২০২৪ এ মার্কেটিং কি এবং কত প্রকার ? এর বৈশিষ্ট কি?

ইংরেজি শব্দ (Marketing)এর বাংলা প্রতিশব্দ হলো বিপনন বা বাজারজাতকরন। ল্যাটিন শব্দ Marcatus থেকে ইংরেজি শব্দ Market শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। আর Market শব্দ থেকে পরবর্তীতে Marketing শব্দের উতপত্তি হয়েছে। এটি বর্তমানে খুবই প্রচলিত ও জনপ্রিয় একটি নাম। শব্দটির সাথে আমরা সবাই মোটামুটি পরিচিত। আর বর্তমানে কর্পোরেট জগতে এর চাহিদা বেড়ে চলেছে। কেননা এক একটি কোম্পানি তাদের বাজারজাতকরন পলিসি এপ্লাই করে প্রোডাক্ট সেল করছে।

সময়ের সাথে সাথে এর প্রয়োজনীয়তা ও ব্যাপকতা আরো বৃদ্ধি পাবে।কারন যেকোন বিজনেস টিকে থাকা থেকে শুরু করে ভোক্তার হাত পর্যন্ত পৌঁছেদেওয়া মার্কেটিং এর উপর নির্ভর করে।কেননা একজন সফল মার্কেটার হতে হলে অবশ্যই এই ব্যাপারে ভালোভাবে জানতে হবে। তাহলে আসুন জেনে নেই  মার্কেটিং কি এবং কত প্রকার ?

মার্কেটিং কি?

মার্কেটিং হলো, যেকোনো ব্যবসা (business), পণ্য (product) বা সার্ভিস (service) কে, মার্কেটে ও জনসাধারণের মধ্যে প্রচার করার এবং সেগুলির demand ও value বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যে, করা একটি প্রক্রিয়া। আর শব্দটিকে আরো ক্লিয়ার ভাবে বিশ্লেষন করে বলা যায়, নির্দিষ্ট পরিমাণ মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে কোন কোম্পানির পণ্যদ্রব্য বা সেই কোম্পানির সেবা সামগ্রী উৎপাদন থেকে শুরু করে কাস্টমারের নিকট পৌঁছে দেওয়া পর্যন্ত যে সকল কার্যক্রম সম্পাদন করে থাকে তা্কেই মার্কেটিং বলে।

বাজারজাতকরণ মুলত একটি পরিবর্তনশীল ও জটিল প্রক্রিয়া যেখানে ভোক্টার সন্তুষ্টি ও প্রয়োজনিয়তাকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয় সেজন্যই এই পন্যের প্রচার-প্রসার। ভোক্টার বা কাস্টোমারের সন্তুষ্টির বিষয়টি মাথায় রেখে ক্রেতার সংখ্যা বৃদ্ধি করাই হচ্ছে বাজারজাতকরণ এর প্রধান উদ্দেশ্য।সংক্ষেপে বলা যায় যে বাজারজাতকরণ হলো কোন পন্য বা সার্ভিস প্রচার-প্রসারের কাজে ব্যাবহার করা একটি প্রক্রিয়া যেখানে প্রতিষ্ঠানের মুল লক্ষ্য থাকে নিজেদের পন্য গ্রাহকের কাছে বিক্রির মাধ্যমে ক্রেতার সংখ্যা বৃদ্ধি করা।

মার্কেটিং এর লক্ষ্য কি?

মার্কেটিং এর জনক কে?

বিশ্বব্যাপী করপোরেট জগতে ড. ফিলিপ কটলারকে মার্কেটিং জনক হিসেবে সম্মান করা হয়। নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিস্টিংগুইশ প্রফেসর ড. ফিলিপ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ পর্যন্ত ১২টি সম্মানসূচক পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেছেন।

ফিলিপ কটলার  ২৭ মে, ১৯৩১ সালে শিকাগোতে জন্মগ্রহন করেন।তিনি একজন মার্কিন বিপণন বিশেষজ্ঞ। তিনি বাজারজাতকরণ ম্যানেজমেন্ট বই ছাড়াও আরও বিভিন্ন গ্রন্থ লিখেছেন।। তিনি এস.সি. জনসন এবং নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেলোগ স্কুল অফ ম্যানেজমেন্টের ডিস্টিংগুইশ প্রফেসর।[

১৯৯৮ সাল থেকেই প্রফেসর কটলার বিশ্বের সেরা ৫০ জন ব্যবসায় ব্যক্তিত্বের মধ্যে অন্যতম।

ফিলিপ কটলার এর হাত ধরেই এটি শুধু একটি ব্যাবসা নয় একটি শিল্পে রুপান্তরিত হয়েছে যা এখন পৃথিবীর সকল বড় বড় কোম্পানি থেকে শুরু করে ছোট ছোট কোম্পানিগুলো অনুসরন করতেছে। আধুনিক কালে এ একটা জিনিস খুবই লক্ষ করা যায় তাহলো  যারা মার্কেটিং এ যতবেশি অভিজ্ঞ তারাই সফল ব্যাবসায়ী। তার এই অবদানের জন্যই তাকে বলা হয়ে থাকে এর জনক।

মার্কেটিং (Marketing) এর লক্ষ কি?

