কন্টেন্ট রাইটিং কি?
কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় জানার আগে কন্টেন্ট রাইটিং কি তা আগে জানতে হবে কন্টেন্ট রাইটিং হচ্ছে যখন আমরা কোন সার্চ ইঞ্জিনে গিয়ে কোন কিছু লিখে সার্চ করি তখন দেখবেন কোন একটা বিষয় নিয়ে কোন একটা লেখা চলে এসেছ অথবা একটা আর্টিকেল চলে এসেছে অথবা আপনি সেটা ব্লগ ও বলতে পারেন। কন্টেন বিভিন্ন প্রকারের হয় যেমন :আপনারা এখন যেটি পড়ছেন এটা কিন্তু একটি কন্টেন। এই কন্টেন্টি রাইটিং লেখার জন্য একটি টাইটেল তৈরি করতে হয়েছে, একটি ছবি বানাতে হয়েছে, একটি মেটা ডেসক্রিপশন বানাতে হয়েছে, এবং কন্টেনটিতে এই যে আমি এত কথা বলছি তা কিন্তু আমি একটা চিন্তা করে আপনাদের সামনে এই আর্টিকেলটি তুলে ধরেছি আর এটাই হচ্ছে কন্টেন বা কন্টেন রাইটিং। অর্থাৎ আর্টিকেল লিখে মানুষকে বোঝানো হয় বা কোন ব্যাপারে কোন তথ্য বা উপাত্ত মানুষকে সরবরাহ করা হয় সেটাই হচ্ছে একটি কন্টেন। উদাহরণস্বরূপ : আপনি যদি গুগলে গিয়ে লিখেন ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে অথবা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের এবং পাকিস্তানের মধ্য যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার কারণ কি? এটা লিখে যদি আপনি google এ সার্চ করেন আপনার সামনে যে টাইটেল আসে সিরিয়াল আকারে অনেকগুলো র্যাংকিং এর উপরে থাকবে অনেকগুলো রেংকিং এর নিচে থাকবে। রেংকিং এর ব্যাপারগুলো কিন্তু এই কন্টেন রাইটিং এর মধ্য পড়ে। যে টাইটেল রাইটিং গুলো আমাদের সামনে আসে সে প্রত্যেকটি টাইটেলই কিন্তু এক একটা কনটেন্ট নির্বাহী অথবা এক একটা কনটেন্ট এর টাইটেল। আপনি যখন সে কনটেন্টি ক্লিক করবেন বা তখন আপনার সামনে আর্টিকেলে আকারে বা ব্লক আকারে একটা তথ্য উপাত্ত অথবা একটা ডাটা আপনার সামনে চলে আসবে যেখান থেকে সে আর্টিকেলের যেই রাইটার আছে সে সে বিভিন্ন জায়গা থেকে রিচার্জ করে, তার ব্যক্তিগত জ্ঞান থেকে এবং বিভিন্ন বই থেকে জেনে শুনে আপনাকে সেই তথ্যগুলো দিয়েছে এবং সেখানে ঢুকে আপনি কিছু তথ্য পেয়েছেন এটাকে মূলত কন্টেন্ট রাইটিং বলে থাকে।
কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় জানতে হলে আগে কনটেন্ট রাইটিং লেখার নিয়ম কি তা জানি :
কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় এর মধ্য কন্টেন রাইটিং লেখার নিয়ম গুলো আগে জেনে নিই। লিখতে গেলে সর্বপ্রথম আপনাকে দিতে হবে একটি টাইটেল এবং সেই টাইটেলটা অবশ্যই চোখ ধাঁধানো (Eyecatching) হতে হবে। চোখ ধাঁধানো মানে কোন মানুষ যদি আপনার সে টাইটেলটি দেখেন তাহলে যেন সে ক্লিক না করে পারে না এরকম একটা টাইটেল আপনাকে