ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো হবে তা আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো হবে, ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য কেমন ল্যাপটপ, গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য কেমন ল্যাপটপ, বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো ল্যাপটপ কোনটি, ইত্যাদি গুলো ও আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আজকের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পেলে আপনার জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো তা বাছাই করে নিতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপ কেন ব্যবহার করবেন:
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো তো আমরা বুঝতে পারি না। কিন্তু বর্তমানে আমাদের দেশে অসংখ্য ফ্রীলান্সার রয়েছে। আর এই ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ফ্রিল্যান্সারের ল্যাপটপ ব্যবহার করে থাকে। ফ্রিল্যান্সিং করার সবচেয়ে সহজতম উপায় হল ল্যাপটপ। যার কারণে ফ্রিল্যান্সারদের একটি ভাল মনে ল্যাপটপের প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বাজারে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য বেশ কিছু ভালো ল্যাপটপ বেঁচে যে ল্যাপটপ গুলো ব্যবহার করে সহজে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। এবং কোন অসুবিধা ছাড়াই ল্যাপটপগুলো ব্যবহার করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ল্যাপটপ কেনার আগে যা জানা জরুরী:
সাধারণ কাজের জন্য আপনি যেকোন ল্যাপটপ কিনতে পারেন। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর জন্য ল্যাপটপ কিনতে হলে, আপনাকে কিছু নির্দেশনা মানতে হবে। কারণ সব ধরনের ল্যাপটপ দে ফিলিংস আউটসোর্সিংয়ের কাজ করা যায় না। ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং এর জন্য আপনাকে ভালো মানের ল্যাপটপ কিনতে হবে। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর জন্য ল্যাপটপ কিনবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো তা জানার আগে আপনাকে এগুলো সম্পর্কে জানতে হবে। নিচে ল্যাপটপে কিছু নির্দেশনা তুলে ধরা হলো:
মাদারবোর্ড :
ল্যাপটপ কেনার আগে প্রথম মাদারবোর্ড চেক করতে হয়। মাদারবোর্ড একটি কম্পিউটার সিস্টেমের প্রধান সার্কিট বোর্ড এবং মাদারবোর্ড কে কম্পিউটারের প্রাণও বলা হয়। এটি মেমোরি প্রসেসর গ্রাফিক্স কার্ড এবং অন্যান্য হার্ডওয়্যারের মত সমস্ত অভ্যন্তরীণ উপাদান গুলিকে সংযুক্ত করে। অতএব এর মূল কাজ হচ্ছে বিভিন্ন যন্ত্রাংশের মধ্যে ইলেকট্রনিক যোগাযোগ স্থাপন করা।
প্রসেসর:
প্রসেসর হলো কম্পিউটারে অন্যতম হার্ডওয়ার মূলত একে CPU ( Central Processing Unit) এটি কম্পিউটারকে তার কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা বলে এবং প্রক্রিয়াকরণ শক্তি প্রদান করে। ফ্রিল্যান্সিং বার্সেসিং এর কাজ করতে হলে আপনাকে একটি ভালো মানের প্রসেসর কিনতে হবে।
এস এস ডি:
এসএসডি হলো ইলেকট্রনিক স্টোরিস যেটাতে আমরা বিভিন্ন ডাটা সংরক্ষণ করে থাকি। এসএসডি র্যাম হার্ডডিস্ক এর কাজ করে। এছাড়াও এস এসডি লাগানো থাকলে আপনার ল্যাপটপে অনেক স্পিড পাবেন।
হার্ডডিক্স:
