বাংলায় ইনফো: বাংলা ভাষায় সবচেয়ে জনপ্রিয় বাংলা ব্লগ সাইট

২০২৪-এ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ লিস্ট

আপনি কি জানেন জার্মানি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কিন্তু কোন টিউশন ফি নেই। মানে আপনি ফ্রিতে সে দেশে পড়তে পারবেন। ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ যা ইউরোপে ফ্রিতে পড়ার সুযোগ রয়েছে সেই সুযোগে যদি আপনি পড়তে আসেন তাহলে পুরো ফ্রিতে ওই দেশে কোন একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে পারবেন। আপনি যদি বাংলাদেশী হন তাহলে প্রতি মাসে প্রায় এক লাখ টাকার বৃত্তি দিবে।

তো এমন বাংলাদেশি শিখার জন্য ইউরোপের সেরা চার স্কলারশিপ যে স্কলারশিপ গুলো খুব জনপ্রিয় শিক্ষার্থীদের মতো স্কলারশিপ গুলো আপনার Tuition Fee, Flight Tickets, Travel Insurance, Living Expense এছাড়াও আরো অনেক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। যখন ইউরোপে পড়াশোনার জন্য স্কলারশিপ এর প্রসঙ্গটা আসে প্রথমেই আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে কেনই বা ইউরোপিয়ান দেশগুলোতে আমরা গ্রেজুয়েশনের জন্য বেছে নেব। এর অনেক অনেক কারণ থাকে। তাহলে জেনে নিই ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ গুলো কি।

কেন আমরা ইউরোপিয়ান দেশগুলোতে গ্রেজুয়েশনের জন্য বেছে নিব :

ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ।

১. (উচ্চ মানের শিক্ষা) High Quality Education :

ইউরোপিয়ান দেশে অনেক উচ্চমানের শিক্ষার অফার করে (UK) এবং আমেরিকাতে যেসব রাঙ্কিং নিয়ে অনেক মাথা ঘামানো হয় এবং এই দেশগুলোতে আপনি যদি পরবর্তীতে ক্লিয়ার করতে চান আপনি ভালো একটা রেংকিং এর বিশ্ববিদ্যালয়েতে পড়েছেন নাকি এটা খুবই অনেক ম্যাটার করে।কিন্তু ইউরোপের বেশিরভাগ দেশগুলো যেমন: জার্মানি, সুইডেন, নেদারল্যান্ড কিন্তু অতটা কেয়ার করে না যে আপনি কত তম র‍্যাংকিং এর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসলে গ্রাজুয়েট বা স্নানাত্মক করেছেন। প্রত্যেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমান মানসম্মত বজায় রাখা হয়। তারা জানতে চায় যে আপনার মত দরকারি স্কিল গুলো আছে নাকি। কিছু কিছু দেশের জন্য সে দেশের ভাষা জানাটাও খুব জরুরী হয়। কিন্তু মূলত আপনার স্কিল এবং যোগ্যতা আসলে বেশি সাহায্য করে চাকরির ক্ষেত্রে।

২. সামাজিক নিরাপত্তা খুবই ভালো ( Social security is very good) :

আরেকটা কারণ হচ্ছে যে ইউরোপিয়ান দেশগুলোতে কিন্তু সামাজিক নিরাপত্তার ব্যাপারটা অনেক বেশি ভালো এবং প্রশংসনীয়। ইউরোপিয়ান দেশগুলোতে সরকার শুধু ছাত্র-ছাত্রীদের এই না যখন এখানে পরবর্তীতে জব করে দেশের স্থায়ী হতে চান বা প্রতিষ্ঠিত হতে চান তাহলে আপনি সরকারের কাছ থেকে অনেক সুবিধা পেতে পারেন এবং এখানকার নীতিগুলো খুবই ভালো যেমন:

বেকার ভাতা পাওয়া যায়, হেলথ কেয়ার ফ্রি, পুরো ইউরোপিয়ান পাবলিক পরিবহন খুব অসাধারণ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য আরো অনেক বৃত্তি রয়েছে আজ যে কারণটা বলবো সেটা হচ্ছে এই ইউরোপিয়ান (সেঙ্গেন- ভুক্ত) দেশগুলোতে পড়তে আসেন আপনার যে ভিসা সে ভিসা দিয়ে আপনি ইউরোপের অন্যান্য সব সেঙ্গেন- ভুক্ত দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন এর জন্য আপনাকে আলাদা করে কোন বিছান নিতে হবে না এটা আসলে খুবই চমৎকার একটা ব্যাপার। এখন আমরা চলে আসি ইউরোপের সেরা ৪ টি স্কলারশিপ ইউরোপে ফ্রিতে পড়ার সুযোগ রয়েছে।