দিতে হবে। তবে ক্লিক বেট হওয়া চলবে না অর্থাৎ টাইটেল আপনি লিখেছেন একটা আবার কন্টেন এর ভেতরে লিখেছেন আরেকটা তাহলে কিন্তু হবে না। তার মধ্য অন্যতম হচ্ছে প্রথম প্যারা। যখন আমরা কোন বইয়ের দোকানে যায় তখন একটি বই কিনতে গেলে কিন্তু সেই বইয়ের শুরুর দিকে কি কি পাবো একইভাবে কনটেন্ট যখন আমরা বিভিন্ন বিষয়ে পড়তে যায় তখন কন্টেন এর শুরুর এক মিনিট বা ৫০/৬০ সেকেন্ড দেখলেই কিন্তু আমরা বুঝে যাই এই কন্টেনটি আসলে কি নিয়ে হতে পারে এবং কেমন হতে পারে। আপনি যদি আপনার আর্টিকেল এর মধ্য প্রথম প্যারাটা ভালো করে লিখতে না পারেন তাহলে কিন্তু আর্টিকেলটা ভালো হবে না। কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় এর মধ্য এই বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আবার আপনার আর্টিকেলের মধ্য বা কন্টেন এর মধ্য যদি SCO টা ঠিক মতো করা না থাকে তাহলে কিন্তু আপনি আর্টিকেল টাকে খুব বেশি রেংক করাতে পারবেন না। এবং যারা ভিজিটর রয়েছে তারা আপনার কন্টেনটাকে খুজে পাবেনা। সুতরাং এরকম আর্টিকেলর প্রথম প্যারা লেখা, চোখ ধাঁধানো টাইটেল দেওয়া, এবং কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় এই সম্পর্কে বিস্তারিত সবকিছু আপনাকে জেনে কিন্তু কন্টেন রাইটার হিসাবে মাঠে নামতে হবে।
কন্টেন্ট রাইটিং এর প্লাটফর্ম গুলো কি কি হতে পারে?
কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কন্টেন্ট রাইটিং এর প্লাটফর্ম গুলো জানা। কনটেন্ট রাইটিং করার ক্ষেত্রে আপনি হিস্টরি, ইতিহাস নিয়ে করতে পারেন, আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রোডাক্ট নিয়ে আর্টিকেল লিখতে পারেন। ধরুন: আপনি যদি একটা ক্যামেরা নিয়ে আর্টিকেল লিখেন অথবা একটা ক্যামেরা সম্পর্কে আপনার আর্টিকেল যিনি পড়বেন তাকে তথ্য দিতে চান তাহলে সেটা এখানে আপনাকে এই প্রোডাক্ট টাকে বা এই ক্যামেরাটাকে পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা করতে হবে। যেমন : এই ক্যামেরায় কি কি আছে, কত মেগাপিক্সেল আছে, কোন কোন লেন্স ব্যবহার করতে পারবেন এবং এটার অন্যান্য যে ফিউচার আছে সব কিছু নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখতে পারবেন এবং এর বাইরে ও আপনি পড়াশোনা নিয়ে লিখতে পারেন, গঠনমূলক আর্টিকেল নিয়ে লিখতে পারেন এমন কি আপনার মধ্যে যদি প্রতিভা থাকে আপনি কিন্তু কবিতা লিখেও আপনি সে কবিতাটাকেও কন্টেন বা আর্টিকেল লিখে বিভিন্ন জায়গায় পাবলিশ করতে পারেন। কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় আশা করি বুঝে গেছেন।
কন্টেন্ট রাইটাররা কি কি উপায়ে অনলাইনে জব করতে পারে?