সাধারনত এই প্রক্রিয়াটি কয়েকটি লক্ষ নিয়ে সামনে এগিয়ে থাকে যেমনঃ

কাস্টমার ফোকাস (Customer focus),কাস্টমার সন্তুষ্টি (Customer satisfaction), শিল্প ও বিজ্ঞান,ধারাবাহিকতা ও নিয়মিত কার্যক্রম,অবজেক্টিভ-ওরিয়েন্টেড,বাজারজাতকরণ মিক্স, পরিবেশ,Exchange প্রক্রিয়া,প্রিসিডস অ্যান্ড ফলোস প্রোডাকশন,

কাস্টমার ফোকাস (Customer focus)

ব্যবসা মূলত গ্রাহককেন্দ্রিক হয়। গ্রাহকের চাহিদাগুলো  জেনে সেই অনুযায়ী পণ্য উৎপাদন করে থাকে। প্রতিযোগিতামূলক বাজারে গ্রাহকের গ্রহণযোগ্যতা যত বেশি হয়,তত সেই পন্যটি ভালো হিসেবে প্রমানিত হয়।

কাস্টমার সন্তুষ্টি (Customer satisfaction)

কাস্টমারের সন্তুষ্টির ওপর অনেক সময় ব্যবসায়ে সাফল্য নির্ভর করে। প্রায় সব কাস্টমার্রাইই সার্ভিস গ্রহণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সুবিধা/ছাড় আশা করে। এই ছাড় যত বেশি হয় কাস্টমার ততই সন্তুষ্ট হয়। আর এই কাস্টমারের সন্তুষ্টির ওপরই পরবর্তীতে বাজারে পণ্যের চাহিদা কখনও কমে কখনও বাড়ে।

শিল্প ও বিজ্ঞান

 শিল্প

বর্তমানে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কাল চলছে। ডিজিটাল বিপ্লবের ফলে প্রযুক্তির সংমিশ্রণে ভৌত বিজ্ঞান, সংখ্যা বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞানের পার্থক্য সৃষ্টিকারী রেখা ক্রমেই অস্পষ্ট হচ্ছে; আর এটা এক্সপোনেনশিয়াল, রৌখিক নয়। (প্রথম শিল্প বিপ্লব ছিল বাষ্পীয় ইঞ্জিনের আবিষ্কার ও যান্ত্রিকীকরণ। দ্বিতীয় শিল্প বিপ্লব ছিল বিদ্যুতের ব্যবহার এবং বৃহৎ স্কেলে উৎপাদন। তৃতীয় শিল্প বিপ্লব ছিল আইসিটি ও অটোমেশনের যুগ।)

 এক্ষেত্রে বলা হচ্ছে পরবর্তী প্রযুক্তির (next technology) কিছু বিষয় বাজারজাতকারীরা ব্যাপকভাবে ব্যবহার করবে, যা তাদের সামর্থকে বাড়িয়ে দেবে। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI), NLP, সেন্সর, রোবটিক্স, আরোপিত বাস্তবতা (AR), ভার্চুয়াল বাস্তবতা (VR), ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT), ব্লক চেইন ইত্যাদি।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

মারাত্বক দ্রুতগতিতে প্রযুক্তির পরিবর্তন হচ্ছে। প্রযুক্তিকে মানুষের কাছে পৌঁছানোর বাহন বাজারজাতকরণকে(Marketing)ও এর সঙ্গে অভিযোজন করেই চলতে হচ্ছে। বাজারজাতকরণ(Marketing) প্রযুক্তি বাজারজাতকরণের কৌশলগুলোকে উন্নততর করবে। কিন্তু মূলভিত্তি বদলে যাবেনা। বাজারজাতকরণের মৌলিক কাজগুলো অপরিবর্তিতই থেকে যাবে। এগুলো হচ্ছে : চাহিদা ব্যবস্থাপনা, ভ্যালুর পৃথকীকরণ এবং ক্রেতার সঙ্গে সম্পর্ক অব্যাহত রাখার জন্য ‘সম্পর্ক ব্যবস্থাপনা’।