আরো পড়ুন:কোন বিষয় নিয়ে পড়লে কি হওয়া যায়। নতুন টিপস ও ট্রিকস

বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ :

১. OKP Scholarship (Netherlands) :

এই স্কলারশিপটা মূলত যারা মিড কেরিয়ার পেশাদার যাদেরকে দেওয়া হয়। মিট কেরিয়ার পাশে তার মানে এই না যে আপনাকে একদম কেরিয়ার এর মধ্যখানে থাকতে হবে এই মুহূর্তে। আপনার মোটামুটি দুই থেকে তিন বছর আপনার যদি কোন চাকরির অভিজ্ঞতা থাকে বা একটা বর্তমান চাকরি থাকে তাহলে আপনি এই স্কলারশিপ এপ্লাই করতে পারবেন। কিন্তু এই স্কলারশিপ এ কয়েকটা শর্ত আছে আপনাকে অবশ্যই Okp এর যোগ্য এরকম একটা দেশে নাগরিক হতে হবে। সুখবর হচ্ছে বাংলাদেশে এর মত একটি এবং একই সাথে আপনার যে কাজ আপনি সেখানে কাজ করছেন পাশে এরিয়াতে আপনি কাজ করছেন যে সাবজেক্টে আপনি পড়াশোনা করছেন এবং আপনি যে সাবজেক্টে পছন্দ করবেন স্কলারশিপটা পাওয়ার জন্য সেই সবগুলো সাবজেক্ট এই OKP অগ্রাধিকার এরিয়া গুলোর সাথে সম্পৃক্ত হতে হবে।

তো OKP যে চারটা থেকে পাঁচটা অগ্রাধিকার আছে OKP যে দেশে ডকুমেন্ট আছে সেটার বাংলাদেশে পার্ট- এ গেলেই আপনারা খুব সহজেই জানতে পারবেন সেখানে বিস্তারিত বর্ণনা করা যে যে কোন বিষয়গুলো ওরা OKP অগ্রাধিকার এর মধ্য রাখে। এটা হচ্ছে সবথেকে জরুরি আপনার যে কাজের অভিজ্ঞতা নেট এরিয়াতে এখন কাজ করছেন বা পরবর্তীতে যে এরিয়াতে আসেন কন্ট্রিবিউট করতে চান সেটার জন্য এই পাঁচটা OKP এরিয়ার মতো একটা হয় এবং অবশ্যই আপনি যখন এপ্লাই করবেন আপনি খুব ভালো করে কান্ট্রি ডকুমেন্টটা পড়ে নিবেন, আরেকটা জিনিস যেটা আপনাদের এপ্লাই করার জন্য লাগবে সেটা হচ্ছে (Employer letter) লাগবে।

যারা সরকারি কর্মকর্তা তাদের হচ্ছে সরকারি চিঠিও লাগে। তো মূলত আপনি যেখানে কাজ করছেন আপনার যে ম্যানেজার যাকে আপনি রিপোর্ট করেন তার থেকে একটা চিঠি লাগে, সেখানে নিশ্চিত করতে হয় যে সে এই ব্যাপারে আপনাকে সমর্থন করতে রাজি এবং আপনি যখন ফেরত আসবেন আবার আপনাকে এই প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী করা হবে এরকম একটা বীমা তারা চায়। উপবৃত্তি এর যখন কথা আসে উপবৃত্তি বা স্কলারশিপ এটার মধ্য সর্বোচ্চ কিন্তু এই দেওয়া হয়। বাংলাদেশী টাকায় ১ লাখের মতো আপনাকে প্রত্যেক মাসে তারা উপবৃত্তি দিবে এবং আপনাকে পুরো টিউশন ফি তারা দিবে এছাড়া আপনাকে স্বাস্থ্য বীমা দিবে। এটা সত্যি ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ এর মধ্য একটি অন্যতম।

এবার আসি দ্বিতীয় যে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ।

২. SI Scholarship (Sweden) :

এটাও খুবই সম্মানের একটি স্কলারশিপ এই স্কলারশিপ এ আপনার এপ্লাই করার যে যোগ্যতা সেটা হচ্ছে আপনাকে অবশ্যই ইতিমধ্য একটা স্নাতক ডিগ্রী থাকতে হবে যে সাবজেক্টে,তিন হাজার ঘন্টার একটা কাজের দক্ষতা থাকতে হবে এবং সেই কাজের দক্ষতা স্বেচ্ছাসেবী হলে চলবে না সেটা একটা পেট কাজের দক্ষতা হতে হবে এবং একই টাইমে একটা নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। মানে কোন একটা কাজের বা কর্তৃত্বপূর্ণ অবস্থান এ ছিলেন বা নেতৃত্বের অবস্থানে ছিলেন এরকম একটা অভিজ্ঞতা আপনাকে দেখাতে হবে প্রমাণসহ এবং আরেকটা টিপস থাকবে এই স্কলারশিপটা মেইন হচ্ছে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এর সাথে আপনার পূর্ববর্তী বা বর্তমান কাজে পড়াশুনা যদি,