কনটেন্ট রাইটারের বিভিন্ন উপায়ে চাইলে কাজ করতে পারে যার মধ্য সবচেয়ে দুটি কমন উপায় হলো:
১. নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে কন্টেন্ট রাইটিং করা :
এটা স্বাধীনভাবে কাজ করা যায়, ওয়েবসাইটকে বিভিন্নভাবে মনিটাইজ করা যায় , বিভিন্ন বিজ্ঞাপন প্লাটফর্মের মাধ্যমে যেমন গুগল এক্সেস রয়েছে ফেসবুক ইনস্টল আর্টিকেল রয়েছে তো এগুলো সম্পর্কে তো আপনারা জানেন ।
২. বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হয়ে কন্টেন্ট রাইটিং করা
অনলাইনে এমন হাজারো প্রতিষ্ঠান রয়েছে যাদের ওয়েবসাইটের জন্য কনটেন্ট রাইটার হায়ার করে থাকে এবং বিভিন্ন প্রোডাক্ট সার্ভিস রিলেটেড কনটেন্ট তাদের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে থাকে সে কন্টেন রাইটারদের ধারা। এছাড়া অনেক অনলাইন নিউজ মাধম (Madhom) রয়েছে যারা কনটেন্ট রাইটারদের দিয়ে হায়ার করে বিভিন্ন বিষয়ের উপর কনটেন্ট রাইটিং করিয়ে থাকে। চাইলেই সে সমস্ত প্রতিষ্ঠানে জয়েন করে নির্ধারিত যোগ করা যেতে পারে। এ যেন অনলাইন অনেক মার্কেটপ্লেস হয়েছে যার মত ফাইবার অনেক জনপ্রিয়। ফাইবার ভিজিট করে আপনি যদি সার্চ করেন কনটেন্ট রাইটার তাহলে দেখতে পাবেন অনেক কনটেন্ট রাইটাররা সেখানে এই সার্ভিসটি প্রধান করছে।
আরো পড়ুন :২০২৩ এ ছাত্রদের জন্য আয় করার সেরা উপায়
একজন প্রফেশনাল কন্টেন্ট রাইটার হতে গেলে যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে?
কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় গুলো পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলো
১. Industry selection :
একজন এক্সপার্ট কনটেন্ট রাইটার কখনো একাধিক ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে কাজ করে না যেকোনো একটি বিষয়ের ওপর সে কনটেন্ট রাইটিং করে এবং নিজেকে এক্সপার্ট করে তোলে। অনেক ধরনের ইন্ডাস্ট্রি রয়েছে নির্ধারণ করার জন্য যেমন: স্পোর্টস। আপনার যদি স্পোর্টস ভালো লাগে তাহলে আপনি স্পোর্টস নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন আপনার ওয়েবসাইট এভাবে বিভিন্ন অনলাইন নিউজ থেকে শুরু করে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে স্পোর্ট সম্পর্কিত সে সমস্ত ওয়েবসাইটেও কনটেন্ট রাইটিং করতে পারেন। এছাড়াও রয়েছে ফুড ব্লগিং নিয়ে লেখা যেতে পারে, মেডিকেল সাইন্স সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে সেবা নিয়েও ব্লগিং করা যেতে পারে। এইগুলো প্রত্যেকটাই হচ্ছে এক একটা ইন্ডাস্ট্রি।
২. Research for contain ideas :