 কার্যকরী এবং টেকসই বাজারজাতকরণের এই মৌলিক উপাদানগুলো প্রযুক্তির কারণে বদলাবে না। যার কারণে এই সেক্টরের কাজও কমবে না। ব্যবসা-বাণিজ্যের অন্যান্য ক্ষেত্রেও একই অবস্থা, কাজ কিন্তু কমছে না।মার্কেটিংয়ে এত প্রযুক্তির আসার পরেও সংশ্লিষ্ট কর্মীদের শ্রমঘণ্টা; কিন্তু এখনও ৮ ঘণ্টার অনেক বেশি। ব্যাংকিং খাতে সবকিছু অনলাইন হয়ে যাওয়ার পরেও ব্যাংকের কর্মীরা কিন্তু এখনও রাত অবধি অফিসেই থাকে।

ধারাবাহিকতা ও নিয়মিত কার্যক্রম

চারটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে মার্কেটিং কার্যক্রম ডিজাইন করা হয়েছে , যথা-পরিকল্পনা, দাম, মান ও বিতরণ। এটি বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সকল কাস্টমারদের নিয়ে কাজ করে, বাজারে নতুন নতুন পণ্য আনতে সহায়তা করে।

অবজেক্টিভ-ওরিয়েন্টেড

কাস্টমারদের মন রক্ষার পাশাপাশি প্রত্যেক ব্যবসারই প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে মুনাফা অর্জন। আর এই মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে কোম্পানিকে তার সিস্টেমের দুর্বলতা/দোষ-ত্রুটি খুঁজে বের করে সেগুলোর রিকভার করার জন্য চেষ্টা করতে হবে।

মার্কেটিং মিক্স কি?

মিক্স বলতে আমরা অনেক কিছুর মিশ্রণকে বুঝি । ঠিক তেমনি এটি হচ্ছে মার্কেটিং বিষয়ক অনেক কিছুর সমন্বয়। এখানে বিভিন্ন বিষয় নির্বাচন করে প্রতিটি বিষয় নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে যাচাই করে কোনো সমস্যা বের করা এবং সমাধান করা বোঝায়। ব্যবসা দাড় করাতে, ব্যবসা উন্নতি সাধন করতে, নিজের সেল বাড়াতে এর বিকল্প হয় না। আপনার ব্যবসা গ্রাহকদের দুয়ারে পৌঁছানোর মাধ্যমে তাদের সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি অর্জন করে সাধারণ মানুষকে আপনার ক্রেতাই পরিণত করাই হলো এর মূল উদ্দেশ্য। এটা 4p এর নির্ভর করে। সেগুলো হলো:

  1. Product (পণ্য)
  2. Price (মূল্য)
  3. Plan (পরিকল্পনা)
  4. Promotion (উন্নতি)

কিন্তু বর্তমানে আরো ৩ টি বিষয় এর সাথে এড করা হয়েছে তা হলো:

  1. People (মানুষ)
  2. Process (পদ্ধতি)
  3. Physical evidence (শারীরিক প্রমাণ)

বিপুল প্রতিযোগিতার এই ধারায় বাজারজাতকরন (Marketing) এর ভূমিকা অতুলনীয় যা শুরু হয়েছিল ১৯৬০ এর দশকে। তারপর আস্তে আস্তে সেটি ব্যবসায়ীদের জন্য প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। আধুনিক প্রযুক্তির এই যুগে এর প্রয়োগ করা খুবই জরুরী।

পরিবেশ

মানুষের জীবনধারা এবং কার্যাবলীর উপর প্রভাব বিস্তারকারী পারিপার্শ্বিক অবস্থাকে পরিবেশ বলে। ফিলিপ কটলার পরিবেশের সংগা দিতে গিয়ে বলেন “The environment is the totally of forces and entities that are external and potentially relevant to the particular agent.” এই পরিবেশ যেমন ব্যাক্তিজীবনে প্রভাব বিস্তার করে তেমনি সাংগঠনিক,রাষ্ট্রিয় ও সমাজ জীবনেও ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে।

বাজারজাতকরন পরিবেশ বলতে বুঝায় নির্দিষ্ট পন্য বাজারজাতকরনে¨যে সমস্ত বিষয় ওই পন্যের উপর প্রভাব বিস্তার করে সেটাই হলো ঐ পন্যের বাজারজাতকরন পরিবেশ। Houston এর মতে, The marketing environment is a set of diverse, dynamic and uncontrollable force that impinge on an organization’s marketing operations and opportunities. এই সকল পক্ষ,শক্তি বা উৎপাদন বাজারজাতকরনকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করে।  