হার্ডডিস্ক এক কথায় মেমোরি কে বোঝায়। আপনার ল্যাপটপে হার্ডডিস্ক অবশ্যই 400 GB বেশি থাকতে হবে। কারণ হার্ডডিক্সে আপনি আপনার করা কাজের সমস্ত ফাইল বা বিভিন্ন রকম ভিডিও রাখতে প্রয়োজন হবে।
র্যাম:
র্যাম মূলত ল্যাপটপে ব্যবহৃত একটি অস্থায়ী মেমোরি। আপনার ল্যাপটপ কত দ্রুত বাই স্পিডে চলবে তা নির্ভর করে একটি র্যাম এর উপরে। আপনার র্যাম যত বেশি হবে ল্যাপটপের স্পিডও তত বেশি হবে
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো (৬টি সেরা ল্যাপটপ)
১. Apple MacBook Pro
ফ্রিল্যান্সার যারা বাড়ি ভিডিও এবং ফটো এডিটিং করেন তাদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন MacBook Pro এর সাথে মানানসই অত্যন্ত দ্রুত গ্রাফিক্স প্রসেসর এবং ম্যাকবুক এয়্যারের চেয়ে দীর্ঘ ব্যাটারির লাইফসহ ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা ল্যাপটপ গুলোর মধ্যে একটি।
২. Microsoft Surface Laptop
এই ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা ল্যাপটপ। এই বিশেষ ল্যাপটপটি বাজেট- বান্ধম কিন্তু একটি টাচ স্ক্রিন অন্তর্ভুক্ত করে না। এটি উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের জন্য বহনযোগ্য এবং পূর্ণ- পরিষেবা ক্ষমতার একটি মধ্যম মূল্যের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সেরা একটি ল্যাপটপ।
৩. Lenvo ChromeBook flex5
যারা শুধুমাত্র একটি ওয়ার্ড প্রসেসর, স্প্রেডশিট ক্ষমতা, ইমেল এবং ওয়েব ব্রাউজিং এর মতো মৌলিক ফাংশন গুলোর প্রয়োজন। সবচেয়ে কম ব্যবহার ল্যাপটপগুলোর মধ্য একটি ChromeBook গুলি আপনার google একাউন্টের সাথে একত্রিত করে। দের জন্য সবচেয়ে ভালো মানের একটি ল্যাপটপ।
৪. HP Envy13-HP
বাংলাদেশ এইচপি কোম্পানির ল্যাপটপ অনেক জনপ্রিয়। কারণ এই ল্যাপটপের ফিচার অনেক ভালো এবং আউটসোর্সিং এর জন্য অনেক ভালো। এই ল্যাপটপটিতে ৮ জিবি র্যাম এবং ৫০০ জিবি হার্ডডিস্ক। এছাড়াও রয়েছো আকর্ষনে দুইটি কিবোর্ড ও মাউস। এটি তুলনামূলক ভাবে সাশ্রয়ীও।
৫. Dell xps 13
হালকা ওজনের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এই ল্যাপটপটি একটি উচ্চ-রেজোলিউশন ডিসপ্লে রয়েছে যা ব্যবহারকারীদের জন্য খুব ভালো মানের একটি ল্যাপটপ xps- এর একটি ছোট চিহ্ন রয়েছে তাই হোম অফিস ডেক্স নিয়ে চিন্তিত তাদের জন্য এই ল্যাপটপটি সেরা এবং ভালো হতে পারে।
আরো পড়ুন :ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করবো-শিখবো? সফল ফ্রিল্যান্সার কত টাকা আয় করে
কম দামে ল্যাপটপ ২০২৪ সালে ২০ হাজার টাকায় ফ্রিলেন্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো:
আজকে আপনাদের জন্য বর্তমান মার্কেট রিসার্চ করে ২০ হাজার টাকার মধ্যে সেরা পাঁচটি HP ল্যাপটপ বাছাই করেছি। এই ল্যাপটপ গুলো দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং এই কাজগুলো অনায়াসে করা যাবে। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য বিশ হাজার টাকা বাজেটের একটি ল্যাপটপ খুঁজে থাকেন তাহলে আমাদের ল্যাপটপ গুলো দেখতে পারেন।
১. HP EliteBook 840 G5
এই ল্যাপটপটি বর্তমান ফ্রিল্যান্সারদের কাছে জনপ্রিয় একটি ল্যাপটপ। এই ল্যাপটপটিতে রয়েছে Intel core i5 8th Gen processor. যেতে সর্বোচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি 3.90GH2 এবং এ প্রসেসরটিতে রয়েছে 3MB মেমোরি। এই ল্যাপটপটিতে ব্যবহার করা হয়েছে 8GB-DDR4 RAM এবং এই ল্যাপটপটিতে স্টোরেজ হিসাবে রাখা হয়েছে 256gb 2SSD। এছাড়াও এই ল্যাপটপটিতে রয়েছে ১৪.১ ইঞ্চি Tps ful ডিসপ্লেই এবং ৪ ঘন্টা ব্যাটারি ব্যাকাপ। বাংলাদেশের বাজারে এই ল্যাপটপটির দাম ২৩০০০ টাকা।