কনটেন্ট রাইটিং শুরু করার পূর্বে চিন্তা ভাবনা করে একটু সময় নিয়ে একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা ইন্ডাস্ট্রি বাঁচায় করতে হবে ইন্ডাস্ট্রি নির্ধারণ করে সে ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে যতটুকু সম্ভব গবেষণা করতে হবে সে ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কিত টপিক আইডিয়া খুঁজে বের করার জন্য। যত বেশি গবেষণা করবেন তত বেশি টপিক আইডিয়া খুঁজে বের করতে পারবেন।
৩. Know Your Readers :
একজন গ্রো কনটেন্ট রাইটার জানেন তার পাঠকের পছন্দ কি বা অপছন্দ কি তাদের মধ্য কত শতাংশ মেয়ে বা কত শতাংশ ছেলে। এই পিসি গুলো একজন গ্রো কনটেন্ট রাইটার কে অবশ্যই জানতে হয়। তাই আপনি যে বিষয়টিকে বাছাই করে সে বিষয়টির উপর কোন ধরনের মানুষের আগ্রহ রয়েছে তাদের বয়স কত কোন বিষয়গুলো তাদের ভালো লাগে বা ভালো লাগেনা এগুলো একটু আপনার রিচার্জ করে নিবেন এবং সেগুলোর উপর নির্ভর করে আপনি আপনার আর্টিকেলটি লিখবেন। তাহলে আপনার পাঠকরা আপনার কনটেন্ট পরে আনন্দিত হবে এবং ভালো এনগেজ ক্রিয়েট হবে।
৪. Pick a Topic :
যেকোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর লিখতে হবে। একই কনটেন্টের মধ্য একাধিক টপিক নিয়ে লেখা যাবে না। একটি বিষয় নির্ধারণ করার পর রিসার্চ করে অনেকগুলো টপিক আইডিয়া খুঁজে বের করার পর প্রত্যেকটি টপিকের জন্য কন্টেন পাবলিশ করা যেতে পারে কিন্তু আর কয়টা পিকে একাধিক বিষয় নিয়ে লেখা যাবে না এতে করে পাঠকরা বিভ্রান্ত হয়ে যাবে।
৫. Simplicity :
একজন গ্রো কনটেন্ট রাইটার তার কনটেন্টকে খুব সহজভাবে উপস্থাপনা করতে পারে কমন শব্দ বা বাক্যগুলো ব্যবহার করার মাধ্যমে, সম্পর্কিত ইমেজ বা গ্রাফিক্স ব্যবহার করার মাধ্যমে। পাঠক্রসহ যে কনটেন্ট তাকে বুঝতে পারে এবং উপভোগ করতে পারে। মানুষ কখনোই তা ব্রেনকে ব্যবহার করতে চায় না। যেমন : যখন আপনি ইংরেজি বাক্য বা কোন কিছু পড়তে যান বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায় পড়তে ভালো লাগে না। কারণ সে এটা বুঝতে পারছে না, তার জন্য বুঝতে কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তো সব সময় নিজের কনটেন্টকে সহজপাশে প্রকাশ করতে হবে।
৬. Review :
একটা লেখা সম্পূর্ণ হয়ে গেলে সেটাকে পাঠকদের দিক থেকে বোঝার চেষ্টা করতে হবে। যে একজন পাটোকাটি খেলটি পড়ার পর তার মধ্য কি ধরনের অনুমতি সৃষ্টি হতে পারে। একজন প্রফেশনাল কনটেন্ট রাইটার একটি আর্টিকেল বা কনটেন্ট লেখার সাথে সাথে কিন্তু পাবলিশ করে না। কিছুটা সময় নিয়ে সেটাকে রিভিউ করে বোঝার চেষ্টা করে সে তার পাঠকদের মধ্য কেমন অনুভূতি তৈরি হবে। তো সব সময় একটি কন্টেন্ট রাইটিং করে সেটাকে ভালোভাবে রিভিউ করতে হবে পাঠকদের দিক থেকে।
আশা করি এ পয়েন্টগুলোর মাধ্যমে কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় গুলো বুঝতে পেরেছেন
কন্টেন্ট রাইটিং লিখে আপনার ভবিষ্যৎ কি?