এই সাবজেক্টের যেকোনো একটা লক্ষ লক্ষগুলোর অধীনে যে উপলক্ষ গুলোর সাথে যদি সম্পর্কিত হয় তাহলে আপনার স্কলারশিপ পাওয়ার সুযোগ টা অনেক বেশি বেড়ে যায় তো চেষ্টা করবেন যে আপনার নিজের পড়াশোনার যে সাইট টা বাজে কাজের সাইটটা সেটাকে অবশ্যই এই (HDG,Goals) গুলোর কোন একটার সাথে সম্পর্কিত করে আপনার অ্যাপ্লিকেশনটা লিখবেন। হে স্কলারশিপ খুব ভালো এমাউন্টের একটা বৃত্তি দেওয়া হয় এবং আপনার পুরো টিউশন ফি তারা বহন করবে। আর একটা কুপ আগ্রহে বাবা হতে যে স্কলারশিপে যদি আপনি পড়তে আসেন সুইডেনে তাহলে আপনার স্বামী এবং স্ত্রী ফ্রিতে এই দেশে কোন একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারবে। এই সুবিধাটা শুধু এই স্কলারশিপ এই দেওয়া হয়।

আরো পড়ুন :ইংরেজিতে অনার্স পড়ার ভবিষ্যৎ কী এবং এর কিছু অসুবিধা

এবার আসি ইউরোপের সেরা ৪ টি স্কলারশিপ এর মধ্যে তৃতীয় স্কলারশিপটি :

৩. DAAD Scholarship (Germany) :

এই( DAAD) স্কলারশিপ এটার কথা হয়তো আপনারা আগেও শুনেছেন। খুবই জনপ্রিয় খুবই সম্মানের একটি স্কলারশিপ হচ্ছে (Germany government DAAD scholarship) স্কলারশিপটি কিন্তু স্নাতক, মাস্টার্স, পিএসডি সব প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে দেওয়া হয়। বাংলাদেশের বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রীরা মাস্টার্স এর জন্য এই স্কলারশিপ এপ্লাই করে থাকে। এ স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটা ভালো রেজাল্ট নিয়ে আপনার স্নাতক ডিগ্রী সম্পূর্ণ করতে হবে এবং আপনার (IELTS Score) 6 থাকতে হবে যদি আপনি এই কোর্সটা পছন্দ করেছেন সেটা যদি জার্মান ভাষায় পড়ানো হয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই এই কোর্সটা করার জন্য যতোটুকু জার্মান স্তর দরকার সে স্তর বা লেভেল অর্জন করে জার্মান স্তরের সার্টিফিকেট নিতে হবে।

তো এটা মূলত নির্ভর করে যে আপনি কোন কোর্সটা বেছে নিবেন। আপনার ইংরেজি ভাষা এবং জার্মান ভাষার প্রয়োজনীয়তা এই দুইটা নির্ভর করে যে কোনটা আপনি বা কোন কোর্সটার জন্য এপ্লাই করছেন এবং সেই কোর্সটার প্রয়োজনীয়তা কি। এরপরে আপনাকে কমপক্ষে দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে প্রাসঙ্গিক একটি সেক্টর এবং আপনার কর্মচারী যে তার একটা রেফারেন্স লেটার লাগবে।

আপনি জানেন যে জার্মানির বেশিরভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কিন্তু কোন টিউশন ফির নেই মানে আপনি ফ্রিতে সেখানে পড়তে পারবেন। এছাড়াও ওরা আপনাকে প্রতিমাসে একটা উপবৃত্তি দিবে সেটা ৪০ থেকে ৯০ হাজার বাংলাদেশী টাকার সমান নির্ভর করে যে আপনি কোন লেভেল কোর্সের জন্য এপ্লাই করছেন এবং একটা সময় আপনি একটি চমৎকার নেটওয়ার্কের অন্তর্ভুক্ত হবেন যখন আপনি (DAAD Scholarship) পাবেন এবং আপনি অন্যান্য পেশার সাথে নেটওয়ার্কিং করতে পারবেন যেটা আপনার পরবর্তীতে আপনার ক্যারিয়ার অগ্রগতিতে খুবই সাহায্য করবে।

এবার আসি ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ এর মধ্যে চতুর্থ স্কলারশিপটি :