২. HP EliteBook 820 G3
এই ল্যাপটপে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে (Intel core i5 6th Gen processor) এ প্রসেসর টি সর্বোচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি 2.8 GHz এবং এই প্রসেসরটিতে রয়েছে 3Mb Cache Memory। এই ল্যাপটপটিতে আপনারা পেয়ে যাবেন 8GB RAM 128 GB SSD. এই ল্যাপটপটিতে ডিসপ্লে হিসেবে রয়েছে ১২.৫” একটি HD ডিসপ্লে । এই ল্যাপটপটিতে আপনি তিন থেকে চার ঘন্টা ব্যাটারি ব্যাকআপ পাবেন। বাংলাদেশে বাজারে এই ল্যাপটপটির দাম ২০৫০০ টাকা।
৩. HP EliteBook 820 G2
এই ল্যাপটপটিতে ব্যবহার করা হয়েছে (Intel core i5 5th Gen processor) এই প্রসেসরটি সর্বোচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি 2.20 GHz এবং এ প্রসেসরটিতে রয়েছে 3Mb cache memory। ল্যাপটপটিতে রয়েছে 8GB DDR3 RAM এবং 256gb SSD। ল্যাপটপেটে ডিসপ্লে হিসেবে রয়েছে 12. 5” ডিসপ্লে। এই ল্যাপটপটিতে আপনি প্রায় তিন ঘণ্টার মতো ব্যাটারি ব্যাকআপ পাবেন। বাংলাদেশের বাজারে এই ল্যাপটপটির দাম ১৮০০০ টাকা।
৪. HP EliteBook 1040 G2
এই ল্যাপটপটির প্রসেসর হিসেবে আছে Intel core i5 5th Gen processor এবং এ প্রসেসরটি ফ্রিকোয়েন্সি 2.20Ghz। এই প্রসেসরটিতে আরো রয়েছে 3 Cache Memory। এই ল্যাপটপটিতে পাচ্ছেন 8gb DDR3 RAM এবং 256 gbSSD। ল্যাপটপটির ডিসপ্লে হিসেবে রয়েছে 14” FHD একটি ডিসপ্লে। ল্যাপটপটিতে আপনি তিন ঘণ্টার মতো ব্যাটারি ব্যাকআপ পাবেন। বাংলাদেশের বাজারে ল্যাপটপটির দাম 20000 টাকা।
৫. HP EliteBooj 840 G1
এই ল্যাপটপটিতে থাকছে intercourse i5 4th Gen processor। এই প্রসেসরটির স্পিড 2.50GHz। ল্যাপটপটিতে রয়েছে 8gb DDR3 RAM এবং 500gb HDD। ল্যাপটপের ডিসপ্লে হিসেবে রয়েছে 14” FHD ডিসপ্লে। ল্যাপটপটিতে আপনারা তিন ঘন্টার ব্যাটারি ব্যাকআপ পাবেন। বাংলাদেশের বাজারে এই ল্যাপটপটির দাম ১৬০০০ টাকা।
কোন কাজের জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো:
ল্যাপটপ কেনার জন্য আপনার সবচেয়ে আগে ভাবতে হবে আপনি কোন কাজের জন্য কোন ল্যাপটপ কিনতে চান।
ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের জন্য কেমন ল্যাপটপ :
ডিজিটাল মার্কেটিং বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ করার জন্য একটি ল্যাপটপ কিনতে চান, তাহলে আপনার খুব ভালো মানের একটি ল্যাপটপ প্রয়োজন। কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে সব ধরনের কাজ করতে হবে। যেমন: ফটোশপ ডিজাইন করা, ভিডিও এডিটিং করা সহ আরো অন্যান্য কাজ করতে হয়। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে চান তাহলে সর্বনিম্ন (Core i5 processor) নিবেন। (Core i7 Processor) হলে ভালো হয়। সাথে সর্বনিম্ন 8GB RAM এবং 2GB Grafix Card। অবশ্যই চেষ্টা করবেন এরচেয়ে ভালো কনফিগারেশনের একটি ল্যাপটপ নেয়ার। আপনি যদি এর কম কনফিগারেশনের একটি ল্যাপটপ নেন তাহলে আপনি ল্যাপটপ দিয়ে সব ধরনের কাজ করতে পারবেন না।
প্রোগ্রামিং করার জন্য কেমন ল্যাপটপ:
প্রোগ্রামিং করার জন্য প্রোগ্রামিং শিখার জন্য একটি ল্যাপটপ নিতে চান সেক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ( Core i3 processor) এর সাথে 4GB RAM এবং 500 GB HDD আছে এমন ল্যাপটপ নিবেন। আপনি যদি প্রফেশনাল একজন ভিডিও এডিটিং হিসেবে কাজ করতে চান তাহলে ভিডিও এডিটিং এর জন্য আপনার একটি শক্তিশালী ল্যাপটপ প্রয়োজন।
কারণ ভিডিও এডিটিং করার সময় আপনার ল্যাপটপে একই সময়ে অনেক কাজ সম্পন্ন করতে হবে। যেমন: বিভিন্ন প্রকারের ফাইল প্রসেসিং করা, বিশাল আকারের ফাইল হ্যান্ডেল, উচ্চ রেজুলেশন সহ ভিডিও প্লেব্যাক করা, অডিও মিক্সিং করা ইত্যাদি।
ভিডিও এডিট এর জন্য সর্বনিম্ন 16GB RAM এবং সর্বনিম্ন 4GB Graphics Card আছে এমন একটি ল্যাপটপ কিনবেন। আর দেখে নিবেন স্টোরেজ হিসাবে যেন ল্যাপটপের মধ্যে এইচএসডি থাকে এবং ল্যাপটপের প্রসেসরটি যেন U-Series এর না হয়ে H-Series এর যেন হয়। আপনি যদি এই কনফিগারেশনের সহ একটি ল্যাপটপ কিনেন তাহলেই আপনি এই ল্যাপটপটি দিয়ে দীর্ঘদিন প্রফেশনাল মানের ভিডিও এডিটিং এর কাজ করতে পারেন।
গ্রাফিক্সের জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো:
যদি আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য একটি ল্যাপটপ কিনতে চান। তাহলে সর্বনিম্ন 8GB RAM এবং 2GB Graphics Card এবং ল্যাপটপের স্টোরেজ হিসেবে এসএসডি থাকে এ বিষয়টি ভালোভাবে দেখে নিবেন। ফ্রিল্যান্সিং করার ক্ষেত্রে আপনার ল্যাপটপটি RAM, SSD, HDD আপডেট করার প্রয়োজন হতে পারে। এই জিনিসগুলোর আপডেট করার জন্য আপনার ল্যাপটপের মাদারবোর্ডে পর্যাপ্ত পরিমাণ বোর্ড আছে কিনা সে বিষয়টিও নিশ্চিত করে নিবেন।
আমাদের দেশে বিদ্যুৎ না থাকাটা প্রধান সমস্যা তাই চার থেকে পাঁচ ঘন্টা ব্যাটারি ব্যাকআপ আছে এমন একটি ল্যাপটপ কিনবেন। ল্যাপটপ কেনার সময় এ বিষয়গুলো ভালোভাবে দেখে কিনে আপনি আপনার কাজের সাথে মানানসের একটি ল্যাপটপ কিনতে পারবেন এবং ল্যাপটপটি দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো হবে সংক্রান্ত শেষ কথা :
আপনারা যারা ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর জন্য ল্যাপটপ কিনতে চান বা আগ্রহী। আশা করি আজকের পোস্টটি পড়ে আপনারা বুঝতে পেরেছেন ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো। এই পোস্টটি পড়েও যদি বুঝে না থাকেন তাহলে রিলিজিং এর জন্য ল্যাপটপ কেনা সংক্রান্ত প্রশ্ন থাকলে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানাতে পারেন। আমরা সর্বদা চেষ্টা করবো আপনাদের সহায়তা করার।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো তা আরো জানতে চাইলে এই ভিডিওটি দেখতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন ল্যাপটপ ভালো তার কিছু সাধারণ প্রশ্ন আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো।
FAQ:
১. ফ্রিল্যান্সিং করতে কি ধরনের ল্যাপটপ প্রয়োজন?
ফ্রিল্যান্সিং এইজন্য সাধারনত Core i3-i5 বা AMD Ryzen 3-5 প্রসেসর 4-8gb RAM, 128gb SSD কার্ড প্রয়োজন হয়।
২. ল্যাপটপ আপডেট করা যায়?
প্রয়োজনে আপনার ল্যাপটপের ভিতরে প্রায় যে কোন কম্পনেন্ট আপডেট করা যেতে পারে। তবে এটা আপনার কাছে থাকা ল্যাপটপের ধরনের উপর নির্ভর করে।
৩. আসুস ল্যাপটপ কি বেশিদিন চলে?
ASUS ল্যাপটপগুলো বিশ্বের সবচেয়ে ব্যাপক এবং মার্কিন সামরিক-গ্রেড পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যায় এবং আসুস ল্যাপটপটি অনেক টেকসই এবং নির্ভরযোগ্য একটি ল্যাপটপ।