কন্টেন্ট রাইটিং করে যে ভবিষ্যৎ এটা সম্পর্কে যদি আমি আপনাদের বলতে চাই তাহলে অনেক কিছুই বলতে হবে। কন্টেন রাইটিং লিখে যদি ভবিষ্যতে টাকা আয় করতে চান তাহলে আপনি কোন কোন মাধ্যম থেকে টাকা আয় করতে পারবেন এগুলো সম্পর্কে আমি আপনাদের বলতে পারি। যেমন: গুগল এক্সেস থেকে প্রতিবছর বাংলায় কনটেন্ট লিখে অথবা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে যে টাকা আয় করা হয় একটা youtube চ্যানেল থেকেও কিন্তু সে টাকা আয় করা সম্ভব না। আশা করি বুঝতে পেরেছেন কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায়। একজন ইউটিউবারের চাইতেও কিন্তু একজন ভালো কনটেন্ট রাইটার অনেক বেশি পরিমাণে ডলার গুগল অ্যাক্সেস এর মাধ্যমে আয় করতে পারবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন বাংলা আর্টিকেল রাইটারদের জন্য গুগল অ্যাক্সেস অনেক ভালো সুযোগ রয়েছে। এবং যারা অলরেডি আর্টিকেল নিয়ে জানেন তারাও কিন্তু অবশ্যই বুঝে গেছেন কন্টেন রাইটিং শেখার উপায়। ধরুন : আপনার যদি একটা ওয়েবসাইট থাকে বা একটা ব্লগার থাকে অথবা যদি একটা ওয়ার্ক প্লেস যদি থাকে সে পেজকে আপনি গুগল এক্সেস এর মাধ্যমে মনিটাইজেশন ক্রাইটেরিয়াল ফুল ফিল করে মনিটাইজ করে আপনার সেই ওয়েবসাইটে অথবা আপনার আর্টিকেলে বা ব্লগে এড দেখিয়ে বিজ্ঞাপন সিস্টেম দেখিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।
উপসংহার :
এই যে কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় সম্পর্কে আপনাদের যেগুলো বললাম এগুলো একমাত্র উপায় না কনটেন্ট রাইটার হওয়ার। মনে করবেন না যে পেশাদার হওয়ার এটাই একমাত্র উপায়। এবং অন্যান্য আরো স্টেপ ফলো করুন বা নিজের কিছু জ্ঞান ব্যবহার করুন এবং আপনার কাজ একটি ধারাবাহিকতা বজায় রাখুন তাহলে আপনি নিজেকে একজন প্রফেশনাল কনটেন্ট রাইটার হিসাবে গড়ে তুলতে পারবেন। আশা করি বুঝাতে পেরেছি কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায়। এমন আরো ভালো ভালো টিপস পেতে আমাদের বাংলায় ইনফোর সাথে থাকুন ধন্যবাদ।
কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় আরো জানতে চাইলে ভিডিওটি দেখতে পারেন।
FAQ:
১. কন্টেন্ট রাইটিং কত প্রকার ও কি কি?
কন্টেন্ট রাইটিং দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে যেমন :
Visual কন্টেন্ট: অর্থাৎ যেটা আমরা ভিডিওর মাধ্যমে দেখি।
কন্টেন্ট রাইটিং: অর্থাৎ লেখালেখি যে কনটেন্ট যেটা আপনারসার্চ করলে বিভিন্ন পেশার পত্রিকায় দেখেন এগুলোই কন্টেন্ট রাইটিং।
২. কন্টেন্ট শেখার উপায় মূলত কি?
কন্টেন্ট রাইটিং শেখার উপায় মূলত এ পেশায় লেখালেখি ও সৃজনশীল থাকতে হবে আপনাকে এছাড়াও ইন্টারনেট ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকাটা জরুরী।
৩. কন্টেন্ট রাইটারের চাহিদা আছে কি?
ফ্রিল্যান্সিং এই দুনিয়াতে কনটেন্ট রাইটিং বলতে বোঝানো হয়- ব্লক পোষ্টের জন্য বিভিন্ন লেখালেখি করা এছাড়া ও কনটেন্ট বলতে আরো অনেক কিছুই হতে পারে।
৪. কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ কি?
ফ্রিল্যান্সিং এই দুনিয়াতে কনটেন্ট রাইটিং বলতে বোঝানো হয়- ব্লক পোষ্টের জন্য বিভিন্ন লেখালেখি করা এছাড়া ও কনটেন্ট বলতে আরো অনেক কিছুই হতে পারে।
৫. কন্টেন্ট রাইটিং এর জন্য কিছু কৌশল কি হতে পারে?
ব্যাকরণ শব্দ ও বাক্য সঠিক প্রয়োগ শব্দ ভান্ডার এর ব্যবহার এগুলোর দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
প্রচুর রিসার্চ ও গবেষণা করতে হবে।
পাঠকের চাহিদার দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
নিজের কনটেন্টকে সহজ ভাষায় প্রকাশ করতে হবে।
নিজের একটি চমৎকার পোর্টফোলিও তৈরি করতে হবে।