৪. Erasmus Mundus Scholarship( European Union) :

ইউরোপে পড়ার জন্য এবং অবশ্যই ঘোরাঘুরি করার জন্য অন্যতম শ্রেষ্ঠ স্কলারশিপ এটাও মাস্টার্স প্রোগ্রাম এর জন্য এই স্কলারশিপ টা দেওয়া হয় এই স্কলারশিপ একটা খুবই ইউনিক দিক হচ্ছে স্কলারশীপের অন্তর্ভুক্ত যে প্রোগ্রাম গুলো থাকে সেগুলো মূলত সমন্বিত প্রোগ্রাম মানে ২টা থেকে ৩টা বিশ্ববিদ্যালয় একসাথে একটা প্রাসঙ্গিক সম্মানিত কোর্স তৈরি করে এবং প্রত্যেকটা বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনি সম্মানিত হতে পারেন যখন আপনি এই স্কলারশিপ এর অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়বেন।

উদাহরণস্বরূপ : যে আপনি হয়তো প্রথম দুই সেমিস্টার জার্মানিতে থাকবেন জার্মানির একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত হয়ে করলেন তারপরে 2 সেমিস্টারে হয়তো বা স্পেনের বিশ্ববিদ্যালয় এর অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়লেন এবং তারপরে লাস্ট সেমিস্টার হয়তো নেদারল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়লেন এবং এটার জন্য আপনি একটা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আপনার মাস্টার্স সার্টিফিকেট পাবেন |

আপনার যদি এরকম কেউ হয়ে থাকেন যে বিভিন্ন দেশে থাকতে চান বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি, পড়াশোনার যে সিস্টেম তারপর মানুষের সাথে পরিচিত হতে জানে জিনিসটা আপনি আপনার শিক্ষা জীবন এর সাথে যদি অন্তর্ভুক্ত করতে চান আমার মনে হয় যে (Erasmus Mundus Scholarship (European Union) স্কলারশিপ এর থেকে ভালো কিছু হতেই পারে না। এই স্কলারশিপ টা পাওয়ার জন্য আপনার কমপক্ষে দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা আপনার থাকতে হবে এবং আপনার স্নাতক ডিগ্রী সম্পূর্ণ থাকতে হবে যখন আপনি স্কলারশিপ এপ্লাই করবেন। এটি ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ এর মধ্য অন্যতম একটি স্কলারশিপ।

শেষ কথা :

কোর্স বেদে প্রয়োজনীয়তা গুলোর একটু তারতম্য থাকে। তো বেশি ভালো হবে যে আমি যে লিঙ্কগুলো প্রদান করেছি সেখানে যাবেন, কোন কোর্সগুলো এ স্কলারশিপ গুলোর সাথে লিংক এটা খুঁজে বের করবেন, আপনার পছন্দের কোর্স আপনি বেছে নিবেন এবং সে কোর্সগুলো থেকে কি কি প্রয়োজনীয়তা লাগে ভালোভাবে নোট করবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ সম্পর্কে যা এর উপর ফ্রিতে পড়ার সুযোগ পাবেন। এমন আরো নতুন নতুন গাইডলাইন পেতে চাইলে আমাদের বাংলায় ইনফোর সাথে থাকুন ধন্যবাদ।

ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ এছাড়াও আরো জানতে হলে ভিডিওটি দেখতে পারেন।

বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ইউরোপের সেরা ৪টি স্কলারশিপ

FAQ:

  1. ১. বাংলাদেশ থেকে কোন দেশে স্কলারশিপ পাওয়া যায়?

    বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় গুলো বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি শীর্ষ অধ্যায়ন গন্তব্য।

  2. ২. স্কলারশিপ এর মানে কি?

    বৃত্তি বা শিক্ষাবৃত্তি যা মেধাবী শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার জন্য এক ধরনের আর্থিক পুরস্কার।

  3. ৩.বিদেশে পড়তে যেতে কত টাকা লাগে?

    আমেরিকায় সাধারণত গ্রাজুয়েট লেবেলে পড়তে প্রতিবছরে ২০ লাখ টাকা লাগে। কানাডায় সেটা ১৫ লাখ টাকা। অস্ট্রেলিয়া ও ইউকেতে 15 থেকে ১৮ লাখ টাকা লাগে।

  4. ৪. কানাডায় স্কলার্শিপ এর জন্য কত সিজিপিএ প্রয়োজন?

    স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হলে অনার্সের অন্যতম 3.50 সিজিপিএ, আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬.৫ এবং ভালো মানের আন্তর্জাতিক জার্নালের প্রকাশিত গবেষণা পত্র।

Leave a Comment