কৌশল

এর কৌশল হল একটি পরিকল্পনা তৈরি এবং বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া যা একটা প্রতিষ্ঠান, গ্রাহক, প্রতিযোগিতা এবং পরিবেশের চাহিদা পূরণ করে। এটি একটি যোগাযোগ পরিকল্পনা তৈরির সাথে জড়িত যা আপনার ব্যবসার লক্ষ্যগুলোকে সমর্থন করবে। কয়েকটি কৌশল নিচে দেওয়া হলো;

১. ব্যাবসার জন্য টার্গেটেড ক্রেতাদের নির্ণয় করা

২. বিক্রির জন্য ইউনিক বিক্রির প্রস্তাব ঠিক করা

৩. মার্কেট ওডিট করা

৪.কোন কোন মাধ্যমে প্রচার হবে তা সিলেক্ট করা

৫. ফানেল তৈরি করা

৬.কন্টেন্ট তৈরি করা

৭. বিভিন্ন প্রকার মিডিয়া বাজারজাতকরন Marketing করার কৌশল

৮. গ্রাহক এর বাজেটের মধ্যে পন্যের দাম নির্ধারণ করা

৯. সঠিক পন্যের সঠিক বিবরন লেখা 

১০.মার্কেটে অন্য প্রতিদন্দ্বীদের দিকে নজর রাখা

শেষ কথাঃ

পরিশেষে বলা যায় যে বাজারজাতকরন (Marketing) এর কারণেই বর্তমান পৃথিবী এত ডিজিটাল হয়ে উঠেছে। তাই আমরা বলতে পারি যে এই আধুনিক বিশ্বে পণ্য বাজারজাতকরণ বা কোম্পানির উৎপাদিত পণ্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।আশা করি পোস্ট টিতে আপনাদের এই সম্পর্কে মোটামুটী ধারনা দিতে পেরেছি।

আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিষয়ে জানতে চান তাহলে নিচের বাটন এ ক্লিক করুন।

FAQs:

সেলস ও বাজারজাতকরন (Marketing)এর মধ্যে পার্থক্য কি?

সেলস হচ্ছে পণ্য বিক্রয় অন্যদিকে বাজারজাতকরন (Marketing) হচ্ছে বিজ্ঞাপন, বিক্রয়, গবেষণা, গ্রাহক সন্তুষ্টি, বিক্রয় পরিষেবা ইত্যাদি।

মার্কেটিং ভবিষ্যত বা ক্যারিয়ার কি?

এর ভবিষ্যত চাকরি যথেষ্ঠ ভালো অবস্থানে কারন সকল ব্যাবসার প্রোডাক্ট এড় চেয়ে তার প্রচারনা বেশি প্রয়োজন।

কিভাবে মার্কেটিং করবেন?

বর্তমানে অনলাইন বাজারজাতকরন (Marketing)ই বেশি জনপ্রিয়।সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) অন্যতম একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। এখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইট কে গুগলের ফার্স্ট পেজে র‍্যাংক করিয়ে অনেক বেশি প্রোডাক্ট সেল করতে পারবেন। এরকম আরও কিছু অনলাইন সেক্টর রয়েছে, সেগুলো হলোঃ-
সার্চ ইঞ্জিন (Marketing) (SEM)
কন্টেন্ট (Marketing) 
সোশ্যাল মিডিয়া (Marketing) (SMM)
ই-মেইল (Marketing) 
অ্যাফিলিয়েট  (Marketing)
অনলাইন এডভারটাইজিং ইত্যাদি ।

ইন্ডাস্ট্রিয়াল (Marketing) কী?

এটা হলো এক ব্যবসার দ্বারা অন্য ব্যবসায় পণ্য ও পরিষেবা। শিল্প পণ্য হল যেগুলি একটি শিল্প এক বা একাধিক কাঁচামাল থেকে শেষ পণ্য তৈরি করতে ব্যবহার করে।

ডিজিটাল (Marketing) কি?

প্রকৃতপক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অন লাইন পদ্ধতিতে দ্রব্যের বাণিজ্যিকীকরন।

অ্যাফিলিয়েট (Marketing) কি?

মার্কেটিং

অ্যাফিলিয়েট (Marketing) হলো অন্য কারো পণ্য বা সেবা প্রচার করে বিক্রি হওয়া পণ্য থেকে কমিশন আয়ের একটি পদ্ধতি।

Leave a Comment