেন। আপনি কোন একটি সার্ভিস সেল করছেন আকাশের মতো কিংবা হচ্ছে চোরকির মতো কিংবা এই টাইপের যে কোন কিছুর মতোই। আপনি সার্ভিসটা সেল করছেন এই বিনিময়ে আপনি মাসে একটা সাবস্ক্রিপশন নিয়ে নিচ্ছেন। 

আপনি আপনার বাংলা ওয়েবসাইটে ফাইন্যান্স সম্পর্কিত কথাবার্তা বলেন 

তখন আপনার ফাইন্যান্স  সম্পর্কিত কথাবার্তা অনেকেই শুনে এবং পছন্দ করেন। আপনি বললেন কি আমার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যারা 

সাবস্ক্রিপশন কিনেন তাদেরকে আমি আরো প্রিমিয়াম কনটেন্ট প্রোভাইড করব। শুধুমাত্র যারা সাবস্ক্রিপশন কিনবেন তাদের জন্য রেগুলার কিন্তু কনটেন্ট পাবেন। তো তখন দেখা যাচ্ছে যে যদি ১ লাখ রেগুলার ডিজিটর হয়ে থাকে তখন কিন্তু ওই সাবস্ক্রিপশন মডেল এ যেতে চাইবে কেননা তারা আরো ভালো কনটেন্ট তাই না। 

এভাবেই সাবস্ক্রিপশন মডেল গুলো কাজ করেন এবং আপনি চাইলে বিভিন্ন ভাবে এসব সাবস্ক্রিপশন মডেল গুলো ব্যবহার করতে পারেন। আপনি চাইলে এভাবেও বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে পারবেন।

অনলাইন পত্রিকা থেকে আয়

অনলাইন পত্রিকা থেকে আয়

অনলাইন পত্রিকা থেকে থেকে আয় করার জন্য আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমানে নিউজ লিখতে হবে। যেমন তেমন নিউজ লিখলে হবে না বরং মানসম্মত ভালো নিউজ চয়েজ করে পোস্ট করতে হবে।

এরপর এবং এর পাশাপাশি আপনার নিউজ লেখার মান খুব ভালো হতে হবে যাতে করে ভিউয়াররা আপনার ওয়েবসাইটে আকৃস্ট হয়। এবং যে নিউজ পাবলিশ করবেন তাতে অবশ্যই সত্যতা থাকতে হবে। আপনি আপনার মন গড়া নিউজ বানিয়ে লিখলে হয়তো প্রথম প্রথম ভিউয়ার আসবে কিন্তু পরে যখন বুঝতে পারবে আপনার নিউজ গুলি ভুঁয়া তখন আপনার ওয়েবসাইটে কেউ ভিসিট করবে না এতে করে আপনারই ক্ষতি হবে।

তাই অবশ্যই আপনি যে নিউজটি লিখবেন সেটি ভালো করে বুঝে এবং প্রপার খোজ খবর নিয়ে লিখবেন। প্রথমে আপনার ভিউয়ার কম হলেও যখন আপনার লেখার মান ভালো হবে এবং খবরে সত্যতা থাকলে এমনিতেই আসতে আসতে ভিউয়ার বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার ওয়েবসাইট আস্তে আস্তে গ্রো করবে।

নিচের ভিডিওটি দেখলে বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় করার ব্যাপারটি আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। 

https://www.youtube.com/watch?v=uhxjCudq2fQ

শেষ কথা 

আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলে বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় করা ৬টি উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি। 

আশা করি আমাদের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় কিভাবে করবেন এই বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। এই ধরনের অনলাইনে ইনকাম বিষয়ে আরো জানতে হলে 

বাংলা ইনফোর ওয়েবসাইটটি অনুরোধপূর্বক একবার ভিজিট করে যাবেন এবং এ আর্টিকেলটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে এ আর্টিকেলটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকেও জানার সুযোগ করে দিন। আমাদের আর্টিকেলটিতে প্রবেশ করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে। 

বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয় সংক্রান্ত সাধারণ কিছু প্রশ্ন আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো 

FAQ’s

১. মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়? 

অবশ্যই করা যায় যদি আপনার অদম্য চেষ্টা এমন কিছু করার ইচ্ছা থাকে তাহলেই সম্ভব। 

২. মোবাইল দিয়ে ঘরে বসে কি কি কাজ করলে ইনকাম হবে? 

মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় 
ব্লগিং করে আয় 
ঘরে বসে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয় 
ঘরে বসে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় 
ঘরে বসে হন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্টেন্ট 
ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয় 
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে ঘরে বসে আয় 
কন্টেন্ট রাইটার/ আর্টিকেল লিখে আয় করুন
বাংলা ওয়েবসাইট থেকে আয়। 

৩. কিভাবে মোবাইলে বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করা যায়?

ফ্রি টাকা ইনকাম করার উপায় অনেক রয়েছে যেমন গুগল এ্ডসেন্স, এফিলিয়েট মার্কেটিং,স্পন্সরশিপ, ইত্যাদি। ই-কমার্স বা অনলাইন বিক্রয়: আপনি অনলাইনে নিজের পণ্য বা সেবা বিক্রয় করতে পারেন এবং এটি মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

Leave a Comment